যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রশাসনে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করা ইলন মাস্ক সেই পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন, টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী মাস্ক প্রশাসন ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
গতকাল বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প প্রশাসনের ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগে’ কাজ করার সুযোগ দেওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ইলন মাস্ক। ওই বিভাগটি সরাসরি সরকারের অন্তর্ভুক্ত না হলেও, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় ও কর্মীসংখ্যা হ্রাসের কাজে নিয়োজিত ছিল।
মাস্ক চলতি বছরের জানুয়ারিতে ১৩০ দিনের মেয়াদে বিশেষ সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান। তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ৩০ মে। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাস্ক দায়িত্ব ছাড়লেও ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ (ডিওজিই) ফেডারেল কাঠামো পুনর্গঠনের কাজ অব্যাহত রাখবে।
রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, মাস্ক ও ট্রাম্পের নেতৃত্বে ডিওজিই ইতোমধ্যে ফেডারেল সরকারের ২৩ লাখ বেসামরিক কর্মীর মধ্যে প্রায় ১২ শতাংশ (প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার) ছাঁটাই করেছে। তবে এই পদক্ষেপ ও মাস্কের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে দেশটিতে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের একটি বাজেট বিলের সমালোচনা করে মাস্ক বলেন, “এই বিল বাজেট ঘাটতি কমাবে না, বরং তা আরও বাড়াবে এবং ডিওজিইয়ের কাজকে হেয় করবে।”
এদিকে, মাস্কের পদত্যাগের খবরে কিছু বিনিয়োগকারী স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই চাইছিলেন, মাস্ক যেন টেসলার ব্যবস্থাপনায় আরও মনোযোগ দেন এবং রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন।
বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রশাসনে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করা ইলন মাস্ক সেই পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন, টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী মাস্ক প্রশাসন ছাড়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।
গতকাল বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্স’-এ দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প প্রশাসনের ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগে’ কাজ করার সুযোগ দেওয়ায় কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ইলন মাস্ক। ওই বিভাগটি সরাসরি সরকারের অন্তর্ভুক্ত না হলেও, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় ও কর্মীসংখ্যা হ্রাসের কাজে নিয়োজিত ছিল।
মাস্ক চলতি বছরের জানুয়ারিতে ১৩০ দিনের মেয়াদে বিশেষ সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান। তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ৩০ মে। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মাস্ক দায়িত্ব ছাড়লেও ‘সরকারি দক্ষতা বিভাগ’ (ডিওজিই) ফেডারেল কাঠামো পুনর্গঠনের কাজ অব্যাহত রাখবে।
রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, মাস্ক ও ট্রাম্পের নেতৃত্বে ডিওজিই ইতোমধ্যে ফেডারেল সরকারের ২৩ লাখ বেসামরিক কর্মীর মধ্যে প্রায় ১২ শতাংশ (প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার) ছাঁটাই করেছে। তবে এই পদক্ষেপ ও মাস্কের রাজনৈতিক ভূমিকা নিয়ে দেশটিতে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গলবার কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের একটি বাজেট বিলের সমালোচনা করে মাস্ক বলেন, “এই বিল বাজেট ঘাটতি কমাবে না, বরং তা আরও বাড়াবে এবং ডিওজিইয়ের কাজকে হেয় করবে।”
এদিকে, মাস্কের পদত্যাগের খবরে কিছু বিনিয়োগকারী স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই চাইছিলেন, মাস্ক যেন টেসলার ব্যবস্থাপনায় আরও মনোযোগ দেন এবং রাজনীতি থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন।