যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বহুল আলোচিত বাণিজ্যচুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি বলেন, “আমরা কিছুদিন আগেই চীনের সঙ্গে চুক্তি সই করেছি।”
এই চুক্তিকে দুই দেশের চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ অবসানের একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ ধাপ’ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত আলোচনার ধারাবাহিকতায় দুই দেশ একটি অতিরিক্ত সমঝোতায় পৌঁছেছে। এতে মূলত বিরল খনিজের রপ্তানি পুনরায় চালু ও পারস্পরিক শুল্ক স্থগিত রাখার বিষয় রয়েছে।
চীনের পক্ষ থেকেও চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। বেইজিং জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আরোপিত কিছু বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হবে এবং পণ্যের রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আইনি প্রক্রিয়ায় অনুমোদন দেওয়া হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, লন্ডনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে চূড়ান্ত চুক্তির কাঠামো নির্ধারিত হয় এবং সম্প্রতি উভয় পক্ষের সম্মতিতে তা বাস্তবায়নে আইনগত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এ চুক্তির আওতায় চীন যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ ও চুম্বক সরবরাহে সম্মত হয়েছে। বিনিময়ে চীনা শিক্ষার্থীদের মার্কিন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ সহজ করা হবে।
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বহুল আলোচিত বাণিজ্যচুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে গত বৃহস্পতিবার রাতে তিনি বলেন, “আমরা কিছুদিন আগেই চীনের সঙ্গে চুক্তি সই করেছি।”
এই চুক্তিকে দুই দেশের চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ অবসানের একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ ধাপ’ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত আলোচনার ধারাবাহিকতায় দুই দেশ একটি অতিরিক্ত সমঝোতায় পৌঁছেছে। এতে মূলত বিরল খনিজের রপ্তানি পুনরায় চালু ও পারস্পরিক শুল্ক স্থগিত রাখার বিষয় রয়েছে।
চীনের পক্ষ থেকেও চুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। বেইজিং জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আরোপিত কিছু বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হবে এবং পণ্যের রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আইনি প্রক্রিয়ায় অনুমোদন দেওয়া হবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, লন্ডনে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে চূড়ান্ত চুক্তির কাঠামো নির্ধারিত হয় এবং সম্প্রতি উভয় পক্ষের সম্মতিতে তা বাস্তবায়নে আইনগত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
এ চুক্তির আওতায় চীন যুক্তরাষ্ট্রে বিরল খনিজ ও চুম্বক সরবরাহে সম্মত হয়েছে। বিনিময়ে চীনা শিক্ষার্থীদের মার্কিন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ সহজ করা হবে।