ছবি : সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেইনকে সরাসরি নয়, বরং নেটোর মাধ্যমে অস্ত্র সরবরাহ করবে—এমন একটি নতুন চুক্তির কথা জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
বৃহস্পতিবার এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমরা এখন অস্ত্র পাঠাচ্ছি নেটোকে। নেটো সেই অস্ত্র ইউক্রেইনকে দিচ্ছে এবং অস্ত্রের পুরো মূল্য ১০০ শতাংশ নেটোই পরিশোধ করছে।”
যুক্তরাষ্ট্র ও নেটোর মধ্যে এই চুক্তির ফলে ইউক্রেইনে মার্কিন অস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত থাকবে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ নয়—ব্যয় বহন করবে সামরিক জোট নেটো।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে এবারই প্রথম সরাসরি ইউক্রেইনের জন্য মার্কিন অস্ত্রভাণ্ডার থেকে অস্ত্র পাঠাতে যাচ্ছেন। প্রাথমিক চালানে আনুমানিক ৩০ কোটি ডলারের অস্ত্র পাঠানো হতে পারে।
এই চালানে থাকতে পারেপ্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, মাঝারি পাল্লার আক্রমণাত্মক রকেটসহ অন্যান্য অস্ত্র। তবে কোন অস্ত্র চূড়ান্তভাবে পাঠানো হবে তা নির্ধারিত হবে আসন্ন একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে।
এখন পর্যন্ত ট্রাম্প প্রশাসন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অনুমোদিত অস্ত্র সহায়তা অনুযায়ী ইউক্রেইনে সরঞ্জাম পাঠিয়ে এসেছে। কিন্তু এই নতুন পদক্ষেপে তাঁর প্রশাসন নিজস্ব সিদ্ধান্তে নতুন অস্ত্র সরবরাহ শুরু করছে।
নির্বাচনের আগে ইউক্রেইন যুদ্ধ একদিনেই থামিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেও ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর এখনো সে লক্ষ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করতে পারেননি। বরং মাঝে মধ্যেই তিনি ইউক্রেইন সহায়তায় মার্কিন ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, আবার রাশিয়ার প্রতি সদয় মন্তব্যও করেছেন।
তবে সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ব্যর্থতা নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, “রাশিয়া নিয়ে সোমবার আমার একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা থাকবে।”
ছবি : সংগৃহীত
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেইনকে সরাসরি নয়, বরং নেটোর মাধ্যমে অস্ত্র সরবরাহ করবে—এমন একটি নতুন চুক্তির কথা জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
বৃহস্পতিবার এনবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “আমরা এখন অস্ত্র পাঠাচ্ছি নেটোকে। নেটো সেই অস্ত্র ইউক্রেইনকে দিচ্ছে এবং অস্ত্রের পুরো মূল্য ১০০ শতাংশ নেটোই পরিশোধ করছে।”
যুক্তরাষ্ট্র ও নেটোর মধ্যে এই চুক্তির ফলে ইউক্রেইনে মার্কিন অস্ত্র সরবরাহ অব্যাহত থাকবে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ নয়—ব্যয় বহন করবে সামরিক জোট নেটো।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর নির্বাহী ক্ষমতা ব্যবহার করে এবারই প্রথম সরাসরি ইউক্রেইনের জন্য মার্কিন অস্ত্রভাণ্ডার থেকে অস্ত্র পাঠাতে যাচ্ছেন। প্রাথমিক চালানে আনুমানিক ৩০ কোটি ডলারের অস্ত্র পাঠানো হতে পারে।
এই চালানে থাকতে পারেপ্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, মাঝারি পাল্লার আক্রমণাত্মক রকেটসহ অন্যান্য অস্ত্র। তবে কোন অস্ত্র চূড়ান্তভাবে পাঠানো হবে তা নির্ধারিত হবে আসন্ন একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে।
এখন পর্যন্ত ট্রাম্প প্রশাসন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অনুমোদিত অস্ত্র সহায়তা অনুযায়ী ইউক্রেইনে সরঞ্জাম পাঠিয়ে এসেছে। কিন্তু এই নতুন পদক্ষেপে তাঁর প্রশাসন নিজস্ব সিদ্ধান্তে নতুন অস্ত্র সরবরাহ শুরু করছে।
নির্বাচনের আগে ইউক্রেইন যুদ্ধ একদিনেই থামিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেও ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর এখনো সে লক্ষ্যে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করতে পারেননি। বরং মাঝে মধ্যেই তিনি ইউক্রেইন সহায়তায় মার্কিন ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, আবার রাশিয়ার প্রতি সদয় মন্তব্যও করেছেন।
তবে সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকারে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ব্যর্থতা নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, “রাশিয়া নিয়ে সোমবার আমার একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা থাকবে।”