কুর্দি বিদ্রোহী গোষ্ঠী পিকেকে অস্ত্র সমর্পণ করার পর তুরস্কের জয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। এর মাধ্যমে তুরস্কের বিরুদ্ধে পিকেকের চার দশকের সশস্ত্র লড়াইয়ের অবসান ঘটলো। কুর্দিস্তানে শুক্রবার এক প্রতীকী অস্ত্র ধ্বংস অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পিকেকে তাদের সশস্ত্র সংগ্রাম থেকে সরে এসে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে প্রবেশের ঘোষণা দেয়। এটি মধ্যপ্রাচ্যের দীর্ঘতম সংঘর্ষগুলোর একটি অবসানের পথে বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এরদোয়ান বলেন, এর মাধ্যমে তুরস্ক জয়ী হয়েছে। ৮৬ মিলিয়ন নাগরিক জয়ী হয়েছেন। আমরা জানি আমরা কী করছি। কাউকে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই, কোনো প্রশ্ন তোলার দরকার নেই। আমরা এই কাজ করছি তুরস্কের জন্য, আমাদের ভবিষ্যতের জন্য। ১৯৭৮ সালে আঙ্কারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র মিলে পিকেকে গঠন করে, যার লক্ষ্য ছিল কুর্দিদের স্বাধীনতা অর্জন। ১৯৮৪ সালে তারা সশস্ত্র লড়াই শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।
এই ঘোষণাকে তুরস্কের জন্য একটি কৌশলগত ও রাজনৈতিক বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে, যেখানে দীর্ঘস্থায়ী সংঘর্ষের বদলে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পথকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
কুর্দি বিদ্রোহী গোষ্ঠী পিকেকে অস্ত্র সমর্পণ করার পর তুরস্কের জয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। এর মাধ্যমে তুরস্কের বিরুদ্ধে পিকেকের চার দশকের সশস্ত্র লড়াইয়ের অবসান ঘটলো। কুর্দিস্তানে শুক্রবার এক প্রতীকী অস্ত্র ধ্বংস অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পিকেকে তাদের সশস্ত্র সংগ্রাম থেকে সরে এসে গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে প্রবেশের ঘোষণা দেয়। এটি মধ্যপ্রাচ্যের দীর্ঘতম সংঘর্ষগুলোর একটি অবসানের পথে বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এরদোয়ান বলেন, এর মাধ্যমে তুরস্ক জয়ী হয়েছে। ৮৬ মিলিয়ন নাগরিক জয়ী হয়েছেন। আমরা জানি আমরা কী করছি। কাউকে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই, কোনো প্রশ্ন তোলার দরকার নেই। আমরা এই কাজ করছি তুরস্কের জন্য, আমাদের ভবিষ্যতের জন্য। ১৯৭৮ সালে আঙ্কারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র মিলে পিকেকে গঠন করে, যার লক্ষ্য ছিল কুর্দিদের স্বাধীনতা অর্জন। ১৯৮৪ সালে তারা সশস্ত্র লড়াই শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারেরও বেশি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে।
এই ঘোষণাকে তুরস্কের জন্য একটি কৌশলগত ও রাজনৈতিক বিজয় হিসেবে দেখা হচ্ছে, যেখানে দীর্ঘস্থায়ী সংঘর্ষের বদলে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক পথকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।