মানমারের সাগাইং অঞ্চলের একটি বৌদ্ধ মঠে বিমান হামলায় অন্তত ২৩ জন নিহত হয়েছে।লিন তা লু গ্রামে রাতভর চলা এই হামলায় ৩০ জন আহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় সূত্রের বরাতে টেলিগ্রাফ লিখেছে, কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা সংঘর্ষ থেকে বাঁচতে আশপাশের গ্রাম থেকে দেড় শতাধিক মানুষ মঠটিতে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীর এক সদস্য সংবাদমাধ্যমকে জানান, জঙ্গিবিমান রাত ১টার দিকে গ্রামের মঠের একটি ভবনে বোমা ফেলার পর ৪ শিশুসহ ২৩ বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। নিহতের সংখ্যা ৩০ হতে পারে বলে জানিয়েছে মানমারের স্বাধীন সংবাদমাধ্যম ডেমোক্রেটিক ভয়েজ অব বার্মা। তবে এই সংখ্যা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি দ্য টেলিগ্রাফ। দেশটির সামরিক বাহিনী এই হামলা নিয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী আং সান সু চি সরকারকে হটিয়ে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ফের জুন্টা সরকারের শাসন কায়েম করা হয়। সেই থেকে সংঘর্ষে জড়িয়ে রয়েছে দেশ। গত ২৮ মার্চ এই অঞ্চলে ৭.৭ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প হয়। এরপর সরকার অস্থায়ী সংঘর্ষ বিরতি ঘোষণা করেছিল।
অন্যদিকে, জুন্টা বিরোধী গোষ্ঠীগুলিও ত্রাণ ও মানবিকতার খাতিরে সেই চুক্তি চালিয়ে যাচ্ছিল। তারপরেও বিমান ও সেনা হামলা চলে। বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে থাকা ভূমিকম্প বিধ্বস্ত এলাকাতেও অন্ততপক্ষে ৩,৭০০ বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
মানমারের সাগাইং অঞ্চলের একটি বৌদ্ধ মঠে বিমান হামলায় অন্তত ২৩ জন নিহত হয়েছে।লিন তা লু গ্রামে রাতভর চলা এই হামলায় ৩০ জন আহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় সূত্রের বরাতে টেলিগ্রাফ লিখেছে, কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা সংঘর্ষ থেকে বাঁচতে আশপাশের গ্রাম থেকে দেড় শতাধিক মানুষ মঠটিতে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
বিদ্রোহী গোষ্ঠীর এক সদস্য সংবাদমাধ্যমকে জানান, জঙ্গিবিমান রাত ১টার দিকে গ্রামের মঠের একটি ভবনে বোমা ফেলার পর ৪ শিশুসহ ২৩ বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। নিহতের সংখ্যা ৩০ হতে পারে বলে জানিয়েছে মানমারের স্বাধীন সংবাদমাধ্যম ডেমোক্রেটিক ভয়েজ অব বার্মা। তবে এই সংখ্যা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি দ্য টেলিগ্রাফ। দেশটির সামরিক বাহিনী এই হামলা নিয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী আং সান সু চি সরকারকে হটিয়ে সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ফের জুন্টা সরকারের শাসন কায়েম করা হয়। সেই থেকে সংঘর্ষে জড়িয়ে রয়েছে দেশ। গত ২৮ মার্চ এই অঞ্চলে ৭.৭ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্প হয়। এরপর সরকার অস্থায়ী সংঘর্ষ বিরতি ঘোষণা করেছিল।
অন্যদিকে, জুন্টা বিরোধী গোষ্ঠীগুলিও ত্রাণ ও মানবিকতার খাতিরে সেই চুক্তি চালিয়ে যাচ্ছিল। তারপরেও বিমান ও সেনা হামলা চলে। বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে থাকা ভূমিকম্প বিধ্বস্ত এলাকাতেও অন্ততপক্ষে ৩,৭০০ বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে।