ভারতের আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার লন্ডনগামী উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার এক মাসের মাথায় প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। ২৬০ জন নিহত হওয়ার এই ঘটনায় বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৮ উড়োজাহাজের জ্বালানি সরবরাহের সুইচ বন্ধ হওয়াকে মূল কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতের বিমান দুর্ঘটনা তদন্ত ব্যুরো (এএআইবি) শনিবার সকালেই ১৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, উড্ডয়নের কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে উড়োজাহাজটির উভয় ইঞ্জিনের জ্বালানি সুইচ “রান” (চালু) থেকে আকস্মিকভাবে “কাটঅফ” (বন্ধ) অবস্থানে চলে যায়। এতে উড়োজাহাজের ইঞ্জিনের জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং উড়োজাহাজ শক্তি হারিয়ে ফেলে।
ককপিটের ভয়েস রেকর্ডিং অনুযায়ী, উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পর এক পাইলট অন্যজনকে প্রশ্ন করেন, “আপনি কেন কাট-অফ (সুইচ বন্ধ) করলেন?” অপর পাইলট জানান, “আমি কিছু বন্ধ করিনি।”
তদন্তে আরও জানা গেছে, উড়োজাহাজটির ধ্বংসাবশেষ ও ককপিট রেকর্ডারের তথ্য বিশ্লেষণ করে তদন্তকারীরা এই ভুলের কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন।
ফ্লাইটরাডার টোয়েন্টিফোরের তথ্য অনুযায়ী, উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে পরিষ্কার আবহাওয়ার মধ্যে মাত্র ৬২৫ ফুট উচ্চতায় ছিল। ৪০ সেকেন্ডেরও কম সময় আকাশে ভেসে থাকার পর গুজরাটের আহমেদাবাদ বিমানবন্দরের কাছাকাছি একটি মেডিকেল ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ে, যেখানে বিস্ফোরণ ঘটে।
এ ঘটনায় ২৪২ জনের মধ্যে একজন বেঁচে যান, এবং মাটিতে থাকা আরও ১৯ জন নিহত হন।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, যে সুইচগুলি দুর্ঘটনাবশত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তা নিরাপত্তার জন্য ডিজাইন করা ছিল, যাতে পাইলটরা অনিচ্ছাকৃতভাবে এগুলোর অবস্থান পরিবর্তন করতে না পারেন।
এয়ার ইন্ডিয়া, বোয়িং, জেনারেল ইলেকট্রিক, ভারতের নিয়ন্ত্রক বোর্ড এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞরা এই তদন্তে অংশ নিচ্ছেন, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকেও বিশেষজ্ঞরা যুক্ত হয়েছেন।
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
ভারতের আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার লন্ডনগামী উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার এক মাসের মাথায় প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। ২৬০ জন নিহত হওয়ার এই ঘটনায় বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭-৮ উড়োজাহাজের জ্বালানি সরবরাহের সুইচ বন্ধ হওয়াকে মূল কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতের বিমান দুর্ঘটনা তদন্ত ব্যুরো (এএআইবি) শনিবার সকালেই ১৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, উড্ডয়নের কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে উড়োজাহাজটির উভয় ইঞ্জিনের জ্বালানি সুইচ “রান” (চালু) থেকে আকস্মিকভাবে “কাটঅফ” (বন্ধ) অবস্থানে চলে যায়। এতে উড়োজাহাজের ইঞ্জিনের জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং উড়োজাহাজ শক্তি হারিয়ে ফেলে।
ককপিটের ভয়েস রেকর্ডিং অনুযায়ী, উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পর এক পাইলট অন্যজনকে প্রশ্ন করেন, “আপনি কেন কাট-অফ (সুইচ বন্ধ) করলেন?” অপর পাইলট জানান, “আমি কিছু বন্ধ করিনি।”
তদন্তে আরও জানা গেছে, উড়োজাহাজটির ধ্বংসাবশেষ ও ককপিট রেকর্ডারের তথ্য বিশ্লেষণ করে তদন্তকারীরা এই ভুলের কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন।
ফ্লাইটরাডার টোয়েন্টিফোরের তথ্য অনুযায়ী, উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে পরিষ্কার আবহাওয়ার মধ্যে মাত্র ৬২৫ ফুট উচ্চতায় ছিল। ৪০ সেকেন্ডেরও কম সময় আকাশে ভেসে থাকার পর গুজরাটের আহমেদাবাদ বিমানবন্দরের কাছাকাছি একটি মেডিকেল ছাত্রাবাসে আছড়ে পড়ে, যেখানে বিস্ফোরণ ঘটে।
এ ঘটনায় ২৪২ জনের মধ্যে একজন বেঁচে যান, এবং মাটিতে থাকা আরও ১৯ জন নিহত হন।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, যে সুইচগুলি দুর্ঘটনাবশত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তা নিরাপত্তার জন্য ডিজাইন করা ছিল, যাতে পাইলটরা অনিচ্ছাকৃতভাবে এগুলোর অবস্থান পরিবর্তন করতে না পারেন।
এয়ার ইন্ডিয়া, বোয়িং, জেনারেল ইলেকট্রিক, ভারতের নিয়ন্ত্রক বোর্ড এবং অন্যান্য বিশেষজ্ঞরা এই তদন্তে অংশ নিচ্ছেন, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য থেকেও বিশেষজ্ঞরা যুক্ত হয়েছেন।