ভারত-শাসিত কাশ্মীরে ফের বিতর্কিত কর্মকা- শুরু করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। মূলত শহীদ দিবসের অনুষ্ঠান ঠেকাতে শ্রীনগরের গুরুত্বপূর্ণ অনেক রাস্তা ও এলাকা পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ১৯৩১ সালের উপনিবেশবিরোধী আন্দোলনের সময় শহীদদের স্মরণে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এছাড়া অনুষ্ঠানে যোগদান ঠেকাতে মুখ্যমন্ত্রীসহ কাশ্মীরের প্রধান প্রধান নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। খবর এনডিটিভির।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে শহরের বিভিন্ন স্থানে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়। বিশেষ করে খাজা বাজার এলাকায় প্রবেশ একেবারে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। সেখানেই ১৯৩১ সালের আন্দোলনে নিহত ২২ জন কাশ্মিরির কবরস্থান অবস্থিত। শুধুমাত্র সরকারি বা নিরাপত্তা বাহিনীর যানবাহনকেই প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
এদিকে কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ অভিযোগ করেন, তাকে বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, বাড়ির দরজা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ, পুলিশ আর আধাসামরিক বাহিনী যেন কারারক্ষী।
তিনি আরও বলেন, শ্রীনগরের বড় বড় সেতুগুলোও বন্ধ। শুধু মানুষকে একটিমাত্র ঐতিহাসিক কবরস্থানে যেতে বাধা দিতেই এই ব্যবস্থা। এদিকে এই ঘটনাকে গণতন্ত্রের ওপর আঘাত হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
ভারত-শাসিত কাশ্মীরে ফের বিতর্কিত কর্মকা- শুরু করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। মূলত শহীদ দিবসের অনুষ্ঠান ঠেকাতে শ্রীনগরের গুরুত্বপূর্ণ অনেক রাস্তা ও এলাকা পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ১৯৩১ সালের উপনিবেশবিরোধী আন্দোলনের সময় শহীদদের স্মরণে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এছাড়া অনুষ্ঠানে যোগদান ঠেকাতে মুখ্যমন্ত্রীসহ কাশ্মীরের প্রধান প্রধান নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। খবর এনডিটিভির।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার সকালে শহরের বিভিন্ন স্থানে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী মোতায়েন করা হয়। বিশেষ করে খাজা বাজার এলাকায় প্রবেশ একেবারে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। সেখানেই ১৯৩১ সালের আন্দোলনে নিহত ২২ জন কাশ্মিরির কবরস্থান অবস্থিত। শুধুমাত্র সরকারি বা নিরাপত্তা বাহিনীর যানবাহনকেই প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম।
এদিকে কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহ অভিযোগ করেন, তাকে বাড়িতে আটকে রাখা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, বাড়ির দরজা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ, পুলিশ আর আধাসামরিক বাহিনী যেন কারারক্ষী।
তিনি আরও বলেন, শ্রীনগরের বড় বড় সেতুগুলোও বন্ধ। শুধু মানুষকে একটিমাত্র ঐতিহাসিক কবরস্থানে যেতে বাধা দিতেই এই ব্যবস্থা। এদিকে এই ঘটনাকে গণতন্ত্রের ওপর আঘাত হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।