ইসরায়েলি বাহিনী গাজা উপত্যকার মাঝামাঝি শহর দেইর আল-বালাহতে স্থল ও আকাশপথে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে। এতে নতুন করে বহু মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ছেন। এসব মানুষ ইসরায়েলি হামলার কারণে বাস্তুচ্যুত হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন।
ইসরায়েলি বাহিনী সোমবার,(২১ জুলাই ২০২৫) ভোরে ওই এলাকায় এ হামলা শুরু করেছে। এর কয়েক ঘণ্টা আগেই ইসরায়েলি সেনাবাহিনী শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের ছয়টি আবাসিক ব্লকের বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেয়।
ওই এলাকায় রাফা ও খান ইউনুস থেকে পালিয়ে আসা হাজার হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।
স্থানীয় সাংবাদিকেরা বিবিসিকে জানান, ইসরায়েলি ট্যাংক ও সামরিক যান কিসুফিম চেকপয়েন্ট দিয়ে শহরে ঢুকে পড়ে। এ সময় ইসরায়েলি বাহিনী ভারী গোলাবর্ষণ ও বিমান হামলা চালিয়ে ট্যাংক ও সামরিক যান শহরে ঢুকতে সহায়তা করে।
খবরে বলা হয়, আবু আল-আজিন ও হিকর আল-জামি এলাকায় ডজনখানেক গোলা পড়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি স্থলবাহিনী দেইর আল-বালাহ শহরের দিকে অগ্রসর হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে বিস্ফোরণ ও দীর্ঘ সময় ধরে গুলির শব্দ শোনা গেছে।
হাজার হাজার বাসিন্দা রাতেই শহর ছেড়ে খান ইউনুসের কাছে উপকূলীয় এলাকা আল-মাওয়াসির দিকে চলে গেছেন। জায়গাটি এখন দক্ষিণ গাজার কিছু নিরাপদ অঞ্চলের একটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
স্থানীয় লোকজনের মধ্যে আশঙ্কা বাড়ছে, দেইর আল-বালাহকে মধ্য গাজার অন্যান্য অংশ থেকে আলাদা করে ফেলতে ইসরায়েলি বাহিনী এ নতুন হামলা শুরু করেছে। যদি সত্যিই তা–ই হয়, তবে এটি হবে এমন তৃতীয় করিডর। এর আগে নেতজারিম করিডর দিয়ে গাজা শহরের দক্ষিণ অংশে এবং মোরাগ করিডর দিয়ে রাফায় এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।
বিবিসি এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মন্তব্য জানতে চাইলেও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।
সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
ইসরায়েলি বাহিনী গাজা উপত্যকার মাঝামাঝি শহর দেইর আল-বালাহতে স্থল ও আকাশপথে বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে। এতে নতুন করে বহু মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ছেন। এসব মানুষ ইসরায়েলি হামলার কারণে বাস্তুচ্যুত হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন।
ইসরায়েলি বাহিনী সোমবার,(২১ জুলাই ২০২৫) ভোরে ওই এলাকায় এ হামলা শুরু করেছে। এর কয়েক ঘণ্টা আগেই ইসরায়েলি সেনাবাহিনী শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের ছয়টি আবাসিক ব্লকের বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেয়।
ওই এলাকায় রাফা ও খান ইউনুস থেকে পালিয়ে আসা হাজার হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।
স্থানীয় সাংবাদিকেরা বিবিসিকে জানান, ইসরায়েলি ট্যাংক ও সামরিক যান কিসুফিম চেকপয়েন্ট দিয়ে শহরে ঢুকে পড়ে। এ সময় ইসরায়েলি বাহিনী ভারী গোলাবর্ষণ ও বিমান হামলা চালিয়ে ট্যাংক ও সামরিক যান শহরে ঢুকতে সহায়তা করে।
খবরে বলা হয়, আবু আল-আজিন ও হিকর আল-জামি এলাকায় ডজনখানেক গোলা পড়েছে। এরই মধ্যে ইসরায়েলি স্থলবাহিনী দেইর আল-বালাহ শহরের দিকে অগ্রসর হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিওতে বিস্ফোরণ ও দীর্ঘ সময় ধরে গুলির শব্দ শোনা গেছে।
হাজার হাজার বাসিন্দা রাতেই শহর ছেড়ে খান ইউনুসের কাছে উপকূলীয় এলাকা আল-মাওয়াসির দিকে চলে গেছেন। জায়গাটি এখন দক্ষিণ গাজার কিছু নিরাপদ অঞ্চলের একটি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
স্থানীয় লোকজনের মধ্যে আশঙ্কা বাড়ছে, দেইর আল-বালাহকে মধ্য গাজার অন্যান্য অংশ থেকে আলাদা করে ফেলতে ইসরায়েলি বাহিনী এ নতুন হামলা শুরু করেছে। যদি সত্যিই তা–ই হয়, তবে এটি হবে এমন তৃতীয় করিডর। এর আগে নেতজারিম করিডর দিয়ে গাজা শহরের দক্ষিণ অংশে এবং মোরাগ করিডর দিয়ে রাফায় এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল।
বিবিসি এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মন্তব্য জানতে চাইলেও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।