ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আগেই তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তাঁর মতে, “যেটার বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, তাকে কেবল কাগজে স্বীকৃতি দিলে মনে হতে পারে সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে, অথচ প্রকৃত সমাধান তখনো আসেনি।”
শুক্রবার ইতালির রাজধানীতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন মেলোনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই তথ্য জানিয়েছে।
এ সময় তিনি বলেন, “আমি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে, তবে সেই রাষ্ট্র বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরই তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষপাতী।”
সম্প্রতি ফ্রান্স ঘোষণা দিয়েছে, আসছে সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে তারা। প্যারিসের এই অবস্থানের প্রেক্ষিতে বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলের মিত্র দেশগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী একইদিন মন্তব্য করেন, “ফিলিস্তিন যদি সত্যিই রাষ্ট্র হয়ে ওঠে, তাহলে তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি তার উচিত হবে ইসরায়েলকেও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।”
এদিকে, জার্মান সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, বার্লিনের এখনই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই। বরং ‘দুই রাষ্ট্র সমাধান’ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় অগ্রগতি অর্জন করাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে জার্মানি।
উল্লেখ্য, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে বিতর্ক আরও তীব্র হয়ে উঠেছে।
---
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আগেই তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তাঁর মতে, “যেটার বাস্তবে অস্তিত্ব নেই, তাকে কেবল কাগজে স্বীকৃতি দিলে মনে হতে পারে সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে, অথচ প্রকৃত সমাধান তখনো আসেনি।”
শুক্রবার ইতালির রাজধানীতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন মেলোনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এই তথ্য জানিয়েছে।
এ সময় তিনি বলেন, “আমি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে, তবে সেই রাষ্ট্র বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরই তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষপাতী।”
সম্প্রতি ফ্রান্স ঘোষণা দিয়েছে, আসছে সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে তারা। প্যারিসের এই অবস্থানের প্রেক্ষিতে বিশ্বজুড়ে ইসরায়েলের মিত্র দেশগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী একইদিন মন্তব্য করেন, “ফিলিস্তিন যদি সত্যিই রাষ্ট্র হয়ে ওঠে, তাহলে তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি তার উচিত হবে ইসরায়েলকেও রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।”
এদিকে, জার্মান সরকারের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, বার্লিনের এখনই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই। বরং ‘দুই রাষ্ট্র সমাধান’ বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় অগ্রগতি অর্জন করাকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে জার্মানি।
উল্লেখ্য, ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে বিতর্ক আরও তীব্র হয়ে উঠেছে।
---