থাই সেনাদের কামানের গোলায় নিহত এক ব্যক্তিকে নিয়ে যাচ্ছেন কম্বোডিয়ার সেনারা -এএফপি
কম্বোডিয়া ‘অবিলম্বে’ যুদ্ধবিরতির জন্য থাইল্যান্ডের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। চলমান সীমান্ত সংঘর্ষে দুই দেশের ৩২ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক। জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূত চিয়া কেও বলেছেন, তার দেশ ‘শর্তহীনভাবে’ যুদ্ধবিরতি চেয়েছে। নমপেন এই বিরোধের একটি ‘শান্তিপূর্ণ সমাধান’ চায়।
থাইল্যান্ড এই প্রস্তাব নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা প্রত্যাখ্যান করেছে। এর আগে তারা কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী আটটি জেলায় সামরিক আইন জারি করেছিল। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দুই দেশে অন্তত ৩২ জন সৈন্য ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন এবং প্রায় ২ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার প্রথম কে গুলি ছুড়েছে, তা নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করে আসছে দুই দেশ।
দেশ দুটির মধ্যে সীমান্ত বিরোধ বেশ পুরোনো। গত বৃহস্পতিবার এ বিরোধ সংঘাতে রূপ নেয়। যুদ্ধবিমান থেকে শুরু করে কামানের গোলা, ট্যাংক ও পদাতিক সেনা ব্যবহার করে এদিন হামলার ঘটনা ঘটে। এ সংঘাতময় পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরা। বৈঠকে জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার দূত চেয়া কেও বলেন, ‘কম্বোডিয়া অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাচ্ছে নিঃশর্ত। আর আমাদের পক্ষ থেকে সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানানো হচ্ছে।’
কম্বোডিয়ার সঙ্গে সংঘাত যুদ্ধে রূপ নিতে পারে, সতর্ক করল থাইল্যান্ড সীমান্তে কম্বোডিয়ার অংশে শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) কামানের গোলার বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। থাইল্যান্ডের হামলায় দেশটির সীমান্তবর্তী ওদ্দার মিনচে প্রদেশে ৭০ বছরের এক ব্যক্তি নিহত ও আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, সীমান্ত এলাকা থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৪ বেসামরিক মানুষ। একজন সেনাসদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া ৪৬ জন আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫ জন সেনাসদস্য। থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিকোরন্দেজ বালানকুরা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত আছি। যদি কম্বোডিয়া কূটনৈতিক উপায়ে, দ্বিপক্ষীয়ভাবে কিংবা মালয়েশিয়ার মাধ্যমে সংঘাত নিরসনে আলোচনায় বসতে চায়, তাহলে আমরাও আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছি।’
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের বর্তমান চেয়ারম্যান মালয়েশিয়া। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া দুই দেশই আসিয়ানের সদস্য। এর আগে থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, পরিস্থিতি যদি আরও খারাপ হয়, তাহলে এটি যুদ্ধে রূপ নিতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এটি সংঘর্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে।
এদিকে, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে চলমান সীমান্ত সংঘাত যুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে সতর্ক করেছেন থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই। আজ শুক্রবার ব্যাংককে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন তিনি।
সীমান্ত নিয়ে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিরোধ দীর্ঘ দিনের। এই বিরোধের জেরে শনিবার বৃহস্পতিবার দুই দেশের মধ্যে সংঘাত শুরু হয়। যুদ্ধবিমান, কামানের গোলা, ট্যাংক ও স্থলসেনাদের নিয়ে লড়াইয়ে নেমেছেন দুই দেশের সেনারা। এই সংকট নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ আজ শুক্রবার জরুরি বৈঠক করবে।
সংঘাতের মধ্যে সীমান্তে কম্বোডিয়ার ভূখণ্ড থেকে কামানের গোলার বিস্ফোরণের শোনা যাচ্ছে। থাইল্যান্ডের হামলায় কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী ওদ্দার মিনচে প্রদেশে ৭০ বছরের একজন বৃদ্ধ নিহত এবং আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, সীমান্ত এলাকা থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৪ জন বেসামরিক মানুষ ও একজন সেনাসদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া ৪৬ জন আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫ জন সেনাসদস্য।
থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই বলেন, ‘আমরা যেহেতু প্রতিবেশী দেশ, তাই সমঝোতার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখন আমরা থাই সেনাবাহিনীকে জরুরি পরিস্থিতি দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। ’ তিনি আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি যদি আরও খারাপ হয়, তাহলে এটি যুদ্ধে রূপ নিতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এটি সংঘর্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। ’
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, সীমান্ত এলাকা থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। এএফপির সাংবাদিকেরা বলেছেন, সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর তারা কম্বোডিয়ার সামরোং শহর থেকে বাসিন্দাদের মালপত্র নিয়ে গাড়িতে করে দ্রুত এলাকা ছাড়তে দেখেছেন। সীমান্ত থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে শহরটির অবস্থান। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে একটি বৌদ্ধমন্দিরের দিকে যাচ্ছিলেন ৪১ বছর বয়সি প্রো বাক। এএফপিকে তিনি বলেন, ‘আমি সীমান্তের খুব কাছেই থাকি। আমরা খুব ভয় পেয়েছি। কারণ, আবার ভোর ৬টার দিকে গুলি শুরু হয়েছে। ’ তিনি আরও বলেন, ‘জানি না, কবে ঘরে ফিরতে পারব। ’
থাই সেনাদের কামানের গোলায় নিহত এক ব্যক্তিকে নিয়ে যাচ্ছেন কম্বোডিয়ার সেনারা -এএফপি
শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
কম্বোডিয়া ‘অবিলম্বে’ যুদ্ধবিরতির জন্য থাইল্যান্ডের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। চলমান সীমান্ত সংঘর্ষে দুই দেশের ৩২ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক। জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূত চিয়া কেও বলেছেন, তার দেশ ‘শর্তহীনভাবে’ যুদ্ধবিরতি চেয়েছে। নমপেন এই বিরোধের একটি ‘শান্তিপূর্ণ সমাধান’ চায়।
থাইল্যান্ড এই প্রস্তাব নিয়ে প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা প্রত্যাখ্যান করেছে। এর আগে তারা কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী আটটি জেলায় সামরিক আইন জারি করেছিল। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দুই দেশে অন্তত ৩২ জন সৈন্য ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন এবং প্রায় ২ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার প্রথম কে গুলি ছুড়েছে, তা নিয়ে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করে আসছে দুই দেশ।
দেশ দুটির মধ্যে সীমান্ত বিরোধ বেশ পুরোনো। গত বৃহস্পতিবার এ বিরোধ সংঘাতে রূপ নেয়। যুদ্ধবিমান থেকে শুরু করে কামানের গোলা, ট্যাংক ও পদাতিক সেনা ব্যবহার করে এদিন হামলার ঘটনা ঘটে। এ সংঘাতময় পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যরা। বৈঠকে জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার দূত চেয়া কেও বলেন, ‘কম্বোডিয়া অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানাচ্ছে নিঃশর্ত। আর আমাদের পক্ষ থেকে সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানানো হচ্ছে।’
কম্বোডিয়ার সঙ্গে সংঘাত যুদ্ধে রূপ নিতে পারে, সতর্ক করল থাইল্যান্ড সীমান্তে কম্বোডিয়ার অংশে শনিবার,(২৬ জুলাই ২০২৫) কামানের গোলার বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। থাইল্যান্ডের হামলায় দেশটির সীমান্তবর্তী ওদ্দার মিনচে প্রদেশে ৭০ বছরের এক ব্যক্তি নিহত ও আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, সীমান্ত এলাকা থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৪ বেসামরিক মানুষ। একজন সেনাসদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া ৪৬ জন আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫ জন সেনাসদস্য। থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিকোরন্দেজ বালানকুরা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত আছি। যদি কম্বোডিয়া কূটনৈতিক উপায়ে, দ্বিপক্ষীয়ভাবে কিংবা মালয়েশিয়ার মাধ্যমে সংঘাত নিরসনে আলোচনায় বসতে চায়, তাহলে আমরাও আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছি।’
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের বর্তমান চেয়ারম্যান মালয়েশিয়া। থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া দুই দেশই আসিয়ানের সদস্য। এর আগে থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, পরিস্থিতি যদি আরও খারাপ হয়, তাহলে এটি যুদ্ধে রূপ নিতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এটি সংঘর্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে।
এদিকে, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে চলমান সীমান্ত সংঘাত যুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে সতর্ক করেছেন থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই। আজ শুক্রবার ব্যাংককে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন তিনি।
সীমান্ত নিয়ে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিরোধ দীর্ঘ দিনের। এই বিরোধের জেরে শনিবার বৃহস্পতিবার দুই দেশের মধ্যে সংঘাত শুরু হয়। যুদ্ধবিমান, কামানের গোলা, ট্যাংক ও স্থলসেনাদের নিয়ে লড়াইয়ে নেমেছেন দুই দেশের সেনারা। এই সংকট নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ আজ শুক্রবার জরুরি বৈঠক করবে।
সংঘাতের মধ্যে সীমান্তে কম্বোডিয়ার ভূখণ্ড থেকে কামানের গোলার বিস্ফোরণের শোনা যাচ্ছে। থাইল্যান্ডের হামলায় কম্বোডিয়ার সীমান্তবর্তী ওদ্দার মিনচে প্রদেশে ৭০ বছরের একজন বৃদ্ধ নিহত এবং আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, সীমান্ত এলাকা থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১৪ জন বেসামরিক মানুষ ও একজন সেনাসদস্য রয়েছেন। এ ছাড়া ৪৬ জন আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫ জন সেনাসদস্য।
থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই বলেন, ‘আমরা যেহেতু প্রতিবেশী দেশ, তাই সমঝোতার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখন আমরা থাই সেনাবাহিনীকে জরুরি পরিস্থিতি দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। ’ তিনি আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি যদি আরও খারাপ হয়, তাহলে এটি যুদ্ধে রূপ নিতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত এটি সংঘর্ষের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। ’
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, সীমান্ত এলাকা থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সংঘাত শুরুর পর এ পর্যন্ত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। এএফপির সাংবাদিকেরা বলেছেন, সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর তারা কম্বোডিয়ার সামরোং শহর থেকে বাসিন্দাদের মালপত্র নিয়ে গাড়িতে করে দ্রুত এলাকা ছাড়তে দেখেছেন। সীমান্ত থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে শহরটির অবস্থান। নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে একটি বৌদ্ধমন্দিরের দিকে যাচ্ছিলেন ৪১ বছর বয়সি প্রো বাক। এএফপিকে তিনি বলেন, ‘আমি সীমান্তের খুব কাছেই থাকি। আমরা খুব ভয় পেয়েছি। কারণ, আবার ভোর ৬টার দিকে গুলি শুরু হয়েছে। ’ তিনি আরও বলেন, ‘জানি না, কবে ঘরে ফিরতে পারব। ’