খোলা জায়গায় পড়ে থাকা অবিস্ফোরিত মর্টার শেল। ছবি: দ্য ন্যাশন
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখওয়া প্রদেশের লাক্কি মারওয়াত জেলায় পৃথক দুটি ঘটনায় পাঁচ শিশুসহ ছয়জন নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫ জন, যাদের মধ্যে রয়েছেন চার নারী।
শনিবার সকালে জেলার ল্যাঙ্গারখেল সুরবন্দ এলাকায় একটি অবিস্ফোরিত শেল বিস্ফোরণে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় গণমাধ্যম ডনের তথ্য অনুযায়ী, ওই এলাকার কয়েকজন শিশু মাঠে খেলার সময় শেলটি খুঁজে পায় এবং সেটি বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে গ্রামের এক কোণায় বৃষ্টির পানি জমার একটি চৌবাচ্চার কাছে খেলতে গিয়ে শেলটি বিস্ফোরিত হয়।
এই বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই পাঁচ শিশু প্রাণ হারায়। তাদের বয়স আট থেকে ১২ বছরের মধ্যে। আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন, যাদের মধ্যে রয়েছেন অন্তত দুইজন নারী।
একই দিন জেলার শায়খ খোলা এলাকায় ড্রোন হামলার আরেকটি ঘটনায় আজিজুল্লাহ (৫৪) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পুলিশ জানায়, একটি অজ্ঞাত ড্রোন থেকে আজিজুল্লাহর বাড়িতে বোমা ছোড়া হলে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। তার স্ত্রী ও শ্যালিকা গুরুতর আহত হন।
আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ দুটি ঘটনায় পৃথক মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনো কেউ এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।
খোলা জায়গায় পড়ে থাকা অবিস্ফোরিত মর্টার শেল। ছবি: দ্য ন্যাশন
রোববার, ০৩ আগস্ট ২০২৫
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখওয়া প্রদেশের লাক্কি মারওয়াত জেলায় পৃথক দুটি ঘটনায় পাঁচ শিশুসহ ছয়জন নিহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১৫ জন, যাদের মধ্যে রয়েছেন চার নারী।
শনিবার সকালে জেলার ল্যাঙ্গারখেল সুরবন্দ এলাকায় একটি অবিস্ফোরিত শেল বিস্ফোরণে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় গণমাধ্যম ডনের তথ্য অনুযায়ী, ওই এলাকার কয়েকজন শিশু মাঠে খেলার সময় শেলটি খুঁজে পায় এবং সেটি বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে গ্রামের এক কোণায় বৃষ্টির পানি জমার একটি চৌবাচ্চার কাছে খেলতে গিয়ে শেলটি বিস্ফোরিত হয়।
এই বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই পাঁচ শিশু প্রাণ হারায়। তাদের বয়স আট থেকে ১২ বছরের মধ্যে। আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন, যাদের মধ্যে রয়েছেন অন্তত দুইজন নারী।
একই দিন জেলার শায়খ খোলা এলাকায় ড্রোন হামলার আরেকটি ঘটনায় আজিজুল্লাহ (৫৪) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পুলিশ জানায়, একটি অজ্ঞাত ড্রোন থেকে আজিজুল্লাহর বাড়িতে বোমা ছোড়া হলে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন। তার স্ত্রী ও শ্যালিকা গুরুতর আহত হন।
আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ দুটি ঘটনায় পৃথক মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনো কেউ এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।