ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হর্ষিল এলাকায় প্রবল পাহাড়ি ঢলে সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প ধ্বংস হয়ে ৯ সেনা নিখোঁজ হয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে উত্তরকাশীর ধারালী গ্রাম এলাকায় হঠাৎ মেঘভাঙা বৃষ্টির পর এ দুর্যোগ ঘটে।
প্রবল বর্ষণে হড়কা বান নেমে আসে, যা বহু ঘরবাড়ি ও হোটেল ভাসিয়ে নিয়ে যায়। এনডিটিভির খবরে বলা হয়, এখন পর্যন্ত চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ১১ জন, যাদের মধ্যে ৯ জন ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য।
ক্ষতির শিকার সেনা ক্যাম্পটি হর্ষিল থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই ক্যাম্পটি গাঙ্গোত্রী হিমবাহের পথে ধারালী নামক এলাকায়, যা পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যাত্রাবিরতির স্থান।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ক্যাম্পটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং অন্যান্য অংশের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। সেনাবাহিনী, বিপর্যয় মোকাবিলা দল এবং স্থানীয় প্রশাসন সমন্বিতভাবে উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, ক্ষীর গঙ্গা নদীর উজানে মেঘভাঙা বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট হড়কা বানই এই ধ্বংসযজ্ঞের মূল কারণ। হঠাৎ করে নেমে আসা পানির স্রোতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসন দুর্গত এলাকা থেকে লোকজন সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করেছে।
বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫
ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের হর্ষিল এলাকায় প্রবল পাহাড়ি ঢলে সেনাবাহিনীর একটি ক্যাম্প ধ্বংস হয়ে ৯ সেনা নিখোঁজ হয়েছেন। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে উত্তরকাশীর ধারালী গ্রাম এলাকায় হঠাৎ মেঘভাঙা বৃষ্টির পর এ দুর্যোগ ঘটে।
প্রবল বর্ষণে হড়কা বান নেমে আসে, যা বহু ঘরবাড়ি ও হোটেল ভাসিয়ে নিয়ে যায়। এনডিটিভির খবরে বলা হয়, এখন পর্যন্ত চারজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত ১১ জন, যাদের মধ্যে ৯ জন ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্য।
ক্ষতির শিকার সেনা ক্যাম্পটি হর্ষিল থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই ক্যাম্পটি গাঙ্গোত্রী হিমবাহের পথে ধারালী নামক এলাকায়, যা পর্যটকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ যাত্রাবিরতির স্থান।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ক্যাম্পটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং অন্যান্য অংশের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। সেনাবাহিনী, বিপর্যয় মোকাবিলা দল এবং স্থানীয় প্রশাসন সমন্বিতভাবে উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য অনুযায়ী, ক্ষীর গঙ্গা নদীর উজানে মেঘভাঙা বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট হড়কা বানই এই ধ্বংসযজ্ঞের মূল কারণ। হঠাৎ করে নেমে আসা পানির স্রোতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রশাসন দুর্গত এলাকা থেকে লোকজন সরিয়ে নেওয়ার কাজ শুরু করেছে।