দক্ষিণ কোরিয়া চলতি বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত চীনা পর্যটক দলগুলোর জন্য অস্থায়ীভাবে ভিসামুক্ত প্রবেশের সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে। পর্যটনখাতকে চাঙা করতেই দেশটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত নভেম্বরে চীন দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিকসহ অন্যান্য দেশের পর্যটকদের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশের ঘোষণা দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়াও মার্চে প্রথম এ উদ্যোগের কথা জানায়। বিশ্লেষকরা বলছেন, নবনির্বাচিত লিবারেল প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়াং-এর সরকারের অধীনে দক্ষিণ কোরিয়া-চীন সম্পর্ক উন্নতির সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছে। অক্টোবরে চীনা ছুটির সময়সীমা মাথায় রেখে এই পদক্ষেপ চালু হচ্ছে, যাতে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতি চাঙ্গা হয় এবং পর্যটনে গতি আসে বলে জানিয়েছে দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয়। এদিকে দক্ষিণ কোরিয়া ৩১ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় গিয়ংজু শহরে এপেক সম্মেলন আয়োজন করতে যাচ্ছে, যেখানে ২১টি অর্থনীতির শীর্ষ নেতারা অংশ নেবেন। সম্ভাবনা রয়েছে, সেখানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে পৃথক বৈঠক হতে পারে।
এই ভিসামুক্ত ভ্রমণ সুবিধা দক্ষিণ কোরিয়ার পর্যটন ও অর্থনীতির জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে, বিশেষ করে যখন বিশ্বজুড়ে পর্যটন খাত পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে।
বুধবার, ০৬ আগস্ট ২০২৫
দক্ষিণ কোরিয়া চলতি বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুন পর্যন্ত চীনা পর্যটক দলগুলোর জন্য অস্থায়ীভাবে ভিসামুক্ত প্রবেশের সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে। পর্যটনখাতকে চাঙা করতেই দেশটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত নভেম্বরে চীন দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিকসহ অন্যান্য দেশের পর্যটকদের জন্য ভিসামুক্ত প্রবেশের ঘোষণা দেয়। এর প্রতিক্রিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়াও মার্চে প্রথম এ উদ্যোগের কথা জানায়। বিশ্লেষকরা বলছেন, নবনির্বাচিত লিবারেল প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়াং-এর সরকারের অধীনে দক্ষিণ কোরিয়া-চীন সম্পর্ক উন্নতির সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছে। অক্টোবরে চীনা ছুটির সময়সীমা মাথায় রেখে এই পদক্ষেপ চালু হচ্ছে, যাতে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনীতি চাঙ্গা হয় এবং পর্যটনে গতি আসে বলে জানিয়েছে দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয়। এদিকে দক্ষিণ কোরিয়া ৩১ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় গিয়ংজু শহরে এপেক সম্মেলন আয়োজন করতে যাচ্ছে, যেখানে ২১টি অর্থনীতির শীর্ষ নেতারা অংশ নেবেন। সম্ভাবনা রয়েছে, সেখানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে পৃথক বৈঠক হতে পারে।
এই ভিসামুক্ত ভ্রমণ সুবিধা দক্ষিণ কোরিয়ার পর্যটন ও অর্থনীতির জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে, বিশেষ করে যখন বিশ্বজুড়ে পর্যটন খাত পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে।