রাশিয়া-ইউক্রেইন যুদ্ধ থামাতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এর অংশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প আগামী সপ্তাহেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউজের এক কর্মকর্তা।
ইউক্রেইন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে দ্বিতীয় পর্যায়ের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার হুমকি দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর আওতায় মস্কোর সঙ্গে বাণিজ্য করা দেশগুলোর ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা রয়েছে। চীনের ওপরও এ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ হতে পারে, কারণ দেশটি এখনো রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করছে।
নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল কলে ট্রাম্প বলেন, তিনি শুধু পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ নয়, বরং রুশ প্রেসিডেন্ট ও ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে নিয়ে একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক করার পরিকল্পনাও করছেন।
এর আগে সর্বশেষ পুতিনের সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠক করেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ২০২১ সালের জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনিভায় সেই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আর কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি। আর জেলেনস্কির সঙ্গে পুতিনের শেষ বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে।
বুধবার মস্কোয় পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ। বৈঠকের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, ইউক্রেইন ইস্যুতে বড় অগ্রগতি হয়েছে। যদিও তিনি পরে জানান, অগ্রগতিকে তিনি ‘যুগান্তকারী’ বলছেন না।
হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট জানান, রাশিয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং ট্রাম্পও পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করতে প্রস্তুত।
ট্রাম্প আরও জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি না হলে রাশিয়ার তেল আমদানিকারক দেশগুলোর ওপরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছি। সম্ভবত অন্য দেশগুলো, যেমন চীন, তাদের ওপরও এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
রাশিয়া-ইউক্রেইন যুদ্ধ থামাতে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এর অংশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প আগামী সপ্তাহেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউজের এক কর্মকর্তা।
ইউক্রেইন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়ার ওপর চাপ সৃষ্টি করতে দ্বিতীয় পর্যায়ের নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার হুমকি দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এর আওতায় মস্কোর সঙ্গে বাণিজ্য করা দেশগুলোর ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা রয়েছে। চীনের ওপরও এ নিষেধাজ্ঞা প্রয়োগ হতে পারে, কারণ দেশটি এখনো রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করছে।
নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে এক ভার্চুয়াল কলে ট্রাম্প বলেন, তিনি শুধু পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ নয়, বরং রুশ প্রেসিডেন্ট ও ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে নিয়ে একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠক করার পরিকল্পনাও করছেন।
এর আগে সর্বশেষ পুতিনের সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠক করেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ২০২১ সালের জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনিভায় সেই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরপর আর কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি। আর জেলেনস্কির সঙ্গে পুতিনের শেষ বৈঠক হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে।
বুধবার মস্কোয় পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ। বৈঠকের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লেখেন, ইউক্রেইন ইস্যুতে বড় অগ্রগতি হয়েছে। যদিও তিনি পরে জানান, অগ্রগতিকে তিনি ‘যুগান্তকারী’ বলছেন না।
হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট জানান, রাশিয়া প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং ট্রাম্পও পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করতে প্রস্তুত।
ট্রাম্প আরও জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি না হলে রাশিয়ার তেল আমদানিকারক দেশগুলোর ওপরও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছি। সম্ভবত অন্য দেশগুলো, যেমন চীন, তাদের ওপরও এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”