লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারের পার্লামেন্ট স্কয়ারে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ থেকে অন্তত ৪৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মেট্রোপলিটন পুলিশ। শনিবারের এ বিক্ষোভে যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো হয়। ডিফেন্ড আওয়ার জুরিস নামের একটি ক্যাম্পেইন গ্রুপ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
পুলিশ জানায়, পার্লামেন্ট স্কয়ারে জড়ো হয়ে বিক্ষোভকারীরা হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’-এর সমর্থনে স্লোগান দেন। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টার দিকে সংগঠনটিকে সমর্থন করার অভিযোগে প্রথম দফায় ৩৬৫ জনকে আটক করা হয়। পরে আরও অনেকে গ্রেপ্তার হন। পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে সাতজনকে আটক করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে সরাসরি হামলার অভিযোগ রয়েছে। তবে পুলিশ সদস্যরা গুরুতর আহত হননি।
বিবিসির তথ্যমতে, বিক্ষোভে শুরুতে ৫০০ থেকে ৬০০ জন অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন দর্শক বা সাংবাদিক। তবে প্ল্যাকার্ড হাতে না থাকা অনেককেও নিষিদ্ধ সংগঠনটির সমর্থনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঘটনাস্থল থেকে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীদের কেউ কেউ ফিলিস্তিনি পতাকার মতো সাদা-কালো স্কার্ফ পরে আছেন এবং ‘গাজা থেকে হাত গুটাও’, ‘আপনাদের লজ্জা পাওয়া উচিত’—এ ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন। অনেকে ‘আমি গণহত্যার বিরোধী, প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের সমর্থক’ লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন।
গত জুলাইয়ে যুক্তরাজ্যের আইনপ্রণেতারা ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’-কে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় নিষিদ্ধ করেন। সংগঠনটির সদস্য হওয়া এখন দেশটিতে অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়, যার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের কারাদণ্ড। নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, সংগঠনটির কিছু সদস্য রয়্যাল এয়ার ফোর্সের একটি ঘাঁটিতে অনুপ্রবেশ করে উড়োজাহাজের ক্ষয়ক্ষতি করেছিলেন।
সংগঠনটির সহপ্রতিষ্ঠাতা হুদা আম্মোরি গত সপ্তাহে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জ জানানোর অনুমতি পেয়েছেন।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারের পার্লামেন্ট স্কয়ারে নিষিদ্ধ ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ থেকে অন্তত ৪৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মেট্রোপলিটন পুলিশ। শনিবারের এ বিক্ষোভে যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো হয়। ডিফেন্ড আওয়ার জুরিস নামের একটি ক্যাম্পেইন গ্রুপ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
পুলিশ জানায়, পার্লামেন্ট স্কয়ারে জড়ো হয়ে বিক্ষোভকারীরা হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’-এর সমর্থনে স্লোগান দেন। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টার দিকে সংগঠনটিকে সমর্থন করার অভিযোগে প্রথম দফায় ৩৬৫ জনকে আটক করা হয়। পরে আরও অনেকে গ্রেপ্তার হন। পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে সাতজনকে আটক করা হয়েছে, যাঁদের মধ্যে পাঁচজনের বিরুদ্ধে সরাসরি হামলার অভিযোগ রয়েছে। তবে পুলিশ সদস্যরা গুরুতর আহত হননি।
বিবিসির তথ্যমতে, বিক্ষোভে শুরুতে ৫০০ থেকে ৬০০ জন অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন দর্শক বা সাংবাদিক। তবে প্ল্যাকার্ড হাতে না থাকা অনেককেও নিষিদ্ধ সংগঠনটির সমর্থনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঘটনাস্থল থেকে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীদের কেউ কেউ ফিলিস্তিনি পতাকার মতো সাদা-কালো স্কার্ফ পরে আছেন এবং ‘গাজা থেকে হাত গুটাও’, ‘আপনাদের লজ্জা পাওয়া উচিত’—এ ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন। অনেকে ‘আমি গণহত্যার বিরোধী, প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের সমর্থক’ লেখা প্ল্যাকার্ড বহন করছিলেন।
গত জুলাইয়ে যুক্তরাজ্যের আইনপ্রণেতারা ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’-কে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় নিষিদ্ধ করেন। সংগঠনটির সদস্য হওয়া এখন দেশটিতে অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়, যার সর্বোচ্চ শাস্তি ১৪ বছরের কারাদণ্ড। নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, সংগঠনটির কিছু সদস্য রয়্যাল এয়ার ফোর্সের একটি ঘাঁটিতে অনুপ্রবেশ করে উড়োজাহাজের ক্ষয়ক্ষতি করেছিলেন।
সংগঠনটির সহপ্রতিষ্ঠাতা হুদা আম্মোরি গত সপ্তাহে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আইনি চ্যালেঞ্জ জানানোর অনুমতি পেয়েছেন।