ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মিসর ও জর্ডানের একাংশকে নিয়ে পুরো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড সহ এক বৃহত্তর ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা করতে চান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। জানিয়েছেন, তিনি এই বৃহত্তর ইসরায়েল গঠনের এক ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক মিশনে’ আছেন। সম্প্রতি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম আই-২৪ চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই অবস্থান ব্যক্ত করেন নেতানিয়াহু।
ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ড দখল করে সৃষ্টি করা হয় ইসরায়েল। ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ইসরায়েল নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি করে। এর পর থেকে ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল করে ইসরায়েলের পরিধি শুধু বেড়েছে। এখন তাদের লক্ষ্য মিসর, জর্ডান, সিরিয়া ও লেবানন দখল করা।
টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, নেতানিয়াহু আই-২৪ চ্যানেলকে বলেছেন, তিনি এক ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক মিশনে’ আছেন এবং তিনি ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ দর্শনের প্রতি ‘অত্যন্ত’ অনুরক্ত। ঐতিহাসিকভাবে এই বৃহত্তর ইসরায়েলের ধারণার মধ্যে বর্তমান ইসরায়েল রাষ্ট্র, ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য নির্ধারিত এলাকা এবং বর্তমান জর্ডান ও মিসরের সঙ্গে সিরিয়া ও লেবাননের কিছু অংশও অন্তর্ভুক্ত।
সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী শ্যারন গাল স্বল্প সময়ের জন্য ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের ডানপন্থি সদস্য ছিলেন। তিনি সাক্ষাৎকারের সময় নেতানিয়াহুকে একটি তাবিজ উপহার দেন। তাবিজটিতে ‘প্রতিশ্রুত ভূমির মানচিত্র’ তথা বৃহত্তর ইসরায়েলের মানচিত্র ছিল বলেও উল্লেখ করেন গাল।
বৃহত্তর ইসরায়েল ‘দর্শনের’ প্রতি তিনি কোনো সংযোগ অনুভব করেন কিনা– জানতে চাওয়া হলে নেতানিয়াহু উত্তর দেন, ‘অনেক বেশি’। নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এক মিশনে আছি– বহু প্রজন্ম ধরে ইহুদিরা এখানে আসার স্বপ্ন দেখেছে এবং আমাদের পরেও অনেক প্রজন্ম আসবে একই স্বপ্ন নিয়ে।’
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
মিসর ও জর্ডানের একাংশকে নিয়ে পুরো ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড সহ এক বৃহত্তর ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা করতে চান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। জানিয়েছেন, তিনি এই বৃহত্তর ইসরায়েল গঠনের এক ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক মিশনে’ আছেন। সম্প্রতি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম আই-২৪ চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই অবস্থান ব্যক্ত করেন নেতানিয়াহু।
ফিলিস্তিনিদের ভূখণ্ড দখল করে সৃষ্টি করা হয় ইসরায়েল। ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ইসরায়েল নামক রাষ্ট্রের সৃষ্টি করে। এর পর থেকে ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল করে ইসরায়েলের পরিধি শুধু বেড়েছে। এখন তাদের লক্ষ্য মিসর, জর্ডান, সিরিয়া ও লেবানন দখল করা।
টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, নেতানিয়াহু আই-২৪ চ্যানেলকে বলেছেন, তিনি এক ‘ঐতিহাসিক ও আধ্যাত্মিক মিশনে’ আছেন এবং তিনি ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ দর্শনের প্রতি ‘অত্যন্ত’ অনুরক্ত। ঐতিহাসিকভাবে এই বৃহত্তর ইসরায়েলের ধারণার মধ্যে বর্তমান ইসরায়েল রাষ্ট্র, ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য নির্ধারিত এলাকা এবং বর্তমান জর্ডান ও মিসরের সঙ্গে সিরিয়া ও লেবাননের কিছু অংশও অন্তর্ভুক্ত।
সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী শ্যারন গাল স্বল্প সময়ের জন্য ইসরায়েলি পার্লামেন্ট নেসেটের ডানপন্থি সদস্য ছিলেন। তিনি সাক্ষাৎকারের সময় নেতানিয়াহুকে একটি তাবিজ উপহার দেন। তাবিজটিতে ‘প্রতিশ্রুত ভূমির মানচিত্র’ তথা বৃহত্তর ইসরায়েলের মানচিত্র ছিল বলেও উল্লেখ করেন গাল।
বৃহত্তর ইসরায়েল ‘দর্শনের’ প্রতি তিনি কোনো সংযোগ অনুভব করেন কিনা– জানতে চাওয়া হলে নেতানিয়াহু উত্তর দেন, ‘অনেক বেশি’। নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এক মিশনে আছি– বহু প্রজন্ম ধরে ইহুদিরা এখানে আসার স্বপ্ন দেখেছে এবং আমাদের পরেও অনেক প্রজন্ম আসবে একই স্বপ্ন নিয়ে।’