ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভারতের সঙ্গে চলতি বছরের মে মাসে হওয়া এক সংঘর্ষে ছয়টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসকারী পাকিস্তান বিমান বাহিনীর (পিএএফ) পাইলটদের প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে আনা হয়েছে। এই বীর পাইলটদেরকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক পদকে ভূষিত করা হয়েছে। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি এবং প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এসব পাইলটের হাতে পদক তুলে দেন। বিশেষ করে, উইং কমান্ডার মালিক রিজওয়ানুল হককে ‘তামঘা-ই-বসালাত’ পদক দেওয়া হয়, যিনি ‘অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুস’-এ এস-৪০০ সিস্টেম ধ্বংস করার জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত হন।
ওই সংঘর্ষে, পাকিস্তান ভারতের ছয়টি যুদ্ধবিমান (যার মধ্যে রাফাল ফাইটার জেটও ছিল) ভূপাতিত করে এবং এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে। এর আগে কাশ্মীরে একটি হামলার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ে। পরে ৭ মে ভারত পাঞ্জাব ও আজাদ জম্মু ও কাশ্মীরের ছয়টি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে পাকিস্তান পাল্টা অভিযান শুরু করে। এতে ভারতের কৌশলগত স্থাপনাগুলোতে বড় ধরনের ক্ষতি হয়।
পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৫ আগস্ট ২০২৫
ভারতের সঙ্গে চলতি বছরের মে মাসে হওয়া এক সংঘর্ষে ছয়টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসকারী পাকিস্তান বিমান বাহিনীর (পিএএফ) পাইলটদের প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে আনা হয়েছে। এই বীর পাইলটদেরকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক পদকে ভূষিত করা হয়েছে। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি এবং প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এসব পাইলটের হাতে পদক তুলে দেন। বিশেষ করে, উইং কমান্ডার মালিক রিজওয়ানুল হককে ‘তামঘা-ই-বসালাত’ পদক দেওয়া হয়, যিনি ‘অপারেশন বুনিয়ানুম মারসুস’-এ এস-৪০০ সিস্টেম ধ্বংস করার জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত হন।
ওই সংঘর্ষে, পাকিস্তান ভারতের ছয়টি যুদ্ধবিমান (যার মধ্যে রাফাল ফাইটার জেটও ছিল) ভূপাতিত করে এবং এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে। এর আগে কাশ্মীরে একটি হামলার পর ভারত পাকিস্তানকে দায়ী করে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ে। পরে ৭ মে ভারত পাঞ্জাব ও আজাদ জম্মু ও কাশ্মীরের ছয়টি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে পাকিস্তান পাল্টা অভিযান শুরু করে। এতে ভারতের কৌশলগত স্থাপনাগুলোতে বড় ধরনের ক্ষতি হয়।
পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়।