ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার প্রধান শহর গাজা সিটি পুরোপুরি দখল ও নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার লক্ষ্যে পরিকল্পিত সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। দেশটির সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা ইতোমধ্যে গাজা সিটিতে প্রাথমিক অভিযান ও হামলার প্রথম ধাপ শুরু করেছে।
বুধবার অভিযান শুরুর আগে রিজার্ভে থাকা প্রায় ৬০ হাজার সেনাকে ডেকে পাঠায় ইসরায়েল। একই সময়ে সরকার প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধে নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনির মুখপাত্র এফি ডিফ্রিন বলেন, “আমরা গাজা সিটিতে হামলার প্রথম পর্ব শুরু করেছি। ইতোমধ্যে আইডিএফ বাহিনী শহরের আশপাশ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।” তিনি আরও দাবি করেন, হামাস এখন একটি “আঘাতপ্রাপ্ত ও ক্ষতবিক্ষত” গেরিলা বাহিনী।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানায়, তিনি সেনাদের হামাসের ঘাঁটি নিয়ন্ত্রণ ও সশস্ত্র সংগঠনটিকে দ্রুত পরাজিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। এতে আরও বহু ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, আন্তর্জাতিক সমালোচনা সত্ত্বেও ইসরায়েল তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে।
হামাস এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে বাধা সৃষ্টি করছেন এবং গাজার নিরপরাধ বেসামরিকদের বিরুদ্ধে নৃশংস হামলা চালাচ্ছেন।
চলতি মাসের শুরুতে ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটি দখলে নেওয়ার লক্ষ্য সামনে রেখে সামরিক অভিযান বিস্তৃত করার অনুমোদন দেয়। যুদ্ধের শুরুতে এই শহরে ইসরায়েলি বাহিনী ও হামাসের মধ্যে ভয়াবহ নগর যুদ্ধ হয়েছিল। বর্তমানে ইসরায়েল গাজার প্রায় ৭৫ শতাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে।
বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার প্রধান শহর গাজা সিটি পুরোপুরি দখল ও নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার লক্ষ্যে পরিকল্পিত সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। দেশটির সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা ইতোমধ্যে গাজা সিটিতে প্রাথমিক অভিযান ও হামলার প্রথম ধাপ শুরু করেছে।
বুধবার অভিযান শুরুর আগে রিজার্ভে থাকা প্রায় ৬০ হাজার সেনাকে ডেকে পাঠায় ইসরায়েল। একই সময়ে সরকার প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধে নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বিবেচনা করছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনির মুখপাত্র এফি ডিফ্রিন বলেন, “আমরা গাজা সিটিতে হামলার প্রথম পর্ব শুরু করেছি। ইতোমধ্যে আইডিএফ বাহিনী শহরের আশপাশ নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।” তিনি আরও দাবি করেন, হামাস এখন একটি “আঘাতপ্রাপ্ত ও ক্ষতবিক্ষত” গেরিলা বাহিনী।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর দপ্তর জানায়, তিনি সেনাদের হামাসের ঘাঁটি নিয়ন্ত্রণ ও সশস্ত্র সংগঠনটিকে দ্রুত পরাজিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। এতে আরও বহু ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, আন্তর্জাতিক সমালোচনা সত্ত্বেও ইসরায়েল তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী এগোচ্ছে।
হামাস এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে বাধা সৃষ্টি করছেন এবং গাজার নিরপরাধ বেসামরিকদের বিরুদ্ধে নৃশংস হামলা চালাচ্ছেন।
চলতি মাসের শুরুতে ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটি দখলে নেওয়ার লক্ষ্য সামনে রেখে সামরিক অভিযান বিস্তৃত করার অনুমোদন দেয়। যুদ্ধের শুরুতে এই শহরে ইসরায়েলি বাহিনী ও হামাসের মধ্যে ভয়াবহ নগর যুদ্ধ হয়েছিল। বর্তমানে ইসরায়েল গাজার প্রায় ৭৫ শতাংশ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে।