ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, গাজায় আটক বাকি সব জিম্মির মুক্তি ও প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধে আলোচনা শুরু করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। তবে শর্ত হলো—আলোচনাটি ইসরায়েলের জন্য গ্রহণযোগ্য হতে হবে।
বৃহস্পতিবার রাতে সেনাদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং হামাসকে পরাজিত করার পরিকল্পনা ইতিমধ্যে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে। একইসঙ্গে সব জিম্মিকে মুক্ত করার বিষয়েও আলোচনা শুরু করতে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতায় হামাস ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাব দিয়েছিল, যেখানে গাজায় আটক জিম্মিদের অর্ধেককে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়। তবে ইসরায়েল সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে বলেন, হামাসকে পরাজিত করা ও সব জিম্মির মুক্তি—এই দুটি প্রক্রিয়া একসঙ্গে চলবে। আলোচনার স্থান ঠিক হলেই ইসরায়েল তাদের প্রতিনিধিদের পাঠাবে।
তবে আলোচনার সফলতা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। কারণ হামাস চাইছে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার। অন্যদিকে ইসরায়েল বলছে, এখন আর ধাপে ধাপে নয়, একসঙ্গে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে। এছাড়া যুদ্ধ থামাতে হলে হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ, গাজার নিরস্ত্রীকরণ এবং ওই ভূখণ্ডে হামাস বা প্যালেস্টাইন কর্তৃপক্ষের বাইরে কোনো বিকল্প প্রশাসন গঠন করতে হবে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের হামলায় আড়াইশ জনকে জিম্মি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে কয়েক ডজনকে ছেড়ে দেওয়া হলেও এখনো গাজায় অন্তত ২০ জন জীবিত জিম্মি আছে বলে ইসরায়েলের ধারণা।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, গাজায় আটক বাকি সব জিম্মির মুক্তি ও প্রায় দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধ বন্ধে আলোচনা শুরু করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। তবে শর্ত হলো—আলোচনাটি ইসরায়েলের জন্য গ্রহণযোগ্য হতে হবে।
বৃহস্পতিবার রাতে সেনাদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে তিনি বলেন, গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং হামাসকে পরাজিত করার পরিকল্পনা ইতিমধ্যে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে। একইসঙ্গে সব জিম্মিকে মুক্ত করার বিষয়েও আলোচনা শুরু করতে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে কাতার ও মিশরের মধ্যস্থতায় হামাস ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাব দিয়েছিল, যেখানে গাজায় আটক জিম্মিদের অর্ধেককে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়। তবে ইসরায়েল সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে বলেন, হামাসকে পরাজিত করা ও সব জিম্মির মুক্তি—এই দুটি প্রক্রিয়া একসঙ্গে চলবে। আলোচনার স্থান ঠিক হলেই ইসরায়েল তাদের প্রতিনিধিদের পাঠাবে।
তবে আলোচনার সফলতা নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। কারণ হামাস চাইছে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার। অন্যদিকে ইসরায়েল বলছে, এখন আর ধাপে ধাপে নয়, একসঙ্গে সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে হবে। এছাড়া যুদ্ধ থামাতে হলে হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ, গাজার নিরস্ত্রীকরণ এবং ওই ভূখণ্ডে হামাস বা প্যালেস্টাইন কর্তৃপক্ষের বাইরে কোনো বিকল্প প্রশাসন গঠন করতে হবে।
২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের হামলায় আড়াইশ জনকে জিম্মি করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে কয়েক ডজনকে ছেড়ে দেওয়া হলেও এখনো গাজায় অন্তত ২০ জন জীবিত জিম্মি আছে বলে ইসরায়েলের ধারণা।