রাজপরিবারকে অবমাননার অভিযোগে করা মামলায় খালাস পেয়েছেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ধনকুবের থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ব্যাংককের একটি আদালত শুক্রবার এ রায় ঘোষণা করে।
প্রায় এক দশক আগে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে লেসে মাজেস্তি আইনে মামলা হয়। দোষী সাব্যস্ত হলে তার ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারতো।
বিবিসি জানিয়েছে, থাইল্যান্ডের লেসে মাজেস্তি আইনে রাজপরিবারকে হুমকি বা অবমাননা করা অপরাধ হিসেবে গণ্য হলেও সমালোচকরা বলছেন, এ আইন প্রায়ই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও আন্দোলনকারীদের দমন করতে ব্যবহৃত হয়।
থাকসিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তিনি ২০১৪ সালের সামরিক অভ্যুত্থান প্রসঙ্গে বলেছিলেন— এ উসকানি এসেছিল ‘প্রাসাদের কয়েকজন’ ও প্রিভি কাউন্সিলের সদস্যদের কাছ থেকে। তবে আদালত রায়ে জানায়, থাকসিন কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা সরাসরি রাজপরিবারকে উদ্দেশ করে কিছু বলেননি। তাই অভিযোগটি টেকসই নয়।
রায়ের পর আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়ে থাকসিন বলেন, এখন থেকে তিনি দেশের কল্যাণে কাজ করতে চান।
এ রায় এমন সময়ে এলো, যখন থাকসিনের মেয়ে পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা নিজেও একটি আইনি জটিলতায় আছেন এবং প্রধানমন্ত্রীর পদ আপাতত স্থগিত রয়েছে। ফলে বাবার খালাস সিনাওয়াত্রা পরিবার ও তাদের সমর্থকদের জন্য সাময়িক স্বস্তি বয়ে আনল।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
রাজপরিবারকে অবমাননার অভিযোগে করা মামলায় খালাস পেয়েছেন থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ধনকুবের থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ব্যাংককের একটি আদালত শুক্রবার এ রায় ঘোষণা করে।
প্রায় এক দশক আগে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে লেসে মাজেস্তি আইনে মামলা হয়। দোষী সাব্যস্ত হলে তার ১৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারতো।
বিবিসি জানিয়েছে, থাইল্যান্ডের লেসে মাজেস্তি আইনে রাজপরিবারকে হুমকি বা অবমাননা করা অপরাধ হিসেবে গণ্য হলেও সমালোচকরা বলছেন, এ আইন প্রায়ই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও আন্দোলনকারীদের দমন করতে ব্যবহৃত হয়।
থাকসিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল, তিনি ২০১৪ সালের সামরিক অভ্যুত্থান প্রসঙ্গে বলেছিলেন— এ উসকানি এসেছিল ‘প্রাসাদের কয়েকজন’ ও প্রিভি কাউন্সিলের সদস্যদের কাছ থেকে। তবে আদালত রায়ে জানায়, থাকসিন কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা সরাসরি রাজপরিবারকে উদ্দেশ করে কিছু বলেননি। তাই অভিযোগটি টেকসই নয়।
রায়ের পর আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়ে থাকসিন বলেন, এখন থেকে তিনি দেশের কল্যাণে কাজ করতে চান।
এ রায় এমন সময়ে এলো, যখন থাকসিনের মেয়ে পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা নিজেও একটি আইনি জটিলতায় আছেন এবং প্রধানমন্ত্রীর পদ আপাতত স্থগিত রয়েছে। ফলে বাবার খালাস সিনাওয়াত্রা পরিবার ও তাদের সমর্থকদের জন্য সাময়িক স্বস্তি বয়ে আনল।