ইইউ’র শীর্ষ কূটনীতিক কায়া কাল্লাস সতর্ক করে বলেছেন, ভবিষ্যতে শান্তিচুক্তির জন্য ইউক্রেইনকে রাশিয়ার কাছে কোনো ভূমি ছাড় দিতে দেওয়া হলে তা পুতিনের একটি ফাঁদ হবে। তিনি বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেইনের ভূখণ্ড ধরে রাখতে চায় এবং এটি মেনে নেওয়া হলে লড়াই শুরু করা দেশকে পুরষ্কৃত করা হবে।
বিবিসি টুডে সাক্ষাৎকারে কাল্লাস বলেন, “গোটা আলোচনাটা হয়েছে ইউক্রেইনের কী ছাড় দেওয়া উচিত এবং তারা কী ছাড় দিতে ইচ্ছুক তা নিয়ে। অথচ রাশিয়া এখনো কোনো ছাড় দেয়নি। তারা আগ্রাসন চালাচ্ছে এবং মানুষ হত্যা করছে।”
ডনবাস অঞ্চলের জন্য রাশিয়ার দাবির বিষয়ে তিনি বলেছেন, ইউক্রেইন এ অঞ্চল ছেড়ে দেবে না। শান্তি আলোচনায় নির্ভরযোগ্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা থাকা জরুরি। কাল্লাস বলেন, “সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা হল শক্তিশালী ইউক্রেইনীয় সেনাবাহিনী গড়ে তোলা। এটি শুধু কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ থাকা চলবে না।”
গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউজে ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও ফিনল্যান্ডের নেতারা অংশ নেন। আলাস্কার বৈঠকে ট্রাম্প ও পুতিনের সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে কাল্লাস বলেন, বৈঠকে পুতিন যা চেয়েছেন তাই পেয়েছেন।
ইইউ রাশিয়ার ওপর চাপ দিতে ১৯তম নিষেধাজ্ঞার প্যাকেজ তৈরি করেছে। অন্যদিকে ট্রাম্প দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে শান্তি আলোচনার ফলাফল মূল্যায়ন করবেন। জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া বৈঠক এড়াচ্ছে এবং যুদ্ধ শেষ করতে চায় না। তিনি পশ্চিমা মিত্রদের সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে স্পষ্ট নিরাপত্তা কাঠামো চূড়ান্ত করার আহ্বান জানান।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
ইইউ’র শীর্ষ কূটনীতিক কায়া কাল্লাস সতর্ক করে বলেছেন, ভবিষ্যতে শান্তিচুক্তির জন্য ইউক্রেইনকে রাশিয়ার কাছে কোনো ভূমি ছাড় দিতে দেওয়া হলে তা পুতিনের একটি ফাঁদ হবে। তিনি বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেইনের ভূখণ্ড ধরে রাখতে চায় এবং এটি মেনে নেওয়া হলে লড়াই শুরু করা দেশকে পুরষ্কৃত করা হবে।
বিবিসি টুডে সাক্ষাৎকারে কাল্লাস বলেন, “গোটা আলোচনাটা হয়েছে ইউক্রেইনের কী ছাড় দেওয়া উচিত এবং তারা কী ছাড় দিতে ইচ্ছুক তা নিয়ে। অথচ রাশিয়া এখনো কোনো ছাড় দেয়নি। তারা আগ্রাসন চালাচ্ছে এবং মানুষ হত্যা করছে।”
ডনবাস অঞ্চলের জন্য রাশিয়ার দাবির বিষয়ে তিনি বলেছেন, ইউক্রেইন এ অঞ্চল ছেড়ে দেবে না। শান্তি আলোচনায় নির্ভরযোগ্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা থাকা জরুরি। কাল্লাস বলেন, “সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা হল শক্তিশালী ইউক্রেইনীয় সেনাবাহিনী গড়ে তোলা। এটি শুধু কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ থাকা চলবে না।”
গত সপ্তাহে হোয়াইট হাউজে ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি ও ফিনল্যান্ডের নেতারা অংশ নেন। আলাস্কার বৈঠকে ট্রাম্প ও পুতিনের সাক্ষাৎকার প্রসঙ্গে কাল্লাস বলেন, বৈঠকে পুতিন যা চেয়েছেন তাই পেয়েছেন।
ইইউ রাশিয়ার ওপর চাপ দিতে ১৯তম নিষেধাজ্ঞার প্যাকেজ তৈরি করেছে। অন্যদিকে ট্রাম্প দুই সপ্তাহ সময় বেঁধে শান্তি আলোচনার ফলাফল মূল্যায়ন করবেন। জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া বৈঠক এড়াচ্ছে এবং যুদ্ধ শেষ করতে চায় না। তিনি পশ্চিমা মিত্রদের সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে স্পষ্ট নিরাপত্তা কাঠামো চূড়ান্ত করার আহ্বান জানান।