মন্ত্রীদের শপথ সোমবার
সোমবার রাজভবনে শপথ নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন মন্ত্রিসভা। এর আগে বুধবার তৃতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে তৃতীয় বারের জন্য রাজ্য শাসনের দায়িত্ব নিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নতুন মন্ত্রীসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানটি হবে আগামী সোমবার রাজভবনে। এরা আগে শপথ অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল রোববার রবীন্দ্র সদনে। করোনা পরিস্থিতিতে অনাড়ম্বর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে সেই অনুষ্ঠানটি সোমবার রাজভবনেই হবে অনুষ্ঠানটি। করোনা পরিস্থিতির কারণে খুব অনাড়ম্বরভাবে এই অনুষ্ঠান। হবে বলে তৃণমূল সূত্রে জানা যায়, সকাল ১১টা থেকে অনুষ্ঠানটি শুরু হবে। সূত্রে জানা গেছে, নতুন মন্ত্রিসভার সব সদস্য সেদিন শপথ নেবেন না। শুধু কেবিনেট মন্ত্রীরাই এদিন শপথ নেবেন। কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেবিনেট মন্ত্রীদের নিয় খুব তারাতারি কাজ শুরু করাতে চাচ্ছেন। কেননা প্রচুর কাজ জমে রয়েছে।
আর সে কারণেই সোমবার কেবিনেট মন্ত্রীদের প্রথম শপথগ্রহণ করাতে চান মমতা। বাকিদের শপথগ্রহণ পরে হবে। মমতা বন্দোপাধ্যায়ের এবারের নতুন মন্ত্রিসভায় ৪৪ জন সদস্য থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তৃণমূল সূত্র জানায়। করোনা পরিস্থিতিতে মমতা চাচ্ছেন না সবাই একসঙ্গে ভিড় করুক রাজভবনে। তাই প্রথমে কেবিনেট মন্ত্রীরা শপথ এবং ধীরে ধীরে প্রতিমন্ত্রীরা শপথ নেবেন বলে ঠিক হয়েছে। অর্থ দপ্তরের মন্ত্রীর দায়িত্বে অমিত মিত্রকেই রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। যেহেতু অসুস্থতার কারণে অমিত মিত্র এবার ভোটে দাঁড়াননি, সেহেতু স্বভাবতই মমতার নতুন মন্ত্রিসভায় অর্থমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা ছিল। তবে আপাতত অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব মমতা নিজের হাতে রাখবেন বলে তিনি নিজেই জানান। সম্ভবত পরে এই দপ্তরের দায়িত্ব ফের অমিত মিত্রকেই দেয়া হতে পারে। ইতোমধ্যে তার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে বলেও তৃণমূল পর্ষদ সূত্রে জানা যায়, মমতার মন্ত্রিসভায় এবার জায়গা পেতে পারেন বলাগড়ের বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সু-নজরে রয়েছেন তিনি। তাকে এবার অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণমন্ত্রী করা হতে পারে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে মন্ত্রিত্ব পেতে পারেন পরেশ চন্দ্র অধিকারী। তাকে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী করা হতে পারে। এবার সাবেক দুই মন্ত্রী অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং গৌতম দেব ভোটে পরাজিত হয়েছেন। ফলে পরেশ অধিকারীর নাম সামনে আসছে। সামনে আসছে বিপ্লব মিত্রের নামও। দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত কিন্তু একটা সময় বিজেপিতে গেলেও ফের তৃণমূলেই ফেরেন বিপ্লব। উত্তরবঙ্গে তার নেতৃত্বেই তৃণমূলের সংগঠন মজবুত হয়েছে। তাই বিপ্লব মিত্রকে মন্ত্রী করে পুরস্কৃত করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন কামারহাটির মদনমিত্র। এর আগে এক সময় তিনি পরিবহন মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। ভোটে জেতায় আবারও তাকে রাজ্যের পরিবহন দপ্তরের মন্ত্রী করা হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ পদ পেতে পারেন বিরবাহা হাঁসদা। আদিবাসী সমাজের মেয়ে। জনপ্রিয়তাও রয়েছে। আর তাই তাকে আদিবাসী মানুষের দুঃখ দুর্দশা কাটাতে এবং মন বুঝতে বিরবাহাকে পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী করা হতে পারে বলে সূত্র জানায়। অন্যদিকে চন্দননগরের বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেনকে এবার পর্যটন দপ্তরের পূর্ণমন্ত্রী করতে পারেন মমতা। ব্রাত্য বসুকে শিক্ষা দপ্তরে ফিরিয়ে আনতে পারেন মমতা। একাধিক বিষয় নিয়ে চাপে শিক্ষা দপ্তর। আর সে কারণে ব্রাত্যকে সামনে রেখেই শিক্ষা দপ্তরকে ঢেলে সাজাতে চাইছেন মমতা। শোনা যাচ্ছে, শিক্ষা দপ্তরের কাজকে আরও বেগবান আর স্বচ্ছতা আনতে উচ্চশিক্ষা এবং স্কুলশিক্ষা দপ্তরকে ভাগ করে দুটি মন্ত্রণালয় করা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দুইজন মন্ত্রীকে আলদা আলাদা রাখতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের সেচমন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে পারেন ডা. মানস রঞ্জন ভুঁইয়া। নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিককে রাখা হতে পারে মন্ত্রিসভায়। মনোজ তিওয়ারিকে দেয়া হতে পারে ক্রীড়া দপ্তরের প্রতিমন্ত্রীর দ্বায়িত্ব। অন্যদিকে তৃণমূল সূত্রের খবর, কৃষিমন্ত্রী করা হতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদারকে। সিঙ্গুর জমি আন্দোলনের অন্যতম নেতা, বিধায়ক বেচারাম মান্নাও মন্ত্রিসভায় জায়গা দিতে পারেন মমতা। হাওড়া থেকে অরূপ রায়ের পাশাপাশি মন্ত্রিসভায় আসার সম্ভাবনা রয়েছে পুলক রায়ের।
মালদার সুজাপুর আসনের বিধায়ক আবদুল গনি পেতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। কলকাতায় দেবাশীষ কুমার ও দেবব্রত মজুমদারে মধ্যে একজন হতে পারেন প্রতিমন্ত্রী। তবে এর মধ্যে থেকে রাজের নাম সামনে আসছে। তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী করা হতে পারে তাকে। এমনই বেশকিছু সম্ভাব্য নাম উঠে আসছে মমতার মন্ত্রিসভায় যারা জায়গা করে নিতে পারেন। হুগলির বিধায়ক তথা সাবেক সংসদ সদস্য রত্না দে নাগ হতে পারেন স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী। পুরস্কৃত হতে পারেন অখিল গিরি। অখিল গিরি মমতার মন্ত্রিসভায় গুরু দায়িত্ব পেতে পারেন। যেভাবে অধিকারী গড়ে তিনি এবং তার টিম অধিকারী পরিবারকে চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলেন তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খুশি। আর তাই তাকে মন্ত্রী পদে আনতে পারেন মমতা। বেশ কয়েকজন নতুন বিধায়ক তারকাকে মন্ত্রী করা হতে পারে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য, দু’একদিনের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিসভা গঠন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মন্ত্রীদের শপথ সোমবার
শনিবার, ০৮ মে ২০২১
সোমবার রাজভবনে শপথ নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নতুন মন্ত্রিসভা। এর আগে বুধবার তৃতীয় বারের জন্য মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে তৃতীয় বারের জন্য রাজ্য শাসনের দায়িত্ব নিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নতুন মন্ত্রীসভার শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানটি হবে আগামী সোমবার রাজভবনে। এরা আগে শপথ অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল রোববার রবীন্দ্র সদনে। করোনা পরিস্থিতিতে অনাড়ম্বর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে সেই অনুষ্ঠানটি সোমবার রাজভবনেই হবে অনুষ্ঠানটি। করোনা পরিস্থিতির কারণে খুব অনাড়ম্বরভাবে এই অনুষ্ঠান। হবে বলে তৃণমূল সূত্রে জানা যায়, সকাল ১১টা থেকে অনুষ্ঠানটি শুরু হবে। সূত্রে জানা গেছে, নতুন মন্ত্রিসভার সব সদস্য সেদিন শপথ নেবেন না। শুধু কেবিনেট মন্ত্রীরাই এদিন শপথ নেবেন। কারণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেবিনেট মন্ত্রীদের নিয় খুব তারাতারি কাজ শুরু করাতে চাচ্ছেন। কেননা প্রচুর কাজ জমে রয়েছে।
আর সে কারণেই সোমবার কেবিনেট মন্ত্রীদের প্রথম শপথগ্রহণ করাতে চান মমতা। বাকিদের শপথগ্রহণ পরে হবে। মমতা বন্দোপাধ্যায়ের এবারের নতুন মন্ত্রিসভায় ৪৪ জন সদস্য থাকার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তৃণমূল সূত্র জানায়। করোনা পরিস্থিতিতে মমতা চাচ্ছেন না সবাই একসঙ্গে ভিড় করুক রাজভবনে। তাই প্রথমে কেবিনেট মন্ত্রীরা শপথ এবং ধীরে ধীরে প্রতিমন্ত্রীরা শপথ নেবেন বলে ঠিক হয়েছে। অর্থ দপ্তরের মন্ত্রীর দায়িত্বে অমিত মিত্রকেই রাখার সম্ভাবনা রয়েছে। যেহেতু অসুস্থতার কারণে অমিত মিত্র এবার ভোটে দাঁড়াননি, সেহেতু স্বভাবতই মমতার নতুন মন্ত্রিসভায় অর্থমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে জল্পনা ছিল। তবে আপাতত অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব মমতা নিজের হাতে রাখবেন বলে তিনি নিজেই জানান। সম্ভবত পরে এই দপ্তরের দায়িত্ব ফের অমিত মিত্রকেই দেয়া হতে পারে। ইতোমধ্যে তার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে বলেও তৃণমূল পর্ষদ সূত্রে জানা যায়, মমতার মন্ত্রিসভায় এবার জায়গা পেতে পারেন বলাগড়ের বিধায়ক মনোরঞ্জন ব্যাপারী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সু-নজরে রয়েছেন তিনি। তাকে এবার অনগ্রসর শ্রেণী কল্যাণমন্ত্রী করা হতে পারে। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গ থেকে মন্ত্রিত্ব পেতে পারেন পরেশ চন্দ্র অধিকারী। তাকে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী করা হতে পারে। এবার সাবেক দুই মন্ত্রী অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং গৌতম দেব ভোটে পরাজিত হয়েছেন। ফলে পরেশ অধিকারীর নাম সামনে আসছে। সামনে আসছে বিপ্লব মিত্রের নামও। দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূলের সঙ্গে যুক্ত কিন্তু একটা সময় বিজেপিতে গেলেও ফের তৃণমূলেই ফেরেন বিপ্লব। উত্তরবঙ্গে তার নেতৃত্বেই তৃণমূলের সংগঠন মজবুত হয়েছে। তাই বিপ্লব মিত্রকে মন্ত্রী করে পুরস্কৃত করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন কামারহাটির মদনমিত্র। এর আগে এক সময় তিনি পরিবহন মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। ভোটে জেতায় আবারও তাকে রাজ্যের পরিবহন দপ্তরের মন্ত্রী করা হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ পদ পেতে পারেন বিরবাহা হাঁসদা। আদিবাসী সমাজের মেয়ে। জনপ্রিয়তাও রয়েছে। আর তাই তাকে আদিবাসী মানুষের দুঃখ দুর্দশা কাটাতে এবং মন বুঝতে বিরবাহাকে পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী করা হতে পারে বলে সূত্র জানায়। অন্যদিকে চন্দননগরের বিধায়ক ইন্দ্রনীল সেনকে এবার পর্যটন দপ্তরের পূর্ণমন্ত্রী করতে পারেন মমতা। ব্রাত্য বসুকে শিক্ষা দপ্তরে ফিরিয়ে আনতে পারেন মমতা। একাধিক বিষয় নিয়ে চাপে শিক্ষা দপ্তর। আর সে কারণে ব্রাত্যকে সামনে রেখেই শিক্ষা দপ্তরকে ঢেলে সাজাতে চাইছেন মমতা। শোনা যাচ্ছে, শিক্ষা দপ্তরের কাজকে আরও বেগবান আর স্বচ্ছতা আনতে উচ্চশিক্ষা এবং স্কুলশিক্ষা দপ্তরকে ভাগ করে দুটি মন্ত্রণালয় করা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে দুইজন মন্ত্রীকে আলদা আলাদা রাখতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের সেচমন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে পারেন ডা. মানস রঞ্জন ভুঁইয়া। নৈহাটির বিধায়ক পার্থ ভৌমিককে রাখা হতে পারে মন্ত্রিসভায়। মনোজ তিওয়ারিকে দেয়া হতে পারে ক্রীড়া দপ্তরের প্রতিমন্ত্রীর দ্বায়িত্ব। অন্যদিকে তৃণমূল সূত্রের খবর, কৃষিমন্ত্রী করা হতে পারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদারকে। সিঙ্গুর জমি আন্দোলনের অন্যতম নেতা, বিধায়ক বেচারাম মান্নাও মন্ত্রিসভায় জায়গা দিতে পারেন মমতা। হাওড়া থেকে অরূপ রায়ের পাশাপাশি মন্ত্রিসভায় আসার সম্ভাবনা রয়েছে পুলক রায়ের।
মালদার সুজাপুর আসনের বিধায়ক আবদুল গনি পেতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। কলকাতায় দেবাশীষ কুমার ও দেবব্রত মজুমদারে মধ্যে একজন হতে পারেন প্রতিমন্ত্রী। তবে এর মধ্যে থেকে রাজের নাম সামনে আসছে। তথ্য সংস্কৃতি দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী করা হতে পারে তাকে। এমনই বেশকিছু সম্ভাব্য নাম উঠে আসছে মমতার মন্ত্রিসভায় যারা জায়গা করে নিতে পারেন। হুগলির বিধায়ক তথা সাবেক সংসদ সদস্য রত্না দে নাগ হতে পারেন স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী। পুরস্কৃত হতে পারেন অখিল গিরি। অখিল গিরি মমতার মন্ত্রিসভায় গুরু দায়িত্ব পেতে পারেন। যেভাবে অধিকারী গড়ে তিনি এবং তার টিম অধিকারী পরিবারকে চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলেন তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খুশি। আর তাই তাকে মন্ত্রী পদে আনতে পারেন মমতা। বেশ কয়েকজন নতুন বিধায়ক তারকাকে মন্ত্রী করা হতে পারে বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য, দু’একদিনের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিসভা গঠন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।