করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন এরইমধ্যে বিশ্বের ৩০টি দেশে শনাক্ত হয়েছে। যেকারনে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি করোনা বিধিনিষেধে কড়াকড়ি করেছে বিভিন্ন দেশ। ওমিক্রন ঢেউ ঠেকাতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা একক কোনো সমাধান নয় বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। এর মাঝেই এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোকে সতর্কতামূলক প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।
শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিক ডিরেক্টর তাকেশি কাসাই ম্যানিলায় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয়ে কথা বলেন।
তিনি বলেছেন, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ দেশগুলোর জন্য সময়ক্ষেপণ ছাড়া কিছুই নয়। শুধু সীমান্ত বন্ধের পদক্ষেপের ওপর নির্ভর করা উচিত নয়। এই ভ্যারিয়েন্টের সম্ভাব্য উচ্চ সংক্রমণযোগ্যতা রয়েছে। করোনার নতুন ঢেউ ঠেকাতে প্রতিটি দেশকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
অপেক্ষাকৃত কম সুরক্ষিত গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণভাবে টিকার আওতায় নিয়ে আসতে এবং মাস্ক পরিধান ও সামাজিক দূরত্ব মানার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কাসাই।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষকরা ওমিক্রনকে উদ্বেগজনক ধরন হিসেবে বিবেচনা করছেন। তারা এর তীব্রতা এবং সংক্রমণযোগ্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে এখন পর্যন্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছেন।
জাতিসংঘের সংস্থাটি বলছে, করোনাভাইরাসের নতুন ধরনটির বিরুদ্ধে টিকার নতুন সংস্করণ আনার প্রয়োজন হবে ধরে নিয়ে ওষুধ কোম্পানিগুলোর এখনই তোড়জোড় শুরু করা উচিত।
জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচও মুখপাত্র ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডমিয়ার বলেন, আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে প্রথম শনাক্ত হওয়া এই নতুন ধরন কতটা সংক্রামক ও মারাত্মক সে বিষয়ে এখনও গবেষণা চলছে।
“তবে বিদ্যমান টিকার নতুন সংস্করণ আনার প্রয়োজন হবে ধরে নিয়ে টিকা প্রস্তুতকারকদের আগেভাগেই পরিকল্পনা শুরু করা উচিত। শেষ ঘণ্টা বাজার অপেক্ষায় না থেকে এটা করলেই ভালো হবে।”
ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যুর খবর তিনি পাননি বলে জানান।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহামারি বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরখোভ এক বিবৃতিতে বলেন, ওমিক্রন কতটা সংক্রামক তা কয়েকদিনের মধ্যে হয়তো জানা সম্ভব হবে।
শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২১
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন এরইমধ্যে বিশ্বের ৩০টি দেশে শনাক্ত হয়েছে। যেকারনে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি করোনা বিধিনিষেধে কড়াকড়ি করেছে বিভিন্ন দেশ। ওমিক্রন ঢেউ ঠেকাতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা একক কোনো সমাধান নয় বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। এর মাঝেই এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোকে সতর্কতামূলক প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।
শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ওয়েস্টার্ন প্যাসিফিক ডিরেক্টর তাকেশি কাসাই ম্যানিলায় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয়ে কথা বলেন।
তিনি বলেছেন, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ দেশগুলোর জন্য সময়ক্ষেপণ ছাড়া কিছুই নয়। শুধু সীমান্ত বন্ধের পদক্ষেপের ওপর নির্ভর করা উচিত নয়। এই ভ্যারিয়েন্টের সম্ভাব্য উচ্চ সংক্রমণযোগ্যতা রয়েছে। করোনার নতুন ঢেউ ঠেকাতে প্রতিটি দেশকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
অপেক্ষাকৃত কম সুরক্ষিত গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণভাবে টিকার আওতায় নিয়ে আসতে এবং মাস্ক পরিধান ও সামাজিক দূরত্ব মানার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিতে দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কাসাই।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষকরা ওমিক্রনকে উদ্বেগজনক ধরন হিসেবে বিবেচনা করছেন। তারা এর তীব্রতা এবং সংক্রমণযোগ্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে এখন পর্যন্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছেন।
জাতিসংঘের সংস্থাটি বলছে, করোনাভাইরাসের নতুন ধরনটির বিরুদ্ধে টিকার নতুন সংস্করণ আনার প্রয়োজন হবে ধরে নিয়ে ওষুধ কোম্পানিগুলোর এখনই তোড়জোড় শুরু করা উচিত।
জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচও মুখপাত্র ক্রিশ্চিয়ান লিন্ডমিয়ার বলেন, আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলে প্রথম শনাক্ত হওয়া এই নতুন ধরন কতটা সংক্রামক ও মারাত্মক সে বিষয়ে এখনও গবেষণা চলছে।
“তবে বিদ্যমান টিকার নতুন সংস্করণ আনার প্রয়োজন হবে ধরে নিয়ে টিকা প্রস্তুতকারকদের আগেভাগেই পরিকল্পনা শুরু করা উচিত। শেষ ঘণ্টা বাজার অপেক্ষায় না থেকে এটা করলেই ভালো হবে।”
ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যুর খবর তিনি পাননি বলে জানান।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহামারি বিশেষজ্ঞ মারিয়া ভ্যান কেরখোভ এক বিবৃতিতে বলেন, ওমিক্রন কতটা সংক্রামক তা কয়েকদিনের মধ্যে হয়তো জানা সম্ভব হবে।