উত্তর আফ্রিকার দেশ সুদানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় দারফুর এলাকায় আরব এবং অ-আরব সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে রক্ষক্ষয়ী সংঘর্ষে প্রাণহানির এ ঘটনা ঘটে।
মানবিক সহায়তা প্রদানকারী একটি সংস্থার বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা। এর আগে গত নভেম্বর মাসে দারফুর অঞ্চলে পশুপালকদের মধ্যকার টানা কয়েক দিনের সংঘাতে ৩৫ জন নিহত হয়েছিলেন।
দারফুরের উদ্বাস্তু ও শরণার্থীদের জেনারেল কো-অর্ডিনেশনের মুখপাত্র আদম রিগাল বলছেন, শনিবার রাতে পশ্চিম দারফুর প্রদেশের ক্রিন্ডিং আশ্রয় শিবিরে দু’জন ব্যক্তির মধ্যে আর্থিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। সেই ঘটনা নিয়েই পরে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পশ্চিম দারফুর প্রদেশের ওই আশ্রয়শিবিরে মূলত উদ্বাস্তুরাই বসবাস করেন।
রিগাল জানান, শনিবার রাতের ওই ঘটনা নিয়ে রোববার খুব সকালে ওই ক্যাম্পে হামলা করে আরব যোদ্ধারা। পপুলার ডিফেন্স ফোর্স নামে পরিচিত ওই যোদ্ধারা আশ্রয় শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং মালামাল লুট করে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৩৫ জন আহত হয়। প্রাদেশিক রাজধানী জেনেনা থেকে চার কিলোমিটার (২.৫ মাইল) পূর্বে ওই আশ্রয় শিবিরটি অবস্থিত। এখানে আফ্রিকান মাসালিত উপজাতির সদস্যরা বসবাস করেন। দারফুর সংকটের কারণেই তারা ঘরবাড়ি হারিয়েছেন এবং ওই আশ্রয় শিবিরে বসবাস করছেন।
অবশ্য সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে দারফুরের ক্রিন্ডিং অঞ্চলে এ ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা নতুন নয়।
সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২১
উত্তর আফ্রিকার দেশ সুদানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় দারফুর এলাকায় আরব এবং অ-আরব সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে রক্ষক্ষয়ী সংঘর্ষে প্রাণহানির এ ঘটনা ঘটে।
মানবিক সহায়তা প্রদানকারী একটি সংস্থার বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা। এর আগে গত নভেম্বর মাসে দারফুর অঞ্চলে পশুপালকদের মধ্যকার টানা কয়েক দিনের সংঘাতে ৩৫ জন নিহত হয়েছিলেন।
দারফুরের উদ্বাস্তু ও শরণার্থীদের জেনারেল কো-অর্ডিনেশনের মুখপাত্র আদম রিগাল বলছেন, শনিবার রাতে পশ্চিম দারফুর প্রদেশের ক্রিন্ডিং আশ্রয় শিবিরে দু’জন ব্যক্তির মধ্যে আর্থিক দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। সেই ঘটনা নিয়েই পরে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। পশ্চিম দারফুর প্রদেশের ওই আশ্রয়শিবিরে মূলত উদ্বাস্তুরাই বসবাস করেন।
রিগাল জানান, শনিবার রাতের ওই ঘটনা নিয়ে রোববার খুব সকালে ওই ক্যাম্পে হামলা করে আরব যোদ্ধারা। পপুলার ডিফেন্স ফোর্স নামে পরিচিত ওই যোদ্ধারা আশ্রয় শিবিরে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং মালামাল লুট করে। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৩৫ জন আহত হয়। প্রাদেশিক রাজধানী জেনেনা থেকে চার কিলোমিটার (২.৫ মাইল) পূর্বে ওই আশ্রয় শিবিরটি অবস্থিত। এখানে আফ্রিকান মাসালিত উপজাতির সদস্যরা বসবাস করেন। দারফুর সংকটের কারণেই তারা ঘরবাড়ি হারিয়েছেন এবং ওই আশ্রয় শিবিরে বসবাস করছেন।
অবশ্য সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে দারফুরের ক্রিন্ডিং অঞ্চলে এ ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা নতুন নয়।