রাশিয়ার সৈন্য ইউক্রেন সীমান্তে সমাবেশের বিষয়ে কঠোর অবস্থান তুলে ধরল যুক্তরাষ্ট্র। সংলাপ বা সংঘাত—এই দুইয়ের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে রাশিয়াকে। ইউক্রেন নিয়ে আন্তর্জাতিক কূটনীতির অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এ সময়ে কথাগুলো বলল যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক এবং সেনা কমর্কর্তারা গতকাল রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নৈশভোজে বসেছিলেন। আজ সোমবারের আনুষ্ঠানিক আলোচনার আগে এ নৈশভোজ ছিল। গত মাসে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এ খসড়া চুক্তি হয়। এর অনেকগুলোই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে মেনে নেওয়া অসম্ভব। কারণ, এর মধ্যে একটি হলো ইউক্রেনকে কখনোই ন্যাটোর সদস্য করা যাবে না।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে এক লাখ সৈন্যের সমাবেশ ঘটিয়েছে। দ্রুত নোটিশে আরও লাখখানেক সৈন্য জড়ো করার প্রস্তুতি নিয়েছে। গতকাল ব্লিঙ্কেন বলেন, চলতি সপ্তাহের কূটনীতিক আলোচনা রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যবহ।
ব্লিঙ্কেনের কথা, আমাদের সামনে দুটো পথ আছে। একটি পথ হলো আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে বিদ্যমান ভিন্নতা সমাধানের চেষ্টা এবং সংঘাত এড়ানো। আরেকটি পথ হচ্ছে সংঘাত। যদি রাশিয়া ইউক্রেনে আবার আগ্রাসন চালাতে চায়, তবে এর জন্য তাদের চরম মূল্য দিতে হবে।
রাশিয়ার দলটির প্রধান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ বলেন, আলোচনা জটিল ছিল। কিন্তু এটা কাযর্কর হয়েছে। আগামীতে যেসব বিষয় নিয়ে কথা হবে, আমরা তার দিকে দৃষ্টিপাত করেছি। আমি মনে করি, কাল (আজ) আমরা সময় নষ্ট করব না। আমি কখনো আশা ছাড়ি না। আমি সব সময় আশা নিয়েই থাকি।
সংবাদবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘দিস উইক’-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্লিঙ্কেন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমরা এ সপ্তাহে দেখব প্রেসিডেন্ট পুতিন কোন পথ নিতে চান। এখন সত্যি এ প্রশ্নই আসছে যে প্রেসিডেন্ট পুতিন আলোচনার পথ নেবেন না সংঘাত
সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২
রাশিয়ার সৈন্য ইউক্রেন সীমান্তে সমাবেশের বিষয়ে কঠোর অবস্থান তুলে ধরল যুক্তরাষ্ট্র। সংলাপ বা সংঘাত—এই দুইয়ের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে রাশিয়াকে। ইউক্রেন নিয়ে আন্তর্জাতিক কূটনীতির অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এ সময়ে কথাগুলো বলল যুক্তরাষ্ট্র।
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক এবং সেনা কমর্কর্তারা গতকাল রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নৈশভোজে বসেছিলেন। আজ সোমবারের আনুষ্ঠানিক আলোচনার আগে এ নৈশভোজ ছিল। গত মাসে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এ খসড়া চুক্তি হয়। এর অনেকগুলোই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে মেনে নেওয়া অসম্ভব। কারণ, এর মধ্যে একটি হলো ইউক্রেনকে কখনোই ন্যাটোর সদস্য করা যাবে না।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে এক লাখ সৈন্যের সমাবেশ ঘটিয়েছে। দ্রুত নোটিশে আরও লাখখানেক সৈন্য জড়ো করার প্রস্তুতি নিয়েছে। গতকাল ব্লিঙ্কেন বলেন, চলতি সপ্তাহের কূটনীতিক আলোচনা রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যবহ।
ব্লিঙ্কেনের কথা, আমাদের সামনে দুটো পথ আছে। একটি পথ হলো আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে বিদ্যমান ভিন্নতা সমাধানের চেষ্টা এবং সংঘাত এড়ানো। আরেকটি পথ হচ্ছে সংঘাত। যদি রাশিয়া ইউক্রেনে আবার আগ্রাসন চালাতে চায়, তবে এর জন্য তাদের চরম মূল্য দিতে হবে।
রাশিয়ার দলটির প্রধান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ বলেন, আলোচনা জটিল ছিল। কিন্তু এটা কাযর্কর হয়েছে। আগামীতে যেসব বিষয় নিয়ে কথা হবে, আমরা তার দিকে দৃষ্টিপাত করেছি। আমি মনে করি, কাল (আজ) আমরা সময় নষ্ট করব না। আমি কখনো আশা ছাড়ি না। আমি সব সময় আশা নিয়েই থাকি।
সংবাদবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘দিস উইক’-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্লিঙ্কেন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমরা এ সপ্তাহে দেখব প্রেসিডেন্ট পুতিন কোন পথ নিতে চান। এখন সত্যি এ প্রশ্নই আসছে যে প্রেসিডেন্ট পুতিন আলোচনার পথ নেবেন না সংঘাত