ইরান, সুদান ও ভেনিজুয়েলাসহ ১১টি দেশ চাঁদা না দিতে পারার জন্য জাতিসংঘের ভোটাধিকার হারিয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা চাঁদা দিচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত জাতিসংঘের কোনো বিষয়েই তারা ভোট দিতে পারবে না। ইরান এই সমস্ত কিছুর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে।
ইরান, সুদান, ভেনেজুয়েলা ছাড়াও এই তালিকায় আছে অ্যান্টিগা, কঙ্গো, গিনি, পাপুয়া নিউ গিনির মতো দেশ। জাতিসংঘ জানিয়েছে, ভোটাধিকার ফেরত পেতে গেলে ইরানকে দিতে হবে ১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভেনেজুয়েলার বাকি ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সুদানকে দিতে হবে তিন লাখ মার্কিন ডলার। বস্তুত, দুই বছরের বেশি সদস্যচাঁদা বাকি থাকলে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। তবে বহুক্ষেত্রেই ছাড় দেয়া হয়। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ইরানের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জুন মাসে তা ফিরিয়ে দেয়া হয়। ইরান জানিয়েছিল, সময়মতো তারা ধার শোধ করে দেবে।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, জাতিসংঘের সদস্য চাঁদা তারা নিয়মিত দিতে চান। কখনোই বাকি রাখতে চান না। কিন্তু অ্যামেরিকা যেভাবে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে রেখেছে, তাতে তাদের পক্ষে ওই অর্থ জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না। অ্যামেরিকা জানে নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান চাঁদা দিতে পারছে না। ইচ্ছে করেই তাদের উপর চাপ বাড়ানো হচ্ছে।
কিন্তু জাতিসংঘ জানিয়েছে, চাঁদা দিতে না পারলে এবার ইরানের ভোটাধিকার ফেরত দেয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
ইরান, সুদান ও ভেনিজুয়েলাসহ ১১টি দেশ চাঁদা না দিতে পারার জন্য জাতিসংঘের ভোটাধিকার হারিয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তারা চাঁদা দিচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত জাতিসংঘের কোনো বিষয়েই তারা ভোট দিতে পারবে না। ইরান এই সমস্ত কিছুর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে।
ইরান, সুদান, ভেনেজুয়েলা ছাড়াও এই তালিকায় আছে অ্যান্টিগা, কঙ্গো, গিনি, পাপুয়া নিউ গিনির মতো দেশ। জাতিসংঘ জানিয়েছে, ভোটাধিকার ফেরত পেতে গেলে ইরানকে দিতে হবে ১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভেনেজুয়েলার বাকি ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সুদানকে দিতে হবে তিন লাখ মার্কিন ডলার। বস্তুত, দুই বছরের বেশি সদস্যচাঁদা বাকি থাকলে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। তবে বহুক্ষেত্রেই ছাড় দেয়া হয়। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে ইরানের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু জুন মাসে তা ফিরিয়ে দেয়া হয়। ইরান জানিয়েছিল, সময়মতো তারা ধার শোধ করে দেবে।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, জাতিসংঘের সদস্য চাঁদা তারা নিয়মিত দিতে চান। কখনোই বাকি রাখতে চান না। কিন্তু অ্যামেরিকা যেভাবে তাদের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে রেখেছে, তাতে তাদের পক্ষে ওই অর্থ জোগাড় করা সম্ভব হচ্ছে না। অ্যামেরিকা জানে নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান চাঁদা দিতে পারছে না। ইচ্ছে করেই তাদের উপর চাপ বাড়ানো হচ্ছে।
কিন্তু জাতিসংঘ জানিয়েছে, চাঁদা দিতে না পারলে এবার ইরানের ভোটাধিকার ফেরত দেয়া হবে না।