ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে এক তরুণী তাঁর হবু বরের গলায় ছুরি চালিয়ে তাঁকে গুরুতরভাবে জখম করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অন্ধ্র প্রদেশ পুলিশের বরাত দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
আহত ব্যক্তির নাম রামু নাইডু। তিনি কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের (সিএসআইআর) একজন বিজ্ঞানী।
পুলিশ বলছে, ছুরির আঘাতে রামুর গলায় গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
যে তরুণী রামুর গলায় ছুরি চালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, তাঁর নাম পুষ্পা। ২২ বছর বয়সী এই তরুণী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছেন।
পুলিশ বলছে, পুষ্পার মা–বাবা তাঁদের মেয়ের জন্য পাত্র হিসেবে রামুকে পছন্দ করেন। আগামী মাসে রামুর সঙ্গে পুষ্পার বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু পুষ্পা তাঁর মা–বাবার পছন্দের পাত্র রামুকে বিয়ে করতে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। এমন অবস্থায় চমক দেওয়ার কথা বলে রামুকে ডেকে নেন পুষ্পা। দেখা করতে এলে রামুর গলায় ছুরি দিয়ে পুষ্পা আঘাত করেন। ছুরিকাঘাতের পর রক্তাক্ত অবস্থায় রামুকে ফেলে চলে যান পুষ্পা।
পুলিশ জানায়, রামুর সঙ্গে দেখা করার আগে পুষ্পা তিনটি ছুরি কিনেছিলেন।
স্থানীয় পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এস গৌতমী বলেন, পুষ্পার বিরুদ্ধে আগে অপরাধমূলক কোনো কাজের অভিযোগ থানায় নেই।
পুলিশের ভাষ্যমতে, ‘সারপ্রাইজ’ সাক্ষাতের কথা বলে হবু বধূ পুষ্পা স্থানীয় একটি পাহাড়ের চূড়ায় রামুকে ডেকে নেন। পরে পাহাড়ের চূড়ায় থাকা একটি মন্দিরের কাছে রামুর গলায় ছুরিকাঘাত করেন পুষ্পা। ছুরিকাঘাতে রামু গুরুতরভাবে আহত হন।
ভিডিওতে দেখা যায়, আহত রামুকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাঁর গায়ে থাকা সাদা রঙের জামা রক্তে ভিজে গেছে।
পুষ্পা পুলিশকে বলেছেন, মা–বাবার পছন্দের পাত্র রামুকে বিয়ে করার ব্যাপারে শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁরা এ আপত্তির কথা কানে তোলেননি।
বুধবার, ২০ এপ্রিল ২০২২
ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে এক তরুণী তাঁর হবু বরের গলায় ছুরি চালিয়ে তাঁকে গুরুতরভাবে জখম করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অন্ধ্র প্রদেশ পুলিশের বরাত দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
আহত ব্যক্তির নাম রামু নাইডু। তিনি কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের (সিএসআইআর) একজন বিজ্ঞানী।
পুলিশ বলছে, ছুরির আঘাতে রামুর গলায় গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
যে তরুণী রামুর গলায় ছুরি চালিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে, তাঁর নাম পুষ্পা। ২২ বছর বয়সী এই তরুণী স্কুল থেকে ঝরে পড়েছেন।
পুলিশ বলছে, পুষ্পার মা–বাবা তাঁদের মেয়ের জন্য পাত্র হিসেবে রামুকে পছন্দ করেন। আগামী মাসে রামুর সঙ্গে পুষ্পার বিয়ে ঠিক হয়। কিন্তু পুষ্পা তাঁর মা–বাবার পছন্দের পাত্র রামুকে বিয়ে করতে আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন। এমন অবস্থায় চমক দেওয়ার কথা বলে রামুকে ডেকে নেন পুষ্পা। দেখা করতে এলে রামুর গলায় ছুরি দিয়ে পুষ্পা আঘাত করেন। ছুরিকাঘাতের পর রক্তাক্ত অবস্থায় রামুকে ফেলে চলে যান পুষ্পা।
পুলিশ জানায়, রামুর সঙ্গে দেখা করার আগে পুষ্পা তিনটি ছুরি কিনেছিলেন।
স্থানীয় পুলিশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এস গৌতমী বলেন, পুষ্পার বিরুদ্ধে আগে অপরাধমূলক কোনো কাজের অভিযোগ থানায় নেই।
পুলিশের ভাষ্যমতে, ‘সারপ্রাইজ’ সাক্ষাতের কথা বলে হবু বধূ পুষ্পা স্থানীয় একটি পাহাড়ের চূড়ায় রামুকে ডেকে নেন। পরে পাহাড়ের চূড়ায় থাকা একটি মন্দিরের কাছে রামুর গলায় ছুরিকাঘাত করেন পুষ্পা। ছুরিকাঘাতে রামু গুরুতরভাবে আহত হন।
ভিডিওতে দেখা যায়, আহত রামুকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তাঁর গায়ে থাকা সাদা রঙের জামা রক্তে ভিজে গেছে।
পুষ্পা পুলিশকে বলেছেন, মা–বাবার পছন্দের পাত্র রামুকে বিয়ে করার ব্যাপারে শুরু থেকেই আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁরা এ আপত্তির কথা কানে তোলেননি।