পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) প্রধান ও সাবেক পাক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের সাথে বৈঠক করেছেন দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ। যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের অজ্ঞাত একটি স্থানে দীর্ঘ ৬ ঘণ্টার এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
দীর্ঘ এই বৈঠকে পাকিস্তানের রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বৈঠকে দলীয় অন্যান্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার (১২ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এবং ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) এই বৈঠকে ইসলামাবাদে আগাম কোনো নির্বাচন আয়োজন না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া পাকিস্তানের নাগরিকদের অর্থনৈতিক দুরবস্থা থেকে মুক্তি এবং আর্থিক বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদী সিদ্ধান্ত নেওয়াকেই আপাতত শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে নির্ধারণ করা হয়।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বলছে, লন্ডনের একটি অজ্ঞাত স্থানে দীর্ঘ ছয় ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ, তার ভাই ও পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) প্রধান নওয়াজ শরীফ ছাড়াও খাজা আসিফ, মিফতাহ ইসমাইল, মরিয়ম আওরঙ্গজেব, আত্তা তারার, রানা সানাউল্লাহ, ইসহাক দার, আয়াজ সাদিকসহ অন্যান্য নেতারা ছিলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সম্প্রতি আস্থা ভোটে ক্ষমতা হারানোর পর দক্ষিণ এশিয়ার এই পারমাণবিক শক্তিধর এই দেশটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বে জোট সরকার ক্ষমতায় আসে। তবে ক্ষমতা হারানোর পর থেকেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান ক্রমাগত আগাম সাধারণ নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে আসছেন।
সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা এএনআই জানিয়েছে, বৈঠকে আগাম নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে দলের সকল নেতাদের কাছ থেকে পরামর্শ চেয়েছিলেন নওয়াজ শরীফ। তবে পিএমএল-এনকে অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্থনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন এবং এরপর জোট অংশীদারদের সাথে পরামর্শ করে পরবর্তী নির্বাচন ঘোষণা করতে হবে বলে সবাই একমত হন।
বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২
পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) প্রধান ও সাবেক পাক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের সাথে বৈঠক করেছেন দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ। যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের অজ্ঞাত একটি স্থানে দীর্ঘ ৬ ঘণ্টার এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
দীর্ঘ এই বৈঠকে পাকিস্তানের রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বৈঠকে দলীয় অন্যান্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। বৃহস্পতিবার (১২ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এবং ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) এই বৈঠকে ইসলামাবাদে আগাম কোনো নির্বাচন আয়োজন না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া পাকিস্তানের নাগরিকদের অর্থনৈতিক দুরবস্থা থেকে মুক্তি এবং আর্থিক বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদী সিদ্ধান্ত নেওয়াকেই আপাতত শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বাধীন সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে নির্ধারণ করা হয়।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বলছে, লন্ডনের একটি অজ্ঞাত স্থানে দীর্ঘ ছয় ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ, তার ভাই ও পাকিস্তান মুসলিম লীগের (পিএমএল-এন) প্রধান নওয়াজ শরীফ ছাড়াও খাজা আসিফ, মিফতাহ ইসমাইল, মরিয়ম আওরঙ্গজেব, আত্তা তারার, রানা সানাউল্লাহ, ইসহাক দার, আয়াজ সাদিকসহ অন্যান্য নেতারা ছিলেন।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সম্প্রতি আস্থা ভোটে ক্ষমতা হারানোর পর দক্ষিণ এশিয়ার এই পারমাণবিক শক্তিধর এই দেশটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে শেহবাজ শরীফের নেতৃত্বে জোট সরকার ক্ষমতায় আসে। তবে ক্ষমতা হারানোর পর থেকেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান ক্রমাগত আগাম সাধারণ নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে আসছেন।
সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা এএনআই জানিয়েছে, বৈঠকে আগাম নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে দলের সকল নেতাদের কাছ থেকে পরামর্শ চেয়েছিলেন নওয়াজ শরীফ। তবে পিএমএল-এনকে অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য অর্থনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন এবং এরপর জোট অংশীদারদের সাথে পরামর্শ করে পরবর্তী নির্বাচন ঘোষণা করতে হবে বলে সবাই একমত হন।