রাশিয়ার গ্যাসের মূল্য দেশটির মুদ্রা রুবলে পরিশোধ করতে ইউরোপের আরও ১০টি কোম্পানি রাশিয়ার রাষ্ট্রমালিকানাধীন জ্বালানি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলেছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ইউরোপের অন্তত ২০টি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলল। আজ শনিবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
মার্চের শেষদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা দেন, মস্কোর বন্ধু নয়, এমন দেশগুলোকে রাশিয়ার গ্যাস আমদানি করতে হলে রুবলে গ্যাসের মূল্য পরিশোধ করতে হবে। পুতিনের শর্ত মেনেই এর পর থেকে রাশিয়ার গ্যাসের ওপর নির্ভরশীল ইউরোপের এক ডজনের বেশি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে ইউরোপের ২০টি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলেছে। হিসাব খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র গোছানোর কাজ করছে আরও ১৪টি কোম্পানি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যক্তি এসব তথ্য দিয়েছেন। তবে কোম্পানিগুলোর নাম প্রকাশ করতে পারবেন না বলেও জানান তিনি।
রুবলে মূল্য পরিশোধের জন্য গত ১ এপ্রিল পর্যন্ত পুতিন সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর কীভাবে রাশিয়ার গ্যাসের মূল্য পরিশোধ করবে, তা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল ইউরোপের কোম্পানিগুলো। এদিকে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এতে এসব কোম্পানি পড়েছিল উভয়সংকটে।
রাশিয়ার গ্যাস আমদানি করতে পুতিনের দেওয়া সেই নির্দেশের কারণে ক্রেতা কোম্পানিগুলোকে দুটি হিসাব খুলতে হচ্ছে। একটি বিদেশি মুদ্রায় ও অপর হিসাব রুবলে। পোল্যান্ড ও বুলগেরিয়া মস্কোর এ শর্ত মানতে অস্বীকৃতি জানায়। এ জন্য এপ্রিলের শেষদিকে দেশ দুটিতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় রাশিয়া।
এপ্রিলে রাশিয়া থেকে ইউরোপের কোম্পানিগুলো যে গ্যাস আমদানি করেছে, চলতি মাসের শেষ দিকে তার মূল্য পরিশোধ করতে হবে তাদের। এদিকে ইইউ উদ্বেগ জানিয়ে বলেছে, রাশিয়ার দেওয়া শর্ত মেনে নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে গ্যাসের মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে মস্কোর ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার লঙ্ঘন হতে পারে।
শনিবার, ১৪ মে ২০২২
রাশিয়ার গ্যাসের মূল্য দেশটির মুদ্রা রুবলে পরিশোধ করতে ইউরোপের আরও ১০টি কোম্পানি রাশিয়ার রাষ্ট্রমালিকানাধীন জ্বালানি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলেছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ইউরোপের অন্তত ২০টি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলল। আজ শনিবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
মার্চের শেষদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা দেন, মস্কোর বন্ধু নয়, এমন দেশগুলোকে রাশিয়ার গ্যাস আমদানি করতে হলে রুবলে গ্যাসের মূল্য পরিশোধ করতে হবে। পুতিনের শর্ত মেনেই এর পর থেকে রাশিয়ার গ্যাসের ওপর নির্ভরশীল ইউরোপের এক ডজনের বেশি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে ইউরোপের ২০টি কোম্পানি গাজপ্রমে হিসাব খুলেছে। হিসাব খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র গোছানোর কাজ করছে আরও ১৪টি কোম্পানি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যক্তি এসব তথ্য দিয়েছেন। তবে কোম্পানিগুলোর নাম প্রকাশ করতে পারবেন না বলেও জানান তিনি।
রুবলে মূল্য পরিশোধের জন্য গত ১ এপ্রিল পর্যন্ত পুতিন সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার পর কীভাবে রাশিয়ার গ্যাসের মূল্য পরিশোধ করবে, তা নিয়ে হিমশিম খাচ্ছিল ইউরোপের কোম্পানিগুলো। এদিকে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এতে এসব কোম্পানি পড়েছিল উভয়সংকটে।
রাশিয়ার গ্যাস আমদানি করতে পুতিনের দেওয়া সেই নির্দেশের কারণে ক্রেতা কোম্পানিগুলোকে দুটি হিসাব খুলতে হচ্ছে। একটি বিদেশি মুদ্রায় ও অপর হিসাব রুবলে। পোল্যান্ড ও বুলগেরিয়া মস্কোর এ শর্ত মানতে অস্বীকৃতি জানায়। এ জন্য এপ্রিলের শেষদিকে দেশ দুটিতে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় রাশিয়া।
এপ্রিলে রাশিয়া থেকে ইউরোপের কোম্পানিগুলো যে গ্যাস আমদানি করেছে, চলতি মাসের শেষ দিকে তার মূল্য পরিশোধ করতে হবে তাদের। এদিকে ইইউ উদ্বেগ জানিয়ে বলেছে, রাশিয়ার দেওয়া শর্ত মেনে নতুন পদ্ধতির মাধ্যমে গ্যাসের মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে মস্কোর ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার লঙ্ঘন হতে পারে।