ত্রিপুরার রাজ্যপালের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন বিপ্লব দেব। মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফা নিয়ে জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে! আচমকা কী এমন ঘটল যে ইস্তফা দিলেন বিপ্লব দেব?
আগামী বছর ত্রিপুরায় বিধানসভা ভোট, তার আগেই ইস্তফা দিলেন বিপ্লব। তাঁর কার্যকালের মেয়াদ আরও ১০ মাস বাকি ছিল।
এক লাইনের ইস্তফাপত্রে বিপ্লব দেব শুধু আজ অর্থাৎ শনিবার (১৪ মে) থেকেই তার ইস্তফা গ্রহন করতে অনুরোধ করেছেন।
২০১৮ সালের ৯ মার্চ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন বিপ্লব। সংগঠনের কাজে ফিরছেন বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন বিপ্লব।
ইস্তফার পর বিপ্লব দেব জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ‘মূল দর্শন অনুযায়ী এতদিন কাজ করে’ চলেছেন। তবে এবার দল তাকে সংগঠনের কাজে লাগাতে চায়।
ত্রিপুরার বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘দল চাইছে ২০২৩ নির্বাচনের আগে সংগঠনের শক্তি বাড়াতে। দীর্ঘ সময় সরকারে থাকার জন্য সংগঠনের শক্তি বাড়ানোর দরকার। সংগঠন থাকলে তবেই সরকার থাকবে। তাই দল আমাকে সংগঠনে কাজে লাগাতে চাইছে।’
বিপ্লবের ভাষ্যঃ ‘এতদিন প্রধানমন্ত্রীর মার্গদর্শনে কাজ করে এসেছি। এবার কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ইচ্ছাতেই সংগঠনের কাজ করব।’
মুখে কিছু না বললেও দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, সুদীপ রায় বর্মণ–সহ কয়েকজন বিধায়কের দলত্যাগ বিপ্লবের বিরুদ্ধে ফ্যাক্টর হিসাবে কাজ করেছে বলে অনেকেই মনে করছেন। শুক্রবার অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করার পরই শনিবার ইস্তফা দিলেন বিপ্লব।
এদিকে, ত্রিপুরায় কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক ভুপেন্দ্র যাদব– সহ বাকি পর্যবেক্ষকরা পৌঁছে গিয়েছেন। পরিষদীয় দলের বৈঠকে বসছে বিজেপি। শনিবারই নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা হয়ে যেতে পারে।
শনিবার, ১৪ মে ২০২২
ত্রিপুরার রাজ্যপালের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন বিপ্লব দেব। মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফা নিয়ে জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে! আচমকা কী এমন ঘটল যে ইস্তফা দিলেন বিপ্লব দেব?
আগামী বছর ত্রিপুরায় বিধানসভা ভোট, তার আগেই ইস্তফা দিলেন বিপ্লব। তাঁর কার্যকালের মেয়াদ আরও ১০ মাস বাকি ছিল।
এক লাইনের ইস্তফাপত্রে বিপ্লব দেব শুধু আজ অর্থাৎ শনিবার (১৪ মে) থেকেই তার ইস্তফা গ্রহন করতে অনুরোধ করেছেন।
২০১৮ সালের ৯ মার্চ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন বিপ্লব। সংগঠনের কাজে ফিরছেন বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন বিপ্লব।
ইস্তফার পর বিপ্লব দেব জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ‘মূল দর্শন অনুযায়ী এতদিন কাজ করে’ চলেছেন। তবে এবার দল তাকে সংগঠনের কাজে লাগাতে চায়।
ত্রিপুরার বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘দল চাইছে ২০২৩ নির্বাচনের আগে সংগঠনের শক্তি বাড়াতে। দীর্ঘ সময় সরকারে থাকার জন্য সংগঠনের শক্তি বাড়ানোর দরকার। সংগঠন থাকলে তবেই সরকার থাকবে। তাই দল আমাকে সংগঠনে কাজে লাগাতে চাইছে।’
বিপ্লবের ভাষ্যঃ ‘এতদিন প্রধানমন্ত্রীর মার্গদর্শনে কাজ করে এসেছি। এবার কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ইচ্ছাতেই সংগঠনের কাজ করব।’
মুখে কিছু না বললেও দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, সুদীপ রায় বর্মণ–সহ কয়েকজন বিধায়কের দলত্যাগ বিপ্লবের বিরুদ্ধে ফ্যাক্টর হিসাবে কাজ করেছে বলে অনেকেই মনে করছেন। শুক্রবার অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করার পরই শনিবার ইস্তফা দিলেন বিপ্লব।
এদিকে, ত্রিপুরায় কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক ভুপেন্দ্র যাদব– সহ বাকি পর্যবেক্ষকরা পৌঁছে গিয়েছেন। পরিষদীয় দলের বৈঠকে বসছে বিজেপি। শনিবারই নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা হয়ে যেতে পারে।