জেরুজালেমের প্রাণকেন্দ্র ওল্ড সিটির মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার ভেতর দিয়ে পতাকা ওড়ানো ইহুদি জাতীয়তাবাদীদের মিছিল নিয়ে শহরটিজুড়ে তীব্র উদ্বেগ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।রোববারের এই মিছিল ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষ ফের উসকে দিতে পারে বলেও অনেকের আশঙ্কা।
১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধে ইসরায়েলের ওল্ড সিটি দখল উদ্যাপনে প্রতিবছর এই জেরুজালেম মিছিল হয়; স্লোগানে মুখর হাজার হাজার উল্লসিত নর-নারীকে সরু, পাথুরে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে দেখা যায়।
বার্ষিক এই মিছিলটি ফিলিস্তিনিদের কাছে বড় ধরনের উসকানি হিসেবেই বিবেচিত হয়ে আসছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গাজা ভূখণ্ড শাসন করা হামাস গত বছর এই মিছিলের শুরুতেই ইসরায়েল লক্ষ্য করে রকেট ছুড়েছিল; ওই উত্তেজনার ধারাবাহিকতাতেই ১১ দিনের যুদ্ধ বেধে গিয়েছিল, প্রাণ হারিয়েছিল কয়েকশ মানুষ।
শনিবার এক বিবৃতিতে হামাস গাজা, পশ্চিম তীর ও জেরুজালেমের ফিলিস্তিনিদের পাশাপাশি ঐতিহ্যগতভাবে ফিলিস্তিনি কিন্তু ইসরায়েলি নাগরিক আরব সংখ্যালঘুদেরকে ‘জেরুজালেম ও আল-আকসা মসজিদ রক্ষায় রোববার গর্জে ওঠার’ আহ্বান জানিয়েছে।
রোববার স্থানীয় সময় ভোরের দিকে জেরুজালেমে অস্থিরতার লক্ষণও দেখা গেছে। মুসল্লিদের ফজরের নামাজ শেষ করার পরপরই আল-আকসা মসজিদের আশপাশে ইসরায়েলি পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
পুলিশের এক মুখপাত্র পরে জানান, অল্প কয়েকজনের একটি দল মসজিদের ভেতর অবস্থান নিয়ে বাইরে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের দিকে বড় বড় পাথরের টুকরো ছুড়েছে। যদিও কারও আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন জোটের অনেক সদস্যই রোববারের পতাকা মিছিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করলেও প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট তা নাকচ করে দিয়েছেন।
শুক্রবার তার কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, “দশকের পর দশক ধরে যা হয়ে আসছে, সেই পতাকা মিছিল স্বাভাবিকভাবে নির্ধারিত পথেই হবে।”
পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যালোচনারও আশ্বাস দিয়েছে তারা।
রোববার, ২৯ মে ২০২২
জেরুজালেমের প্রাণকেন্দ্র ওল্ড সিটির মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার ভেতর দিয়ে পতাকা ওড়ানো ইহুদি জাতীয়তাবাদীদের মিছিল নিয়ে শহরটিজুড়ে তীব্র উদ্বেগ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।রোববারের এই মিছিল ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে সংঘর্ষ ফের উসকে দিতে পারে বলেও অনেকের আশঙ্কা।
১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধে ইসরায়েলের ওল্ড সিটি দখল উদ্যাপনে প্রতিবছর এই জেরুজালেম মিছিল হয়; স্লোগানে মুখর হাজার হাজার উল্লসিত নর-নারীকে সরু, পাথুরে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে দেখা যায়।
বার্ষিক এই মিছিলটি ফিলিস্তিনিদের কাছে বড় ধরনের উসকানি হিসেবেই বিবেচিত হয়ে আসছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
গাজা ভূখণ্ড শাসন করা হামাস গত বছর এই মিছিলের শুরুতেই ইসরায়েল লক্ষ্য করে রকেট ছুড়েছিল; ওই উত্তেজনার ধারাবাহিকতাতেই ১১ দিনের যুদ্ধ বেধে গিয়েছিল, প্রাণ হারিয়েছিল কয়েকশ মানুষ।
শনিবার এক বিবৃতিতে হামাস গাজা, পশ্চিম তীর ও জেরুজালেমের ফিলিস্তিনিদের পাশাপাশি ঐতিহ্যগতভাবে ফিলিস্তিনি কিন্তু ইসরায়েলি নাগরিক আরব সংখ্যালঘুদেরকে ‘জেরুজালেম ও আল-আকসা মসজিদ রক্ষায় রোববার গর্জে ওঠার’ আহ্বান জানিয়েছে।
রোববার স্থানীয় সময় ভোরের দিকে জেরুজালেমে অস্থিরতার লক্ষণও দেখা গেছে। মুসল্লিদের ফজরের নামাজ শেষ করার পরপরই আল-আকসা মসজিদের আশপাশে ইসরায়েলি পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
পুলিশের এক মুখপাত্র পরে জানান, অল্প কয়েকজনের একটি দল মসজিদের ভেতর অবস্থান নিয়ে বাইরে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের দিকে বড় বড় পাথরের টুকরো ছুড়েছে। যদিও কারও আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন জোটের অনেক সদস্যই রোববারের পতাকা মিছিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করলেও প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট তা নাকচ করে দিয়েছেন।
শুক্রবার তার কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, “দশকের পর দশক ধরে যা হয়ে আসছে, সেই পতাকা মিছিল স্বাভাবিকভাবে নির্ধারিত পথেই হবে।”
পরিস্থিতি নিয়মিত পর্যালোচনারও আশ্বাস দিয়েছে তারা।