রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় ছাত্র ইউনিয়ন নেতা সাদাত মাহমুদ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার (২৯ জুন) দুপুরে তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবার থেকে বিষয়টি বলা হলেও আত্মহত্যার সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি। সাদাত মাহমুদ ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের ঢাকা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।
ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে বাদ এশা ধানমন্ডির তাকওয়া মসজিদে জানাজা শেষে সাদাতকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
সাদাত মাহমুদের আত্মহত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক ছাত্র ফেডারেশনের নেতা তৌফিক হাসান জানান, শিক্ষাজীবন ও ব্যক্তিগত হতাশা থেকে ধানমন্ডি ৯/এ-তে নিজ বাসায় সে আত্মহত্যা করেছে।করোনার মহামারির সময় শিক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ টিউশন ফি মওকুফের আন্দোলনে অংশ নেয়ার অভিযোগ তুলে ২০২০ সালের নভেম্বরে সাদাতসহ দুই ছাত্রকে বহিষ্কার করে বেসরকারি ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)।ওই বছরে সেপ্টেম্বরে রাজধানীর বেইলি রোডের দেয়ালে ধর্ষণবিরোধী গ্রাফিতি আঁকার সময় সাদাতসহ ছাত্র ইউনিয়নের দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছিল রমনা থানা পুলিশ।
ইউল্যাবের ইস্যুর পর দুই বছর ভর্তি না হওয়া সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে একটা মানসিক অস্থিরতা ছিল তার ভেতরে। মাঝেমধ্যে ট্রমাটিক ব্রেকডাউন হতো তার। যার কারণে গত ৩-৪ মাস কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেনি সে। দীর্ঘদিন ধরে এর চিকিৎসা চলছিল। জটিলতাগুলো অনেকটা কাটিয়েও ওঠেছিল। তাই তার আত্মহত্যাটা খুবই অপ্রত্যাশিত।
সাদাত কীভাবে আত্মহত্যা করেছেন, এসব নিয়ে তার পরিবার কিছু বলেনি। তারাও (তৌফিক হাসান) এ বিষয়ে কথা বলে সাদাতের পরিবারের সদস্যদের বিরক্ত করতে চাননি।
সাদাত মাহমুদ সর্বশেষ স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন বলে জানান তৌফিক হাসান।
বৃহস্পতিবার, ৩০ জুন ২০২২
রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় ছাত্র ইউনিয়ন নেতা সাদাত মাহমুদ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার (২৯ জুন) দুপুরে তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবার থেকে বিষয়টি বলা হলেও আত্মহত্যার সুনির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি। সাদাত মাহমুদ ছাত্র ইউনিয়নের একাংশের ঢাকা মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন।
ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে বাদ এশা ধানমন্ডির তাকওয়া মসজিদে জানাজা শেষে সাদাতকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
সাদাত মাহমুদের আত্মহত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক ছাত্র ফেডারেশনের নেতা তৌফিক হাসান জানান, শিক্ষাজীবন ও ব্যক্তিগত হতাশা থেকে ধানমন্ডি ৯/এ-তে নিজ বাসায় সে আত্মহত্যা করেছে।করোনার মহামারির সময় শিক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ টিউশন ফি মওকুফের আন্দোলনে অংশ নেয়ার অভিযোগ তুলে ২০২০ সালের নভেম্বরে সাদাতসহ দুই ছাত্রকে বহিষ্কার করে বেসরকারি ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)।ওই বছরে সেপ্টেম্বরে রাজধানীর বেইলি রোডের দেয়ালে ধর্ষণবিরোধী গ্রাফিতি আঁকার সময় সাদাতসহ ছাত্র ইউনিয়নের দুই নেতাকে গ্রেফতার করেছিল রমনা থানা পুলিশ।
ইউল্যাবের ইস্যুর পর দুই বছর ভর্তি না হওয়া সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে একটা মানসিক অস্থিরতা ছিল তার ভেতরে। মাঝেমধ্যে ট্রমাটিক ব্রেকডাউন হতো তার। যার কারণে গত ৩-৪ মাস কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেনি সে। দীর্ঘদিন ধরে এর চিকিৎসা চলছিল। জটিলতাগুলো অনেকটা কাটিয়েও ওঠেছিল। তাই তার আত্মহত্যাটা খুবই অপ্রত্যাশিত।
সাদাত কীভাবে আত্মহত্যা করেছেন, এসব নিয়ে তার পরিবার কিছু বলেনি। তারাও (তৌফিক হাসান) এ বিষয়ে কথা বলে সাদাতের পরিবারের সদস্যদের বিরক্ত করতে চাননি।
সাদাত মাহমুদ সর্বশেষ স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন বলে জানান তৌফিক হাসান।