ক্রিমিয়ার সাকি বিমানঘাঁটিতে গত মঙ্গলবার দুটি বড় ধরনের বিস্ফোরণের পর অন্তত সাতটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়ে গেছে। প্ল্যানেট ল্যাবসের নতুন স্যাটেলাইট চিত্রের বরাত দিয়ে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মস্কো বিমানবাহিনীর সবচেয়ে বড় ক্ষতি এটি।
গ্রিফিথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের ফেলো পিটার লেটন স্যাটেলাইট চিত্রগুলো পরীক্ষা করে বলেছেন, ‘ধ্বংস হওয়া যুদ্ধবিমানগুলোকে এসইউ-২৪ বোমারু উড়োজাহাজ এবং এসইউ-৩০ মাল্টিরোল ফাইটার জেট বলে মনে হচ্ছে।’
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা এখনো বিস্ফোরণের কারণ উদ্ঘাটন করতে পারেনি। তবে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, মজুত করা গোলাবারুদ থেকে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। তবে কীভাবে বিস্ফোরণ ঘটেছে তা জানা যায়নি।
ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার থিংক ট্যাংক জানিয়েছে, বিমানঘাঁটিটি রুশ সেনাদের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ২২৫ কিলোমিটার পেছনে।
এদিকে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলেছে, বিমানঘাঁটির মূল রানওয়ে অক্ষত রয়েছে। তবে অন্তত আটটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়ে গেছে। স্যাটেলাইট চিত্রে ঘাঁটির খোলা জায়গায় বেশ কয়েকটি গর্ত স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। এই খোলা জায়গাতেই বেশির ভাগ যুদ্ধবিমান রাখা হয়েছিল।
ক্রিমিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, বিমানঘাঁটিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় কমপক্ষে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯ জন।
আন্তর্জাতিকভাবে ক্রিমিয়া ইউক্রেনের অংশ। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে এই উপদ্বীপ দখল করে নেয় রাশিয়া। তবে রাশিয়ার দখলে থাকলেও ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার ভূখণ্ড হিসেবে এখনো স্বীকৃতি দেয়নি কিয়েভ ও তার মিত্ররা। ইউক্রেনীয়রা মনে করেন, রাশিয়ার সঙ্গে তাদের যুদ্ধের সূচনা এই ক্রিমিয়া।
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
ক্রিমিয়ার সাকি বিমানঘাঁটিতে গত মঙ্গলবার দুটি বড় ধরনের বিস্ফোরণের পর অন্তত সাতটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়ে গেছে। প্ল্যানেট ল্যাবসের নতুন স্যাটেলাইট চিত্রের বরাত দিয়ে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মস্কো বিমানবাহিনীর সবচেয়ে বড় ক্ষতি এটি।
গ্রিফিথ এশিয়া ইনস্টিটিউটের ফেলো পিটার লেটন স্যাটেলাইট চিত্রগুলো পরীক্ষা করে বলেছেন, ‘ধ্বংস হওয়া যুদ্ধবিমানগুলোকে এসইউ-২৪ বোমারু উড়োজাহাজ এবং এসইউ-৩০ মাল্টিরোল ফাইটার জেট বলে মনে হচ্ছে।’
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা এখনো বিস্ফোরণের কারণ উদ্ঘাটন করতে পারেনি। তবে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, মজুত করা গোলাবারুদ থেকে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। তবে কীভাবে বিস্ফোরণ ঘটেছে তা জানা যায়নি।
ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার থিংক ট্যাংক জানিয়েছে, বিমানঘাঁটিটি রুশ সেনাদের যুদ্ধক্ষেত্র থেকে ২২৫ কিলোমিটার পেছনে।
এদিকে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বলেছে, বিমানঘাঁটির মূল রানওয়ে অক্ষত রয়েছে। তবে অন্তত আটটি যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়ে গেছে। স্যাটেলাইট চিত্রে ঘাঁটির খোলা জায়গায় বেশ কয়েকটি গর্ত স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। এই খোলা জায়গাতেই বেশির ভাগ যুদ্ধবিমান রাখা হয়েছিল।
ক্রিমিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, বিমানঘাঁটিতে বিস্ফোরণের ঘটনায় কমপক্ষে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯ জন।
আন্তর্জাতিকভাবে ক্রিমিয়া ইউক্রেনের অংশ। ২০১৪ সালে ইউক্রেনের কাছ থেকে এই উপদ্বীপ দখল করে নেয় রাশিয়া। তবে রাশিয়ার দখলে থাকলেও ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার ভূখণ্ড হিসেবে এখনো স্বীকৃতি দেয়নি কিয়েভ ও তার মিত্ররা। ইউক্রেনীয়রা মনে করেন, রাশিয়ার সঙ্গে তাদের যুদ্ধের সূচনা এই ক্রিমিয়া।