কংগ্রসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে যে খানিকটা হলেও সাড়া পড়েছে তা ভালই বুঝতে পারছে বিজেপি। তাই এবার বিজেপির পাল্টা কর্মসূচী — ‘বিবিধতা মে একতা’ অর্থাৎ ‘বৈচিত্র্যর মধ্যে ঐক্য’।
তবে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারাণ সম্পাদক অরুণ সিং বলছেন, ‘কেন আমরা কংগ্রেসের পাল্টা কর্মসূচি নেব?’
বিজেপির ওই কমর্সূচী ভারতজুড়ে বলা হলেও মূলত দক্ষিণের রাজ্যগুলো বিশেষ করে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরল, কর্নাটক ও তামিলনাড়ুকে বেশী গুরুত্ব দেয়া হবে। ওই পাঁচ রাজ্যে বাস করা ভিন রাজ্যের বাসিন্দাদের সংস্কৃতি এই কর্মসূচিতে তুলে ধরতে চায় বিজেপি।
অরুণ সিং বলেন, ‘আমরা ভারতজুড়ে রয়েছি বলেই বিশ্বাস করি। ভারতে বৈচিত্র্যর মধ্য ঐক্য রয়েছে। দেশের প্রতিটি জেলায় এই উৎসব পালন করা হবে। পোশাক-আশাক, খাবর-দাবার আলাদা হলেও, দেশ এক। এই বিষয়টিকে সামনে রেখে “এক ভারত-শ্রেষ্ঠ ভারত” বার্তা তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য।’
বিজেপির কর্মসূচির কৌশল হবে যেমন, দিল্লিতে বসবাসকারী কর্ণাটকের বাসিন্দাদের নিয়ে এই উৎসব পালন করবেন দিল্লির দলীয় কর্মীরা। আবার রাজস্থানে যে সমস্ত তেলেঙ্গানার বাসিন্দা রয়েছেন তাদের নিয়ে উৎসবে মাতবেন সেখানকার স্থানীয় কর্মীরা। সঙ্গে এই কর্মসূচিতে দলের যে সমস্ত রাজ্যসভার সাংসদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীপদে রয়েছেন তারা এই কর্মসূচিতে দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে হাজির থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষে বিজেপি সেবাপক্ষ পালন কর্মসূচিতেও এই উৎসবকে জায়গা দেওয়া হয়েছে।
১২টি রাজ্যে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ করছে কংগ্রেস। যাত্রার শুরু থেকেই তাতে অংশ নিয়েছেন রাহুল গান্ধী, জয়রাম রমেশ। এই যাত্রা নিয়ে সমালোচনা করেছে বিজেপি। রাহুলের পরনের পোশাকের দাম থেকে বিতর্কিত খ্রিস্টান যাজকের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ- সব বিষয়েই তোপ দেগেছে গেরুয়া শিবির। আর এবার পাল্টা ‘বিবিধতা মে একতা’র পরিকল্পনা করলো বিজেপি।
সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
কংগ্রসের ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে যে খানিকটা হলেও সাড়া পড়েছে তা ভালই বুঝতে পারছে বিজেপি। তাই এবার বিজেপির পাল্টা কর্মসূচী — ‘বিবিধতা মে একতা’ অর্থাৎ ‘বৈচিত্র্যর মধ্যে ঐক্য’।
তবে বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারাণ সম্পাদক অরুণ সিং বলছেন, ‘কেন আমরা কংগ্রেসের পাল্টা কর্মসূচি নেব?’
বিজেপির ওই কমর্সূচী ভারতজুড়ে বলা হলেও মূলত দক্ষিণের রাজ্যগুলো বিশেষ করে অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কেরল, কর্নাটক ও তামিলনাড়ুকে বেশী গুরুত্ব দেয়া হবে। ওই পাঁচ রাজ্যে বাস করা ভিন রাজ্যের বাসিন্দাদের সংস্কৃতি এই কর্মসূচিতে তুলে ধরতে চায় বিজেপি।
অরুণ সিং বলেন, ‘আমরা ভারতজুড়ে রয়েছি বলেই বিশ্বাস করি। ভারতে বৈচিত্র্যর মধ্য ঐক্য রয়েছে। দেশের প্রতিটি জেলায় এই উৎসব পালন করা হবে। পোশাক-আশাক, খাবর-দাবার আলাদা হলেও, দেশ এক। এই বিষয়টিকে সামনে রেখে “এক ভারত-শ্রেষ্ঠ ভারত” বার্তা তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য।’
বিজেপির কর্মসূচির কৌশল হবে যেমন, দিল্লিতে বসবাসকারী কর্ণাটকের বাসিন্দাদের নিয়ে এই উৎসব পালন করবেন দিল্লির দলীয় কর্মীরা। আবার রাজস্থানে যে সমস্ত তেলেঙ্গানার বাসিন্দা রয়েছেন তাদের নিয়ে উৎসবে মাতবেন সেখানকার স্থানীয় কর্মীরা। সঙ্গে এই কর্মসূচিতে দলের যে সমস্ত রাজ্যসভার সাংসদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীপদে রয়েছেন তারা এই কর্মসূচিতে দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে হাজির থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষে বিজেপি সেবাপক্ষ পালন কর্মসূচিতেও এই উৎসবকে জায়গা দেওয়া হয়েছে।
১২টি রাজ্যে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ করছে কংগ্রেস। যাত্রার শুরু থেকেই তাতে অংশ নিয়েছেন রাহুল গান্ধী, জয়রাম রমেশ। এই যাত্রা নিয়ে সমালোচনা করেছে বিজেপি। রাহুলের পরনের পোশাকের দাম থেকে বিতর্কিত খ্রিস্টান যাজকের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ- সব বিষয়েই তোপ দেগেছে গেরুয়া শিবির। আর এবার পাল্টা ‘বিবিধতা মে একতা’র পরিকল্পনা করলো বিজেপি।