কিছু বিদেশি পর্যটককে প্রবেশের সুযোগ করে দিতে বিধিনিষেধ শিথিলের উদ্যোগ নিয়েছে চীন। দেশের পর্যটন খাতকে শক্তিশালী করতে এবং বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ সহজতর করতে গত সোমবার এ–সংক্রান্ত একটি খসড়া বিধিমালা জারি করেছে চীন সরকার। খবর সিএনএনের।
চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয় প্রকাশিত খসড়া বিধিমালা অনুযায়ী, চীনের সীমান্ত এলাকায় ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে আয়োজিত ট্যুর গ্রুপগুলো নিজেদের ‘পছন্দমতো’ প্রবেশ ও বের হওয়ার বন্দর বাছাই করতে পারবে। তবে স্থান ও তারিখ নিয়ে এতে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর চীন বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত বন্ধ করে দেয়। তবে বৈধ ভিসা আছে শুধু এমন নির্দিষ্ট বিদেশি নাগরিকদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়।
করোনার অতি সংক্রামক অমিক্রন ধরন ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় কোভিড বিধিনিষেধ লক্ষণীয়ভাবে কঠোর করে চীন সরকার। সেপ্টেম্বরে একাধিক বৃহৎ শহরে পুরোপুরি কিংবা আংশিক লকডাউন দেওয়া হয়।
নতুন খসড়া বিধিমালা অনুযায়ী, সীমান্তের পর্যটন স্থাপনাগুলো ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বিদেশি পর্যটকেরা। তবে সেটা হতে হবে ট্যুর গ্রুপের মাধ্যমে।
এদিকে ভ্রমণকারীদের জন্য চীনের যে কোয়ারেন্টিন বাধ্যবাধকতা রয়েছে, পর্যটকদের ক্ষেত্রেও সেটা প্রযোজ্য কি না, সে বিষয়ে বিধিমালায় স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, চীনে গেলে এক সপ্তাহের হোটেল কোয়ারেন্টিন এবং তিন দিনের ‘হোম অবজারভেশনে’ থাকতে হয়।
রাশিয়া, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস, মায়ানমারসহ ১৪ দেশের সঙ্গে চীনের সীমান্ত রয়েছে।
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২
কিছু বিদেশি পর্যটককে প্রবেশের সুযোগ করে দিতে বিধিনিষেধ শিথিলের উদ্যোগ নিয়েছে চীন। দেশের পর্যটন খাতকে শক্তিশালী করতে এবং বিদেশি পর্যটকদের ভ্রমণ সহজতর করতে গত সোমবার এ–সংক্রান্ত একটি খসড়া বিধিমালা জারি করেছে চীন সরকার। খবর সিএনএনের।
চীনের সংস্কৃতি ও পর্যটন মন্ত্রণালয় প্রকাশিত খসড়া বিধিমালা অনুযায়ী, চীনের সীমান্ত এলাকায় ট্রাভেল এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে আয়োজিত ট্যুর গ্রুপগুলো নিজেদের ‘পছন্দমতো’ প্রবেশ ও বের হওয়ার বন্দর বাছাই করতে পারবে। তবে স্থান ও তারিখ নিয়ে এতে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর চীন বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত বন্ধ করে দেয়। তবে বৈধ ভিসা আছে শুধু এমন নির্দিষ্ট বিদেশি নাগরিকদের প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়।
করোনার অতি সংক্রামক অমিক্রন ধরন ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় কোভিড বিধিনিষেধ লক্ষণীয়ভাবে কঠোর করে চীন সরকার। সেপ্টেম্বরে একাধিক বৃহৎ শহরে পুরোপুরি কিংবা আংশিক লকডাউন দেওয়া হয়।
নতুন খসড়া বিধিমালা অনুযায়ী, সীমান্তের পর্যটন স্থাপনাগুলো ভ্রমণের সুযোগ পাবেন বিদেশি পর্যটকেরা। তবে সেটা হতে হবে ট্যুর গ্রুপের মাধ্যমে।
এদিকে ভ্রমণকারীদের জন্য চীনের যে কোয়ারেন্টিন বাধ্যবাধকতা রয়েছে, পর্যটকদের ক্ষেত্রেও সেটা প্রযোজ্য কি না, সে বিষয়ে বিধিমালায় স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী, চীনে গেলে এক সপ্তাহের হোটেল কোয়ারেন্টিন এবং তিন দিনের ‘হোম অবজারভেশনে’ থাকতে হয়।
রাশিয়া, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, নেপাল, ভুটান, মঙ্গোলিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস, মায়ানমারসহ ১৪ দেশের সঙ্গে চীনের সীমান্ত রয়েছে।