পাকিস্তানের পেশোয়ারে পুলিশ লাইনস এলাকার একটি মসজিদে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার নিহত বেড়ে ৩০ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছেন আরও ১৫০ জন। আজ সোমবার স্থানীয় সময় দুপুরের এ ঘটনা ঘটে। খবর সিএনএন।
পেশোয়ারের কমিশনার রিয়াজ মেহসুদ হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। মসজিদের একটি অংশ ধসে পড়েছে এবং ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়া লোকজনকে উদ্ধারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
পেশোয়ারের লেডি রিডিং হাসপাতালের (এলআরসি) মুখপাত্র মোহাম্মদ আসিম জানিয়েছেন, আহত অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের বরাত দিয়ে দেশটির গণমাধ্যম বলছে, সোমবার দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে পেশোয়ারের পুলিশ লাইন এলাকার ওই মসজিদে যখন বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, তখন যোহরের নামাজ চলছিল সেখানে। সাধারণত ৪০০ থেকে ৫০০ মুসল্লির ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ওই মসজিদে যোহরের নামাজের সময় ২০০ জনের বেশি মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
পাকিস্তানের জাতীয় দৈনিক ডনকে হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন পেশোয়ারের লেডি রিডিং হাসপাতালের মুখাপাত্র মোহাম্মদ আসিম।
ঘটনাস্থল থেকে ডনের প্রতিবেদক জানিয়েছেন, শক্তিশালী বিস্ফোরণের ধাক্কায় মসজিদ ভবনের একাংশের দেওয়াল ধসে গেছে এবং নামাজের জামাতে সারা সামনের সারিতে ছিলেন তাদের অনেকেই সেই ধ্বংস্তুপের নিচে চাপা পড়েছেন।
ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে ইতোমধ্যে পুলিশ- সামরিক বাহিনী- বোমা নিষ্ক্রিয়করণ স্কোয়াডের সদস্যদের পাশপাশি তৎপরতা শুরু করেছেন সাধারণ লোকজনও।
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
পাকিস্তানের পেশোয়ারে পুলিশ লাইনস এলাকার একটি মসজিদে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার নিহত বেড়ে ৩০ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছেন আরও ১৫০ জন। আজ সোমবার স্থানীয় সময় দুপুরের এ ঘটনা ঘটে। খবর সিএনএন।
পেশোয়ারের কমিশনার রিয়াজ মেহসুদ হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। মসজিদের একটি অংশ ধসে পড়েছে এবং ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়া লোকজনকে উদ্ধারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
পেশোয়ারের লেডি রিডিং হাসপাতালের (এলআরসি) মুখপাত্র মোহাম্মদ আসিম জানিয়েছেন, আহত অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশের বরাত দিয়ে দেশটির গণমাধ্যম বলছে, সোমবার দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে পেশোয়ারের পুলিশ লাইন এলাকার ওই মসজিদে যখন বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে, তখন যোহরের নামাজ চলছিল সেখানে। সাধারণত ৪০০ থেকে ৫০০ মুসল্লির ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ওই মসজিদে যোহরের নামাজের সময় ২০০ জনের বেশি মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
পাকিস্তানের জাতীয় দৈনিক ডনকে হতাহতের সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন পেশোয়ারের লেডি রিডিং হাসপাতালের মুখাপাত্র মোহাম্মদ আসিম।
ঘটনাস্থল থেকে ডনের প্রতিবেদক জানিয়েছেন, শক্তিশালী বিস্ফোরণের ধাক্কায় মসজিদ ভবনের একাংশের দেওয়াল ধসে গেছে এবং নামাজের জামাতে সারা সামনের সারিতে ছিলেন তাদের অনেকেই সেই ধ্বংস্তুপের নিচে চাপা পড়েছেন।
ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের উদ্ধার করতে ইতোমধ্যে পুলিশ- সামরিক বাহিনী- বোমা নিষ্ক্রিয়করণ স্কোয়াডের সদস্যদের পাশপাশি তৎপরতা শুরু করেছেন সাধারণ লোকজনও।