সুরাতের আদালত কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে একটি মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ২ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ ১৫০০০ টাকা জরিমানাও করেছে।
উচ্চ আদালত সাজা স্থগিত না করলে রাহুল গান্ধী এমপি হিসাবে অযোগ্যতার সম্মুখীন হবেন এবং তিনি নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কেননা জনপ্রতিনিধিত্ব আইন, ১৯৫১ অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বা জনপ্রতিনিধি সে যেই হোন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে এবং দুই বছর বা তার বেশি কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলে তিনি উপরোকতভাবে অযোগ্য হবেন।
২০১৯ সালে, রাহুল গান্ধী ‘মোদি উপাধি’- নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন। রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে দায়ের করা ফৌজদারি মানহানির মামলায় সুরাট আদালত রাহুল গান্ধীকে উপরোক্ত শাস্তির আদেশ দিয়েছে। জানা গিয়েছে, সাজা ঘোষণার পরপরই রাহুল গান্ধী জামিন পেয়েছেন।
রাহুল গান্ধীর আবেদনের পর তার সাজা স্থগিত করা হয়েছে। তাকে ৩০ দিনের মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে হবে।
সুরাত আদালত জামিন না দিলে রাহুল গান্ধী এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে যেতে পারতেন। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। উচ্চ আদালতে আবেদনের জন্য তাকে ৩০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।
বিজেপি বিধায়ক এবং গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদী রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ওই মামলা দায়ের করেছিলেন। তাঁর অভিযোগে বলা হয়েছিল যে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটকের কোলারে আয়োজিত জনসভায় রাহুল গান্ধী বলেছিলেন ‘সব চোরদের সাধারণ উপাধি মোদী কীভাবে আসে?’
এই বক্তব্যর পর রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে সুরাট আদালতে ভারতীয় দন্ডবিধির ৪৯৯ এবং ৫০০ (মানহানি) ধারায় মামলা করা হয়।
রায়ের পর মহাত্মা গান্ধীর একটি উদ্ধৃতি ট্যুইট করে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, ‘আমার ধর্ম সত্য ও অহিংসার উপর প্রতিষ্ঠিত। সত্য আমার ঈশ্বর, অহিংসা তা পাওয়ার মাধ্যম।’
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩
সুরাতের আদালত কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে একটি মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে ২ বছরের কারাদণ্ড ও নগদ ১৫০০০ টাকা জরিমানাও করেছে।
উচ্চ আদালত সাজা স্থগিত না করলে রাহুল গান্ধী এমপি হিসাবে অযোগ্যতার সম্মুখীন হবেন এবং তিনি নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কেননা জনপ্রতিনিধিত্ব আইন, ১৯৫১ অনুযায়ী একজন ব্যক্তি বা জনপ্রতিনিধি সে যেই হোন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে এবং দুই বছর বা তার বেশি কারাদণ্ডে দণ্ডিত হলে তিনি উপরোকতভাবে অযোগ্য হবেন।
২০১৯ সালে, রাহুল গান্ধী ‘মোদি উপাধি’- নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন। রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে দায়ের করা ফৌজদারি মানহানির মামলায় সুরাট আদালত রাহুল গান্ধীকে উপরোক্ত শাস্তির আদেশ দিয়েছে। জানা গিয়েছে, সাজা ঘোষণার পরপরই রাহুল গান্ধী জামিন পেয়েছেন।
রাহুল গান্ধীর আবেদনের পর তার সাজা স্থগিত করা হয়েছে। তাকে ৩০ দিনের মধ্যে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে হবে।
সুরাত আদালত জামিন না দিলে রাহুল গান্ধী এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে যেতে পারতেন। এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। উচ্চ আদালতে আবেদনের জন্য তাকে ৩০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।
বিজেপি বিধায়ক এবং গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদী রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে ওই মামলা দায়ের করেছিলেন। তাঁর অভিযোগে বলা হয়েছিল যে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটকের কোলারে আয়োজিত জনসভায় রাহুল গান্ধী বলেছিলেন ‘সব চোরদের সাধারণ উপাধি মোদী কীভাবে আসে?’
এই বক্তব্যর পর রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে সুরাট আদালতে ভারতীয় দন্ডবিধির ৪৯৯ এবং ৫০০ (মানহানি) ধারায় মামলা করা হয়।
রায়ের পর মহাত্মা গান্ধীর একটি উদ্ধৃতি ট্যুইট করে রাহুল গান্ধী লিখেছেন, ‘আমার ধর্ম সত্য ও অহিংসার উপর প্রতিষ্ঠিত। সত্য আমার ঈশ্বর, অহিংসা তা পাওয়ার মাধ্যম।’