প্রথম রমজানে ভাইকে ইফতারে দাওয়াত দিতে অস্বীকার করায় স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন একজন মিশরীয়। মহিলার ভয় ছিল স্বামী তার ভাইয়ের আচরণ গ্রহণ করবে এবং তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, তাদের সাত বছরের সংসারে রয়েছে এক ছেলে ও এক মেয়ে। ভাইয়ের সঙ্গে তার স্বামীর অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতার কারণেই ভয়ে ছিলেন ওই নারী। কেননা তার স্বামীর ভাইয়ের নারীদের সঙ্গে অন্যায় আচরণ ও একাধিক বিয়ের রেকর্ড রয়েছে। তিনি মনে করেন, তার স্বামীও ভাইয়ের কাছ থেকে একই ধরনের ব্যবহার শিখে তার সঙ্গে এমন ব্যবহার করতে পারে।
উদ্বেগ প্রকাশ করে ওই নারী আরও বলেন, আশঙ্কা স্বামী তার ভাইয়ের সঙ্গে তাদের জীবনের আর্থিক এবং পারিবারিক বিষয়সহ সব বিষয়ে পরামর্শ করেন। এতে তাদের সংসারের ব্যক্তিগত বলে কোনো বিষয় থাকে না, এমনকি ভাইকে ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কারণেই মূলত স্বামীর সঙ্গে বিবাদ বাড়ে তার।
প্রথম রোজায় ভাই ও তার স্ত্রীকে দাওয়াত দেয়ার জন্য জোরাজুরি করেন স্বামী। কিন্তু স্ত্রী শুধু ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে ইফতার করতে চান। এ নিয়েই তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়।
কোনোভাবেই স্বামীর ভাইকে দাওয়াত দিতে রাজি হননি স্ত্রী। এরপর স্ত্রীকে ভালো মানুষ নন উল্লেখ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা বলেন স্বামী। পরে স্ত্রী তার বাপের বাড়ি চলে গেলে ঘটনার তিন সপ্তাহ পর তালাকের চিঠি পান স্ত্রী।
রোববার, ২৬ মার্চ ২০২৩
প্রথম রমজানে ভাইকে ইফতারে দাওয়াত দিতে অস্বীকার করায় স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন একজন মিশরীয়। মহিলার ভয় ছিল স্বামী তার ভাইয়ের আচরণ গ্রহণ করবে এবং তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, তাদের সাত বছরের সংসারে রয়েছে এক ছেলে ও এক মেয়ে। ভাইয়ের সঙ্গে তার স্বামীর অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতার কারণেই ভয়ে ছিলেন ওই নারী। কেননা তার স্বামীর ভাইয়ের নারীদের সঙ্গে অন্যায় আচরণ ও একাধিক বিয়ের রেকর্ড রয়েছে। তিনি মনে করেন, তার স্বামীও ভাইয়ের কাছ থেকে একই ধরনের ব্যবহার শিখে তার সঙ্গে এমন ব্যবহার করতে পারে।
উদ্বেগ প্রকাশ করে ওই নারী আরও বলেন, আশঙ্কা স্বামী তার ভাইয়ের সঙ্গে তাদের জীবনের আর্থিক এবং পারিবারিক বিষয়সহ সব বিষয়ে পরামর্শ করেন। এতে তাদের সংসারের ব্যক্তিগত বলে কোনো বিষয় থাকে না, এমনকি ভাইকে ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত নিতে না পারা কারণেই মূলত স্বামীর সঙ্গে বিবাদ বাড়ে তার।
প্রথম রোজায় ভাই ও তার স্ত্রীকে দাওয়াত দেয়ার জন্য জোরাজুরি করেন স্বামী। কিন্তু স্ত্রী শুধু ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে ইফতার করতে চান। এ নিয়েই তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়।
কোনোভাবেই স্বামীর ভাইকে দাওয়াত দিতে রাজি হননি স্ত্রী। এরপর স্ত্রীকে ভালো মানুষ নন উল্লেখ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা বলেন স্বামী। পরে স্ত্রী তার বাপের বাড়ি চলে গেলে ঘটনার তিন সপ্তাহ পর তালাকের চিঠি পান স্ত্রী।