আজ ২৮ মে তুরস্কে দ্বিতীয় দফার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। প্রথম বার কোন প্রার্থী ৫০ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন তুরস্কবাসী। দেশটির সংবিধান অনুযায়ী কোন প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ ভোট পেতে হয়।
তুরস্কের স্থানীয় সময় সকাল আটটায় শুরু হবে ভোটগ্রহণ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট শাসন প্রতিষ্ঠার পর এবারই প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো ভোট দিতে যাচ্ছেন ভোটাররা। আর এ নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে আগামী পাঁচ বছরের জন্য দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট।
এদিকে, তুরস্কের বেশিরভাগ ভোটার মনে করছেন ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানই আবার প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন। গত ১৪ মে তুরস্কের নির্বাচনে রিসেপ তাইয়্যেব এরদোয়ান পান ৪৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল কিলিচদারোগলু পান ৪৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ ভোট।
অপরদিকে, প্রথম দফায় তৃতীয় স্থান অধিকারী সিনান ওগান দ্বিতীয় দফার ভোটে এরদোয়ানকে সমর্থন করার কথা ঘোষণা দিয়েছেন। এই সমর্থনের ফলে এরদোয়ানের পক্ষে জয় আরও সহজ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রথম দফায় ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় হন সিনান।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফা ভোটের আগে নির্বাচনী উত্তাপ তুলনামূলক কম। দুই দশকের বেশি সময় যাবত তুরস্ক শাসন করা প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান প্রথমবারের মতো রানঅফ ভোটে মুখোমুখি হচ্ছেন। একই সঙ্গে তার রাজনৈতিক জীবনের শেষ পরীক্ষাও আজ। জিতলে তুর্কি ইতিহাসে টানা তিন দশক ধরে দেশ পরিচালনার নতুন ইতিহাস শুরু হবে এরদোগানের।
এদিকে, শেষ দিনের প্রচারেও জাতীয়তাবাদীদের ভোট টানতে তুরস্কে আশ্রয় নেওয়া লাখ লাখ সিরিয়ার শরণার্থীকে ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিরোধী প্রার্থী কামাল কিলিচদারোগলু।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
আজ ২৮ মে তুরস্কে দ্বিতীয় দফার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। প্রথম বার কোন প্রার্থী ৫০ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন তুরস্কবাসী। দেশটির সংবিধান অনুযায়ী কোন প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ ভোট পেতে হয়।
তুরস্কের স্থানীয় সময় সকাল আটটায় শুরু হবে ভোটগ্রহণ।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট শাসন প্রতিষ্ঠার পর এবারই প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো ভোট দিতে যাচ্ছেন ভোটাররা। আর এ নির্বাচনের মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে আগামী পাঁচ বছরের জন্য দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট।
এদিকে, তুরস্কের বেশিরভাগ ভোটার মনে করছেন ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ানই আবার প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন। গত ১৪ মে তুরস্কের নির্বাচনে রিসেপ তাইয়্যেব এরদোয়ান পান ৪৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল কিলিচদারোগলু পান ৪৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ ভোট।
অপরদিকে, প্রথম দফায় তৃতীয় স্থান অধিকারী সিনান ওগান দ্বিতীয় দফার ভোটে এরদোয়ানকে সমর্থন করার কথা ঘোষণা দিয়েছেন। এই সমর্থনের ফলে এরদোয়ানের পক্ষে জয় আরও সহজ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রথম দফায় ৫ দশমিক ১৭ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় হন সিনান।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফা ভোটের আগে নির্বাচনী উত্তাপ তুলনামূলক কম। দুই দশকের বেশি সময় যাবত তুরস্ক শাসন করা প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান প্রথমবারের মতো রানঅফ ভোটে মুখোমুখি হচ্ছেন। একই সঙ্গে তার রাজনৈতিক জীবনের শেষ পরীক্ষাও আজ। জিতলে তুর্কি ইতিহাসে টানা তিন দশক ধরে দেশ পরিচালনার নতুন ইতিহাস শুরু হবে এরদোগানের।
এদিকে, শেষ দিনের প্রচারেও জাতীয়তাবাদীদের ভোট টানতে তুরস্কে আশ্রয় নেওয়া লাখ লাখ সিরিয়ার শরণার্থীকে ফেরত পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিরোধী প্রার্থী কামাল কিলিচদারোগলু।