রাশিয়ার সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারের আদেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট পুতিন। ইউক্রেনের ভেতর থেকে সশস্ত্র দল রাশিয়ার বেলগোরদ অঞ্চলে ঢুকে হামলা চালানোর পর এ নির্দেশনা সামনে এলো।
মস্কোর নিয়ন্ত্রণাধীন ইউক্রেনীয় অঞ্চলে ‘দ্রুত’ রুশ সামরিক ও বেসামরিক চলাচল নিশ্চিত করতে গতকাল এ নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন। রয়টার্স বলছে, বর্ডার গার্ড দিবসে রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (এফএসবি) অধীনস্ত সীমান্ত পরিষেবাকে অভিনন্দন বার্তা দেন পুতিন।
সেখানে তিনি বলেন, তাদের কাজ হচ্ছে যুদ্ধ অঞ্চলের আশপাশের সীমানা ‘নির্ভরযোগ্যভাবে সুরক্ষিত’ করা।
সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়ার অভ্যন্তরে আক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রধানত রুশ সীমান্ত বরাবর অঞ্চলগুলোতে ড্রোন হামলার পাশাপাশি দেশের বেশ গভীর এলাকায়ও ক্রমবর্ধমানভাবে হামলা হয়েছে। এছাড়া শনিবার মস্কোর উত্তর-পশ্চিমে একটি তেল পাইপলাইনে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
ক্রেমলিনের টেলিগ্রাম মেসেজিং চ্যানেলে পোস্ট করা এক বার্তায় প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছেন, ‘(রাশিয়ান) ফেডারেশনের নতুন এলাকাগুলোতে পাঠানো খাদ্য, মানবিক সহায়তার নির্মাণ সামগ্রীসহ সামরিক ও বেসামরিক যানবাহন এবং কার্গো যানবাহন উভয়ের দ্রুত চলাচল নিশ্চিত করা প্রয়োজন।’
গত বছর পুতিন ইউক্রেনের খেরসন, জাপোরিঝিয়া, লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চল অধিগ্রহণ করেন। মূলত গণভোটের পর পুতিন এই চারটি অঞ্চল অধিগ্রহণের ঘোষণা দেন। যদিও রুশ বাহিনী শুধুমাত্র আংশিকভাবে এই চারটি অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে বলে শোনা যায়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, বেলগোরোদে ইউক্রেনের গোলাবর্ষণে তিনজন আহত হয়েছেন। এর আগে চলতি সপ্তাহে এই অঞ্চলটি ইউক্রেনপন্থি যোদ্ধাদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। আর এটিই রাশিয়ার প্রতিরক্ষা এবং সামরিক সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহের জন্ম দিয়েছে।
ইউক্রেন সীমান্তবর্তী রাশিয়ান অঞ্চলগুলোর মধ্যে কুরস্ক এবং বেলগোরোদ সবচেয়ে ঘন ঘন হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। এসব হামলায় বিদ্যুৎ, রেল এবং সামরিক অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং এর জন্য স্থানীয় কর্মকর্তারা ইউক্রেনকে দায়ী করেছেন।
রোববার, ২৮ মে ২০২৩
রাশিয়ার সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারের আদেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট পুতিন। ইউক্রেনের ভেতর থেকে সশস্ত্র দল রাশিয়ার বেলগোরদ অঞ্চলে ঢুকে হামলা চালানোর পর এ নির্দেশনা সামনে এলো।
মস্কোর নিয়ন্ত্রণাধীন ইউক্রেনীয় অঞ্চলে ‘দ্রুত’ রুশ সামরিক ও বেসামরিক চলাচল নিশ্চিত করতে গতকাল এ নির্দেশ দিয়েছেন পুতিন। রয়টার্স বলছে, বর্ডার গার্ড দিবসে রাশিয়ার ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিসের (এফএসবি) অধীনস্ত সীমান্ত পরিষেবাকে অভিনন্দন বার্তা দেন পুতিন।
সেখানে তিনি বলেন, তাদের কাজ হচ্ছে যুদ্ধ অঞ্চলের আশপাশের সীমানা ‘নির্ভরযোগ্যভাবে সুরক্ষিত’ করা।
সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়ার অভ্যন্তরে আক্রমণের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রধানত রুশ সীমান্ত বরাবর অঞ্চলগুলোতে ড্রোন হামলার পাশাপাশি দেশের বেশ গভীর এলাকায়ও ক্রমবর্ধমানভাবে হামলা হয়েছে। এছাড়া শনিবার মস্কোর উত্তর-পশ্চিমে একটি তেল পাইপলাইনে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
ক্রেমলিনের টেলিগ্রাম মেসেজিং চ্যানেলে পোস্ট করা এক বার্তায় প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছেন, ‘(রাশিয়ান) ফেডারেশনের নতুন এলাকাগুলোতে পাঠানো খাদ্য, মানবিক সহায়তার নির্মাণ সামগ্রীসহ সামরিক ও বেসামরিক যানবাহন এবং কার্গো যানবাহন উভয়ের দ্রুত চলাচল নিশ্চিত করা প্রয়োজন।’
গত বছর পুতিন ইউক্রেনের খেরসন, জাপোরিঝিয়া, লুহানস্ক এবং দোনেৎস্ক অঞ্চল অধিগ্রহণ করেন। মূলত গণভোটের পর পুতিন এই চারটি অঞ্চল অধিগ্রহণের ঘোষণা দেন। যদিও রুশ বাহিনী শুধুমাত্র আংশিকভাবে এই চারটি অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করে বলে শোনা যায়।
কর্মকর্তারা বলেছেন, বেলগোরোদে ইউক্রেনের গোলাবর্ষণে তিনজন আহত হয়েছেন। এর আগে চলতি সপ্তাহে এই অঞ্চলটি ইউক্রেনপন্থি যোদ্ধাদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়। আর এটিই রাশিয়ার প্রতিরক্ষা এবং সামরিক সক্ষমতা নিয়ে সন্দেহের জন্ম দিয়েছে।
ইউক্রেন সীমান্তবর্তী রাশিয়ান অঞ্চলগুলোর মধ্যে কুরস্ক এবং বেলগোরোদ সবচেয়ে ঘন ঘন হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। এসব হামলায় বিদ্যুৎ, রেল এবং সামরিক অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং এর জন্য স্থানীয় কর্মকর্তারা ইউক্রেনকে দায়ী করেছেন।