মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নে গত ৯ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হলো ‘শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি (SHIFT)’ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ। আইসিটি বিভাগের বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইসিটি সচিব মোঃ সামসুল আরেফিন, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জি এস এম জাফর উল্লাহ্, মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী সন্তানদের আধুনিক ও স্মার্ট শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, ভবিষ্যত প্রজন্মকে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিবচরের মাটিতে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউটে টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করে দিচ্ছেন, এ সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে। পদ্মাসেতুর পর আজকে এখানে ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি পার্ক হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হলে বাংলাদেশ আরো উন্নত হবে। দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
সভাপতির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশের প্রথম গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে মাদারীপুরের শিবচরে এই ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি ইনস্টিটিউট (শিফট) নির্মাণের কাজ শুরু হলো। তিনি বলেন, উন্নত ও আধুনিক জীবন গড়তে শিফট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচেয়ে স্মার্ট ও মডেল উপজেলা হবে শিবচর। এখান থেকে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশে নেতৃত্ব দেয়ার মতো ছেলে-মেয়ে তৈরি হবে। শত শত বছর ধরে যেভাবে অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজ, হার্ভার্ড, এমআইটি থেকে বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ জন্ম হয়েছে; ৭০ বছর ধরে ভারতে আইআইটি থেকে পড়াশোনা করে সুন্দর পিচাই গুগল সিইও হয়েছে তেমনি সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দেয়ার মতো ভবিষ্যত বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ মেধাবী ছেলেমেয়েরা এখান থেকে তৈরি হবে।
পরে, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি হিসেবে স্থানীয় ওমর ফারুক ও নাসির উদ্দিন মাতবরের হাতে ভূমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণ করা হয়। এই মাসের মধ্যেই চেক হাতে পাবেন বাকি ক্ষতিগ্রস্তরা। মোট প্রায় ৭০একর জায়গার উপরে ১৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে প্রতিবছর তিন শত দক্ষ আইটি বিশেষজ্ঞ এ প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে আসবে।
রোববার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নে গত ৯ সেপ্টেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হলো ‘শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি (SHIFT)’ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ। আইসিটি বিভাগের বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইসিটি সচিব মোঃ সামসুল আরেফিন, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জি এস এম জাফর উল্লাহ্, মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় চীফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী সন্তানদের আধুনিক ও স্মার্ট শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলার উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, ভবিষ্যত প্রজন্মকে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ প্রযুক্তিবিদ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিবচরের মাটিতে শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউটে টেকনোলজি প্রতিষ্ঠা করে দিচ্ছেন, এ সুযোগ আমাদের কাজে লাগাতে হবে। পদ্মাসেতুর পর আজকে এখানে ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি পার্ক হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হলে বাংলাদেশ আরো উন্নত হবে। দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
সভাপতির বক্তব্যে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যত প্রজন্মকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশের প্রথম গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে মাদারীপুরের শিবচরে এই ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি ইনস্টিটিউট (শিফট) নির্মাণের কাজ শুরু হলো। তিনি বলেন, উন্নত ও আধুনিক জীবন গড়তে শিফট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচেয়ে স্মার্ট ও মডেল উপজেলা হবে শিবচর। এখান থেকে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশে নেতৃত্ব দেয়ার মতো ছেলে-মেয়ে তৈরি হবে। শত শত বছর ধরে যেভাবে অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজ, হার্ভার্ড, এমআইটি থেকে বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ জন্ম হয়েছে; ৭০ বছর ধরে ভারতে আইআইটি থেকে পড়াশোনা করে সুন্দর পিচাই গুগল সিইও হয়েছে তেমনি সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দেয়ার মতো ভবিষ্যত বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ মেধাবী ছেলেমেয়েরা এখান থেকে তৈরি হবে।
পরে, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি হিসেবে স্থানীয় ওমর ফারুক ও নাসির উদ্দিন মাতবরের হাতে ভূমি অধিগ্রহণের চেক বিতরণ করা হয়। এই মাসের মধ্যেই চেক হাতে পাবেন বাকি ক্ষতিগ্রস্তরা। মোট প্রায় ৭০একর জায়গার উপরে ১৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে প্রতিবছর তিন শত দক্ষ আইটি বিশেষজ্ঞ এ প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে আসবে।