কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে ‘লো-কার্বন সোসাইটি’ গড়ার লক্ষ্যে ঢাকায় একটি কার্যকর বিদ্যুৎ বিতরণ পরিকল্পনা প্রণয়নে সরকারকে সহায়তা করবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। গত রোববার বাংলাদেশ সরকারের সাথে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সংস্থাটি। চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম শাহাবুদ্দিন ও বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. মনোয়ার হাসান খান এবং জাইকার পক্ষে সই করেন সিনিয়র প্রতিনিধি ইজি ইয়ামাদা।
বিদ্যুৎ বিতরণ পরিকল্পনার ক্ষেত্রে জাইকার এই ডিস্ট্রিবিউশন মাস্টার প্ল্যানটি ঢাকার জন্য একটি নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি, বিতরণ পরিকল্পনার উন্নতি, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিতরণ সুবিধার উন্নয়নের জন্য কাজ করবে তারা। বিদ্যুৎ বিতরণের ক্ষেত্রে পরিবর্তনশীল নবায়নযোগ্য জ্বালানির অন্তর্ভুক্তিকে অগ্রাধিকার দিয়ে লো-কার্বন সোসাইটি অর্জন করার লক্ষ্যে সঠিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান করা হবে এ পরিকল্পনার মাধ্যমে।
জাইকার আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা ডেসকো ও ডিপিডিসির সাথে এই পরিকল্পনা নির্মাণে ৩৬ মাস একসাথে কাজ করবে। এই সময়ে তারা বিতরণ ব্যবস্থার পরিকল্পনা, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়তা প্রদান করবে।
এই বিষয়ে জাইকা বাংলাদেশের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে বলেন, “শহুরে গ্রিডে নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের অন্তর্ভুক্তির গুরুত্ব ক্রমশ বাড়ছে। এই প্রয়োজনীয়তায় সাড়া দিয়ে আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন মাস্টার প্ল্যানটি উন্নত প্রযুক্তি সমর্থিত একটি শক্তিশালী বিতরণ ব্যবস্থা নিয়ে সরকারকে সহায়তা করার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।”
মঙ্গলবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে ‘লো-কার্বন সোসাইটি’ গড়ার লক্ষ্যে ঢাকায় একটি কার্যকর বিদ্যুৎ বিতরণ পরিকল্পনা প্রণয়নে সরকারকে সহায়তা করবে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। গত রোববার বাংলাদেশ সরকারের সাথে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে সংস্থাটি। চুক্তিতে সই করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম শাহাবুদ্দিন ও বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব মো. মনোয়ার হাসান খান এবং জাইকার পক্ষে সই করেন সিনিয়র প্রতিনিধি ইজি ইয়ামাদা।
বিদ্যুৎ বিতরণ পরিকল্পনার ক্ষেত্রে জাইকার এই ডিস্ট্রিবিউশন মাস্টার প্ল্যানটি ঢাকার জন্য একটি নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি, বিতরণ পরিকল্পনার উন্নতি, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণ এবং বিতরণ সুবিধার উন্নয়নের জন্য কাজ করবে তারা। বিদ্যুৎ বিতরণের ক্ষেত্রে পরিবর্তনশীল নবায়নযোগ্য জ্বালানির অন্তর্ভুক্তিকে অগ্রাধিকার দিয়ে লো-কার্বন সোসাইটি অর্জন করার লক্ষ্যে সঠিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান করা হবে এ পরিকল্পনার মাধ্যমে।
জাইকার আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা ডেসকো ও ডিপিডিসির সাথে এই পরিকল্পনা নির্মাণে ৩৬ মাস একসাথে কাজ করবে। এই সময়ে তারা বিতরণ ব্যবস্থার পরিকল্পনা, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা উন্নত করতে সহায়তা প্রদান করবে।
এই বিষয়ে জাইকা বাংলাদেশের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইচিগুচি তোমোহিদে বলেন, “শহুরে গ্রিডে নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের অন্তর্ভুক্তির গুরুত্ব ক্রমশ বাড়ছে। এই প্রয়োজনীয়তায় সাড়া দিয়ে আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন মাস্টার প্ল্যানটি উন্নত প্রযুক্তি সমর্থিত একটি শক্তিশালী বিতরণ ব্যবস্থা নিয়ে সরকারকে সহায়তা করার লক্ষ্যে তৈরি করা হয়েছে।”