ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেছেন, বর্তমান অর্থবছরের যে সময়টুকু বাকি আছে এর মধ্যেই বিটিসিএলকে প্রফিটে নিতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। সরকারের বিনিয়োগ এবং বিটিসিএলের জনবলের যথাযথ ব্যবহার করতে হবে। বিটিসিএলকে লাভজনক করার জন্য আমাদের সকলকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমাদের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যেসব কোম্পানি আছে, সেগুলোর কোনোটিই লোকসানে থাকতে পারবে না, সবগুলোকে লাভে যেতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এর সম্মেলন কক্ষে বিটিসিএল কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিটিসিএল এর বাৎসরিক অডিট রিপোর্ট আমি দেখবো, আর যদি না থেকে থাকে তাহলে করতে হবে, পাশাপাশি অডিট রিপোর্ট কারা করছে তাদের ক্রেডিবিলিটি আমাদের খেয়াল করতে হবে। সাথে সাথে এক্সটার্নাল আইটি অডিট করতে হবে, এটা যদি থাকে তাহলে আমাকে দেখাবেন, আর যদি না থাকে তাহলে সেটাকে খুব দ্রুত করতে হবে। সাথে সাথে ইন্টারনাল একটা অডিট করতে হবে, যেটা কোথাও প্রকাশিত হবে না, কিন্তু আমি দেখবো। বিটিসিএল বোর্ড কম্পোজিশনের বাইরে যদি আউটসোর্স করার কোনো সুযোগ থাকে তাহলে সেটা আমরা করবো। কারণ, লিডারশিপ ম্যাটার্স, রাইট লিডারশিপ না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে না।
পলক বলেন, বিটিসিএল এর সমস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল প্রকার জনবলের পরিসংখ্যান আমাকে দিতে হবে, বিভিন্ন বিভাগের সর্বশেষ কর্পোরেট স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান থাকলে আমাকে দেবেন, আর না থাকলে প্রস্তুত করবেন। বিটিসিএল এর লিডিং রেভিনিউ সোর্স কোনটি সেটা আমি জানতে চাই এবং গত পাঁচ বছরে এটার ট্রেন্ড কি ছিলো সেটা জানাতে হবে। সাথে সাথে ব্যয়ের খাত এবং গত পাঁচ বছরের ব্যয়ের ট্রেন্ড আমাকে জানাতে হবে। আগামী পাঁচ মাসে আমরা কোথায় সার্ভিস ডেলিভারি বাড়াবো এবং কোথায় ব্যয় কমাবো, কোথায় মরা ডাল কেটে ফেলবো সেটা নির্ভর করবে এইসব রিপোর্টের উপর।
তিনি বলেন, আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট গভর্নমেন্ট গড়তে চাচ্ছি, সেখানে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ডেটা ড্রিভেন ডিসিশন মেকিংকে উৎসাহিত করা। বিটিসিএল এর কোনো কিছু কারো ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে, আবেগতাড়িত হয়ে, কোনো গোষ্ঠী বা সিন্ডিকেটের প্রভাবে হবে না, বিটিসিএলে তাই হবে যেটা দেশের মানুষের জন্য ভালো এবং অপচয় রোধ করে সেবার মান বাড়ানো যাবে। বিটিসিএলকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে, লাভজনক হতে হবে, এবং ২০৪১ এর স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট বিটিসিএল হতে হবে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব এবং বিটিসিএল এর বোর্ড চেয়ারম্যান আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আনোয়ার হোসেন, অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেছেন, বর্তমান অর্থবছরের যে সময়টুকু বাকি আছে এর মধ্যেই বিটিসিএলকে প্রফিটে নিতে হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানিগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। সরকারের বিনিয়োগ এবং বিটিসিএলের জনবলের যথাযথ ব্যবহার করতে হবে। বিটিসিএলকে লাভজনক করার জন্য আমাদের সকলকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। আমাদের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যেসব কোম্পানি আছে, সেগুলোর কোনোটিই লোকসানে থাকতে পারবে না, সবগুলোকে লাভে যেতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) এর সম্মেলন কক্ষে বিটিসিএল কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিটিসিএল এর বাৎসরিক অডিট রিপোর্ট আমি দেখবো, আর যদি না থেকে থাকে তাহলে করতে হবে, পাশাপাশি অডিট রিপোর্ট কারা করছে তাদের ক্রেডিবিলিটি আমাদের খেয়াল করতে হবে। সাথে সাথে এক্সটার্নাল আইটি অডিট করতে হবে, এটা যদি থাকে তাহলে আমাকে দেখাবেন, আর যদি না থাকে তাহলে সেটাকে খুব দ্রুত করতে হবে। সাথে সাথে ইন্টারনাল একটা অডিট করতে হবে, যেটা কোথাও প্রকাশিত হবে না, কিন্তু আমি দেখবো। বিটিসিএল বোর্ড কম্পোজিশনের বাইরে যদি আউটসোর্স করার কোনো সুযোগ থাকে তাহলে সেটা আমরা করবো। কারণ, লিডারশিপ ম্যাটার্স, রাইট লিডারশিপ না থাকলে কোনো প্রতিষ্ঠান এগিয়ে যেতে পারে না।
পলক বলেন, বিটিসিএল এর সমস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সকল প্রকার জনবলের পরিসংখ্যান আমাকে দিতে হবে, বিভিন্ন বিভাগের সর্বশেষ কর্পোরেট স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান থাকলে আমাকে দেবেন, আর না থাকলে প্রস্তুত করবেন। বিটিসিএল এর লিডিং রেভিনিউ সোর্স কোনটি সেটা আমি জানতে চাই এবং গত পাঁচ বছরে এটার ট্রেন্ড কি ছিলো সেটা জানাতে হবে। সাথে সাথে ব্যয়ের খাত এবং গত পাঁচ বছরের ব্যয়ের ট্রেন্ড আমাকে জানাতে হবে। আগামী পাঁচ মাসে আমরা কোথায় সার্ভিস ডেলিভারি বাড়াবো এবং কোথায় ব্যয় কমাবো, কোথায় মরা ডাল কেটে ফেলবো সেটা নির্ভর করবে এইসব রিপোর্টের উপর।
তিনি বলেন, আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট গভর্নমেন্ট গড়তে চাচ্ছি, সেখানে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ডেটা ড্রিভেন ডিসিশন মেকিংকে উৎসাহিত করা। বিটিসিএল এর কোনো কিছু কারো ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে, আবেগতাড়িত হয়ে, কোনো গোষ্ঠী বা সিন্ডিকেটের প্রভাবে হবে না, বিটিসিএলে তাই হবে যেটা দেশের মানুষের জন্য ভালো এবং অপচয় রোধ করে সেবার মান বাড়ানো যাবে। বিটিসিএলকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে, লাভজনক হতে হবে, এবং ২০৪১ এর স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট বিটিসিএল হতে হবে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব এবং বিটিসিএল এর বোর্ড চেয়ারম্যান আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আনোয়ার হোসেন, অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।