এফএমসিজি উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) ও গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইম্প্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) সম্মিলিতভাবে একটি পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের পরিবেশগত স্থায়িত্ব বৃদ্ধি এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে ‘ফর পিপল অ্যান্ড প্ল্যানেট: রেজিলিয়েন্ট, হেলদি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ফুড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সিস্টেমস” শীর্ষক এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
সবজি বাজারে নিন্মমানের প্লাস্টিক বর্জ্যের উল্লেখযোগ্য সরবরাহকারীদের লক্ষ্য করে এই পাইলট প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই বর্জ্য কমাতে ও পুনর্ব্যবহারের জন্য খাদ্যের বাজারে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের বিকল্প উদ্ভাবন করা এবং প্লাস্টিক পণ্য সরবরাহকারী ও বর্জ্য সংগ্রহকারীদের সহায়তা করারও লক্ষ্য রয়েছে এই প্রকল্পে।
গেইন এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকার এ প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশে টেকসই এবং স্থিতিস্থাপক খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের পথে জন-বান্ধব নকশা ব্যবহার করে প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রাস করা আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার লক্ষ্য। উদ্যোগটি খাদ্য ও পুষ্টি সুরক্ষা এবং খাদ্য নিরাপত্তায় অবদান রাখবে। সবার জন্য একটি ভালো ভবিষ্যত তৈরিতে অবদান রাখতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, প্লাস্টিকের বিষয়ে ইউনিলিভারের গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি কৌশলের অংশ হিসেবে, আমাদের লক্ষ্য হলো পরিবেশ থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য কমাতে সহায়তা করতে উদ্ভাবনী উদ্যোগ তৈরি এবং সহযোগিতা করা। এই প্রকল্পের ম্যাধমে শুধু জনস্বাস্থ্যের উন্নতিই নয় বরং সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি ভোক্তাদের আচরণ পরিবর্তনে অবদান রাখা হবে এবং আরও পরিবেশ সচেতন সমাজ গড়ে তোলা হবে।
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪
এফএমসিজি উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ (ইউবিএল) ও গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইম্প্রুভড নিউট্রিশন (গেইন) সম্মিলিতভাবে একটি পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশের শহরাঞ্চলের পরিবেশগত স্থায়িত্ব বৃদ্ধি এবং জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে ‘ফর পিপল অ্যান্ড প্ল্যানেট: রেজিলিয়েন্ট, হেলদি অ্যান্ড সাসটেইনেবল ফুড অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট সিস্টেমস” শীর্ষক এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
সবজি বাজারে নিন্মমানের প্লাস্টিক বর্জ্যের উল্লেখযোগ্য সরবরাহকারীদের লক্ষ্য করে এই পাইলট প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই বর্জ্য কমাতে ও পুনর্ব্যবহারের জন্য খাদ্যের বাজারে ব্যবহৃত প্লাস্টিকের বিকল্প উদ্ভাবন করা এবং প্লাস্টিক পণ্য সরবরাহকারী ও বর্জ্য সংগ্রহকারীদের সহায়তা করারও লক্ষ্য রয়েছে এই প্রকল্পে।
গেইন এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. রুদাবা খন্দকার এ প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশে টেকসই এবং স্থিতিস্থাপক খাদ্য ব্যবস্থার রূপান্তরের পথে জন-বান্ধব নকশা ব্যবহার করে প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রাস করা আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার লক্ষ্য। উদ্যোগটি খাদ্য ও পুষ্টি সুরক্ষা এবং খাদ্য নিরাপত্তায় অবদান রাখবে। সবার জন্য একটি ভালো ভবিষ্যত তৈরিতে অবদান রাখতে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের (ইউবিএল) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ আখতার বলেন, প্লাস্টিকের বিষয়ে ইউনিলিভারের গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি কৌশলের অংশ হিসেবে, আমাদের লক্ষ্য হলো পরিবেশ থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য কমাতে সহায়তা করতে উদ্ভাবনী উদ্যোগ তৈরি এবং সহযোগিতা করা। এই প্রকল্পের ম্যাধমে শুধু জনস্বাস্থ্যের উন্নতিই নয় বরং সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি ভোক্তাদের আচরণ পরিবর্তনে অবদান রাখা হবে এবং আরও পরিবেশ সচেতন সমাজ গড়ে তোলা হবে।