আগামী বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ নতুন নতুন প্রযুক্তিতে দক্ষ হতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের যুগ পরিবর্তনশীল প্রযুক্তিতে দক্ষ করার জন্য অলিম্পিডে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। গত ১৮ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে আয়োজিত প্রথম বাংলাদেশ এআই অলিম্পিয়াডের সমাপনী পর্বে অতিথিরা এই অভিমত ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. সীতেশচন্দ্র বাছার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, পিছিয়ে পড়ে না থেকে বিশ্বমানের সাথে মিল রেখে কাজ করার কোন বিকল্প নাই। এআই প্রযুক্তিকে প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছে দিতে পারলে বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ এক নতুন উচ্চতায় পৌছে যাবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মো. হাসান বাবু আশা প্রকাশ করে বলেন, আজকের দিনের এই প্রজন্ম এক নতুন বাংলাদেশের সন্ধান দেবে, দেখাবে নতুন আশার আলো।
অনলাইন বাছাইপর্বে নির্বাচিত ৪৫ জন শিক্ষার্থী চার ঘন্টাব্যাপী প্রতিযোগিতায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চারটি সমস্যার সমাধান করেন। ফলাফলের ভিত্তিতে ১০ জন শিক্ষার্থীকে জাতীয় কাম্পের জন্য নির্বাচিত করা হয়। তারা হলেন চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের আবরার শহীদ ও মিসবাহ উদ্দিন ইনান, সাউথব্রিজ স্কুলের আদিব বিন কাদির, স্কলার্স স্কুল এন্ড কলেজের আসহাবুল ইয়ামীন অর্জন, ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের মো. মানজুম রহমান, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের মোহাম্মদ সাদ, একাডেমিয়া স্কুলের রাফিদ আহমেদ, মাস্টার মাইন্ড ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের এস এম সাবিব আব্দুলাহ্, সেন্টজোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তওসিফ ওয়াহিদ সুপ্রভ ও ধানমন্ডি গভ. বয়েজ হাইস্কুলের আরেফিন আনোয়ার। আগামী ২২-২৫ মে পর্যন্ত ঢাকায় জাতীয় কাম্পের মাধ্যমে এই ১০ জন থেকে চারজনকে নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত এই দল আগামী ৯-১৫ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে বুলগেরিয়ায় প্রথমবারের মত অনুষ্ঠেয় প্রথম আন্তর্জাতিক এআই অল্যম্পিয়াডে অংশ নিবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউট এর পরিচালক বি এম মইনুল হোসেনের সভাপতিত্বে সমাপনি পর্বে আরও বক্তব্য রাখেন বিডিওএসএন এর সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, রিভ সিস্টেম এর প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রায়হান হোসেন, ই-জেনারেশন পিএলসির পরিচালক ইমরান মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, কম্পিউটারে বাংলা ভাষা প্রকল্পের পরামর্শক মামুনুর রশিদ, এটুআই এর পলিসি এনালিস্ট মোঃ আফজাল হোসেন সারোয়ার ও বিডিওএসএনের সাধারন সম্পাদক মুনির হাসান।
এই আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় আছে রিভ চ্যাট, ব্রেইনস্টেশন ২৩, ই-জেনারেশন ও ইনটেলিজেন্ট মেশিনস। আয়োজনের সহযোগি হিসাবে রয়েছে একসেস টু ইনফরমেশন(এটুআই), প্রথম আলো, এনএলপি পার্টনার গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলাভাষা সমৃদ্ধকরণ প্রকল্প এবং ম্যাগাজিন পার্টনার হিসেবে আছে কিশোর আলো ও বিজ্ঞানচিন্তা। সহযোগিতায় রয়েছে ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টার, বাইটস ফর অল, বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড, জেআরসি বোর্ড, ওয়ার্ল্ড রোবট অলিম্পিয়াড-বাংলাদেশ, বাংলার ম্যাথ এবং স্ক্র্যাচ বাংলাদেশ।
রোববার, ১৯ মে ২০২৪
আগামী বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ নতুন নতুন প্রযুক্তিতে দক্ষ হতে হবে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের যুগ পরিবর্তনশীল প্রযুক্তিতে দক্ষ করার জন্য অলিম্পিডে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। গত ১৮ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে আয়োজিত প্রথম বাংলাদেশ এআই অলিম্পিয়াডের সমাপনী পর্বে অতিথিরা এই অভিমত ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. সীতেশচন্দ্র বাছার শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, পিছিয়ে পড়ে না থেকে বিশ্বমানের সাথে মিল রেখে কাজ করার কোন বিকল্প নাই। এআই প্রযুক্তিকে প্রান্তিক পর্যায়ে পৌছে দিতে পারলে বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ এক নতুন উচ্চতায় পৌছে যাবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মো. হাসান বাবু আশা প্রকাশ করে বলেন, আজকের দিনের এই প্রজন্ম এক নতুন বাংলাদেশের সন্ধান দেবে, দেখাবে নতুন আশার আলো।
অনলাইন বাছাইপর্বে নির্বাচিত ৪৫ জন শিক্ষার্থী চার ঘন্টাব্যাপী প্রতিযোগিতায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চারটি সমস্যার সমাধান করেন। ফলাফলের ভিত্তিতে ১০ জন শিক্ষার্থীকে জাতীয় কাম্পের জন্য নির্বাচিত করা হয়। তারা হলেন চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের আবরার শহীদ ও মিসবাহ উদ্দিন ইনান, সাউথব্রিজ স্কুলের আদিব বিন কাদির, স্কলার্স স্কুল এন্ড কলেজের আসহাবুল ইয়ামীন অর্জন, ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের মো. মানজুম রহমান, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের মোহাম্মদ সাদ, একাডেমিয়া স্কুলের রাফিদ আহমেদ, মাস্টার মাইন্ড ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের এস এম সাবিব আব্দুলাহ্, সেন্টজোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের তওসিফ ওয়াহিদ সুপ্রভ ও ধানমন্ডি গভ. বয়েজ হাইস্কুলের আরেফিন আনোয়ার। আগামী ২২-২৫ মে পর্যন্ত ঢাকায় জাতীয় কাম্পের মাধ্যমে এই ১০ জন থেকে চারজনকে নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত এই দল আগামী ৯-১৫ আগস্ট, ২০২৪ তারিখে বুলগেরিয়ায় প্রথমবারের মত অনুষ্ঠেয় প্রথম আন্তর্জাতিক এআই অল্যম্পিয়াডে অংশ নিবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউট এর পরিচালক বি এম মইনুল হোসেনের সভাপতিত্বে সমাপনি পর্বে আরও বক্তব্য রাখেন বিডিওএসএন এর সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, রিভ সিস্টেম এর প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা রায়হান হোসেন, ই-জেনারেশন পিএলসির পরিচালক ইমরান মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, কম্পিউটারে বাংলা ভাষা প্রকল্পের পরামর্শক মামুনুর রশিদ, এটুআই এর পলিসি এনালিস্ট মোঃ আফজাল হোসেন সারোয়ার ও বিডিওএসএনের সাধারন সম্পাদক মুনির হাসান।
এই আয়োজনের পৃষ্ঠপোষকতায় আছে রিভ চ্যাট, ব্রেইনস্টেশন ২৩, ই-জেনারেশন ও ইনটেলিজেন্ট মেশিনস। আয়োজনের সহযোগি হিসাবে রয়েছে একসেস টু ইনফরমেশন(এটুআই), প্রথম আলো, এনএলপি পার্টনার গবেষণা ও উন্নয়নের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তিতে বাংলাভাষা সমৃদ্ধকরণ প্রকল্প এবং ম্যাগাজিন পার্টনার হিসেবে আছে কিশোর আলো ও বিজ্ঞানচিন্তা। সহযোগিতায় রয়েছে ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টার, বাইটস ফর অল, বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড, জেআরসি বোর্ড, ওয়ার্ল্ড রোবট অলিম্পিয়াড-বাংলাদেশ, বাংলার ম্যাথ এবং স্ক্র্যাচ বাংলাদেশ।