জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড সামিট অন ইনফরমেশন সোসাইটি (ডব্লিউএসআইএস) পুরস্কার-২০২৪ এ উইনার পুরস্কার গ্রহণ করলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এই বছর বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সিকিউর ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম- বৈঠক (BOITHOK) তৈরির জন্য বিল্ডিং কনফিডেন্স এন্ড সিকিউরিটি ইন ইউজ অফ আইসিটিস ক্যাটেগরিতে উইনার হিসেবে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি।
গতকাল ২৮মে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় তিনি এ পুরস্কার গ্রহণ করেন। এ সময় বৈঠক তৈরিতে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের যে সকল তরুণ, ইনোভেটিভ প্রোগ্রামার কাজ করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পলক বলেন, কোভিড ১৯ অতিমারী কর্তৃক সৃষ্ট চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবেলা করার জন্য বিসিসি উদ্ভাবিত ‘বৈঠক’ আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় প্লাটফর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঠিক দিক-নির্দেশনায় খুব অল্প সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের সফল বাস্তবায়ন করতে পেরেছি এবং এরই ফলশ্রুতিতে আমাদের তরুণ উদ্ভাবকরা তথ্য প্রযুক্তির সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পারছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে জমা দেওয়া ১০৪৯টি উদ্যোগ থেকে বাছাই করে ৩৬০টি প্রকল্পকে ভোটাভুটির জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার নির্ধারণে প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে একাধিক উদ্যোগকে ভোটের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নির্বাচন করা হয়। তার মধ্যে থেকে একটিকে উইনার হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ বছর ১৮টি উদ্যোগকে উইনার ও ৭২ টি উদ্যোগকে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী ডব্লিউএসআইএস+২০ ফোরামে ডিপিআই হাই-লেবেল সেশন এবং মিনিস্টেরিয়াল রাউন্ডটেবিল এ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
বুধবার, ২৯ মে ২০২৪
জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড সামিট অন ইনফরমেশন সোসাইটি (ডব্লিউএসআইএস) পুরস্কার-২০২৪ এ উইনার পুরস্কার গ্রহণ করলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এই বছর বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) সিকিউর ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম- বৈঠক (BOITHOK) তৈরির জন্য বিল্ডিং কনফিডেন্স এন্ড সিকিউরিটি ইন ইউজ অফ আইসিটিস ক্যাটেগরিতে উইনার হিসেবে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি।
গতকাল ২৮মে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় তিনি এ পুরস্কার গ্রহণ করেন। এ সময় বৈঠক তৈরিতে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের যে সকল তরুণ, ইনোভেটিভ প্রোগ্রামার কাজ করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পলক বলেন, কোভিড ১৯ অতিমারী কর্তৃক সৃষ্ট চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবেলা করার জন্য বিসিসি উদ্ভাবিত ‘বৈঠক’ আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় প্লাটফর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সঠিক দিক-নির্দেশনায় খুব অল্প সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের সফল বাস্তবায়ন করতে পেরেছি এবং এরই ফলশ্রুতিতে আমাদের তরুণ উদ্ভাবকরা তথ্য প্রযুক্তির সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে পারছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে জমা দেওয়া ১০৪৯টি উদ্যোগ থেকে বাছাই করে ৩৬০টি প্রকল্পকে ভোটাভুটির জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। ডব্লিউএসআইএস পুরস্কার নির্ধারণে প্রত্যেক ক্যাটাগরিতে একাধিক উদ্যোগকে ভোটের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নির্বাচন করা হয়। তার মধ্যে থেকে একটিকে উইনার হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এ বছর ১৮টি উদ্যোগকে উইনার ও ৭২ টি উদ্যোগকে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পুরস্কৃত করা হয়।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী ডব্লিউএসআইএস+২০ ফোরামে ডিপিআই হাই-লেবেল সেশন এবং মিনিস্টেরিয়াল রাউন্ডটেবিল এ আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।