ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর কার্যনির্বাহী কমিটির ৯ জন সদস্য পদত্যাগ করেছেন। গত ৩০ আগস্ট রাত ১টা ২০ মিনিটে (৩০ আগস্ট) সংগঠনটির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পদত্যাগের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেন সহ-সভাপতি সৈয়দা আম্বারিন রেজা।
এর আগে গত ১৩ আগস্ট সভাপতি শমী কায়সায় ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করায় বর্তমানে ই-ক্যাবের ১১ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটিতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাহাব উদ্দীন শিপন ব্যতীত আর কেউ নেই। ফলে দেশের ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের এই জাতীয় সংগঠনটি কার্যত এখন নেতৃত্ব সংকটের সম্মুখীন।
ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির যে ৯ জন সদস্য পদত্যাগ করেন তারা হলেন: সহ-সভাপতি সৈয়দা আম্বারিন রেজা, সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার তাসফিন আলম, অর্থ সচিব আসিফ আহনাফ, পরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক শাহরিয়ার হাসান, কমিউনিকেশন অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মোঃ সাইদুর রহমান, গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মোহাম্মদ ইলমুল হক এবং পরিচালক অর্নব মোস্তফা।
উল্লেখ্য, গত ২৭ জুলাই ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাঝে সরকারের জারি করা কারফিউয়ের কারণে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়। গত সপ্তাহে ৩ সদস্যের নির্বাচন বোর্ডের সকলেই পদত্যাগ করেন। ফলে কার্যনির্বাহী কমিটির পরবর্তী নির্বাচন আয়োজন নিয়েও তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
পদত্যাগের বিষয়ে ই-ক্যাবের সহসভাপতি সৈয়দা আম্বারিন রেজা বলেন, ‘কারণ একটাই, আমাদের মেয়াদ শেষ। অনেকে মনে করছেন, আমরা মেয়াদ বাড়িয়ে থাকতে চাইছি বা এটা নিয়ে ষড়যন্ত্র করছি। কিন্তু না। আমরা স্বচ্ছ থাকার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গত ২৭ জুলাই নতুন কমিটির নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু দেশের পরিস্থিতির কারণে সেটার আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। এরপর নির্বাচন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরাও পদত্যাগ করেন। ই–ক্যাব নেতৃত্বকে পুনর্গঠন ও পুনরুজ্জীবিত করতে আমরা পদত্যাগ করেছি।’
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাহাব উদ্দীন শিপন এ প্রসঙ্গে বলেন, আইনগত বিষয় বিবেচনা করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগ (ডিটিও) এর সাথে আলোচনা স্বাপেক্ষে নির্বাচন ও অন্যান্য বিষয়ে একটি বাস্তবসম্মত ফলপ্রসু সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হবে বলে আমি আশা করছি।
রোববার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর কার্যনির্বাহী কমিটির ৯ জন সদস্য পদত্যাগ করেছেন। গত ৩০ আগস্ট রাত ১টা ২০ মিনিটে (৩০ আগস্ট) সংগঠনটির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পদত্যাগের বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেন সহ-সভাপতি সৈয়দা আম্বারিন রেজা।
এর আগে গত ১৩ আগস্ট সভাপতি শমী কায়সায় ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করায় বর্তমানে ই-ক্যাবের ১১ সদস্যের কার্যনির্বাহী কমিটিতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাহাব উদ্দীন শিপন ব্যতীত আর কেউ নেই। ফলে দেশের ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের এই জাতীয় সংগঠনটি কার্যত এখন নেতৃত্ব সংকটের সম্মুখীন।
ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির যে ৯ জন সদস্য পদত্যাগ করেন তারা হলেন: সহ-সভাপতি সৈয়দা আম্বারিন রেজা, সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার তাসফিন আলম, অর্থ সচিব আসিফ আহনাফ, পরিচালক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক শাহরিয়ার হাসান, কমিউনিকেশন অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মোঃ সাইদুর রহমান, গভর্নমেন্ট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মোহাম্মদ ইলমুল হক এবং পরিচালক অর্নব মোস্তফা।
উল্লেখ্য, গত ২৭ জুলাই ই-ক্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাঝে সরকারের জারি করা কারফিউয়ের কারণে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়। গত সপ্তাহে ৩ সদস্যের নির্বাচন বোর্ডের সকলেই পদত্যাগ করেন। ফলে কার্যনির্বাহী কমিটির পরবর্তী নির্বাচন আয়োজন নিয়েও তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
পদত্যাগের বিষয়ে ই-ক্যাবের সহসভাপতি সৈয়দা আম্বারিন রেজা বলেন, ‘কারণ একটাই, আমাদের মেয়াদ শেষ। অনেকে মনে করছেন, আমরা মেয়াদ বাড়িয়ে থাকতে চাইছি বা এটা নিয়ে ষড়যন্ত্র করছি। কিন্তু না। আমরা স্বচ্ছ থাকার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। গত ২৭ জুলাই নতুন কমিটির নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু দেশের পরিস্থিতির কারণে সেটার আয়োজন করা সম্ভব হয়নি। এরপর নির্বাচন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরাও পদত্যাগ করেন। ই–ক্যাব নেতৃত্বকে পুনর্গঠন ও পুনরুজ্জীবিত করতে আমরা পদত্যাগ করেছি।’
ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাহাব উদ্দীন শিপন এ প্রসঙ্গে বলেন, আইনগত বিষয় বিবেচনা করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগ (ডিটিও) এর সাথে আলোচনা স্বাপেক্ষে নির্বাচন ও অন্যান্য বিষয়ে একটি বাস্তবসম্মত ফলপ্রসু সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব হবে বলে আমি আশা করছি।