বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে সফটওয়্যার আর্কিটেকচার উন্নয়নের ক্ষেত্রে জ্ঞান বিনিময় এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষে সম্প্রতি ঢাকায় সফটওয়্যার আর্কিটেকচারের ওপর প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ (টিওটি) প্রোগ্রামের সমাপনী অনুষ্ঠান শেষ হয়েছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সদস্য কোম্পানির ১৭জন সহ মোট ৩০ জন অংশগ্রহণ করেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের আইসিটি খাতে সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে ‘সুপার আর্কিটেক্ট’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দ্যেশে বেসিস, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) অংশীদারিত্বে এই বি-টপএসই (বাংলাদেশ টপ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার) প্রোগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বেসিস সভাপতি এম রাশিদুল হাসান বলেন, আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বৈশি^ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাপানের মতো উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর দেশের সঙ্গে আমাদের এই সহযোগিতা কেবল দক্ষতা বৃদ্ধি নয়, আমাদের শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। বেসিস সবসময় পেশাদারদের সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। এই টিওটি প্রোগ্রাম তারই একটি উদাহরণ। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের প্রযুক্তি খাতকে এমন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া, যেখানে আমরা বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় আরও শক্তিশালীভাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারি।
বেসিস জাপান ডেস্কের চেয়ারম্যান এবং বেসিসের পক্ষ থেকে বি-টপএসই’র কোঅর্ডিনেটর এ. কে. এম আহমেদুল ইসলাম বাবু বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে এই ধরনের সহযোগিতা শুধু প্রযুক্তি উন্নয়ন নয়, বরং পেশাদারদের মধ্যে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। জাপানের উন্নত প্রযুক্তি এবং বাংলাদেশের সৃজনশীল দক্ষতার সংমিশ্রণ ভবিষ্যতে উভয় দেশের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে সফটওয়্যার আর্কিটেকচার উন্নয়নের ক্ষেত্রে জ্ঞান বিনিময় এবং সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষে সম্প্রতি ঢাকায় সফটওয়্যার আর্কিটেকচারের ওপর প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ (টিওটি) প্রোগ্রামের সমাপনী অনুষ্ঠান শেষ হয়েছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সদস্য কোম্পানির ১৭জন সহ মোট ৩০ জন অংশগ্রহণ করেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের আইসিটি খাতে সফটওয়্যার প্রকৌশলীদের দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে ‘সুপার আর্কিটেক্ট’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্দ্যেশে বেসিস, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) অংশীদারিত্বে এই বি-টপএসই (বাংলাদেশ টপ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার) প্রোগ্রাম পরিচালিত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বেসিস সভাপতি এম রাশিদুল হাসান বলেন, আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বৈশি^ক অংশীদারিত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাপানের মতো উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর দেশের সঙ্গে আমাদের এই সহযোগিতা কেবল দক্ষতা বৃদ্ধি নয়, আমাদের শিল্পকে আন্তর্জাতিক মানে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। বেসিস সবসময় পেশাদারদের সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। এই টিওটি প্রোগ্রাম তারই একটি উদাহরণ। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের প্রযুক্তি খাতকে এমন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়া, যেখানে আমরা বৈশি^ক প্রতিযোগিতায় আরও শক্তিশালীভাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারি।
বেসিস জাপান ডেস্কের চেয়ারম্যান এবং বেসিসের পক্ষ থেকে বি-টপএসই’র কোঅর্ডিনেটর এ. কে. এম আহমেদুল ইসলাম বাবু বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে এই ধরনের সহযোগিতা শুধু প্রযুক্তি উন্নয়ন নয়, বরং পেশাদারদের মধ্যে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। জাপানের উন্নত প্রযুক্তি এবং বাংলাদেশের সৃজনশীল দক্ষতার সংমিশ্রণ ভবিষ্যতে উভয় দেশের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।