রাজধানীর এসিআই লিমিটেডের সম্মেলন কক্ষে গত ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ‘আমি কি এআই কে বিশ্বাস করতে পারি?’ (শুড আই ট্রাস্ট এআই) শীর্ষক এই ইন্টারএকটিভ আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ও যুক্তরাজ্য ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল রেডিনেস এন্ড ইন্টেলিজেন্ট সিস্টেমস লি. (ডি-রেডি) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে বিদেশের বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ে পাঠদান করা সাবেক এই অধ্যাপক মূল আলোচনায় এআই এর সঠিক এবং দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব সবার সামনে তুলে ধরেন। তিনি এই সময় তাদের তৈরিকৃত এআই টুল; রাইডট (RaiDOT), রেসপনসিবল এআই, ইনসাইটফুল ডাটা, অপারেশনাল ট্রাস্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এআই এর সঠিক ও দায়িত্বশীল ব্যবহার ফলে যেকোন পণ্যের উৎপাদন, গুনগতমান আশাতীতভাবে বৃদ্ধি করা সম্ভব। অন্যদিকে এআই এর অপব্যবহারের ফলে, বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক ও সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোসাদ্দেক হোসেন কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এসিআই, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি ও ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের কাজে ‘রাইডট’ ব্যবহারের ফলে কোম্পানীর কার্যক্রমে কি ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন সক্ষম হয়েছে তা অংশগ্রহণকারীদের সামনে তুলে ধরেন। অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন জানান, ইতোমধ্যে আমরা কুমিল্লার চান্দিনায় দেশের প্রথম ‘এআই পাওয়ার্ড ভিলেজ’ (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন গ্রাম) এর কার্যক্রম শুরু করেছি। ধীরে ধীরে আমরা এআই ভিত্তিক আরও কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করবো।
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
রাজধানীর এসিআই লিমিটেডের সম্মেলন কক্ষে গত ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ‘আমি কি এআই কে বিশ্বাস করতে পারি?’ (শুড আই ট্রাস্ট এআই) শীর্ষক এই ইন্টারএকটিভ আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান ও যুক্তরাজ্য ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল রেডিনেস এন্ড ইন্টেলিজেন্ট সিস্টেমস লি. (ডি-রেডি) এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে বিদেশের বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ে পাঠদান করা সাবেক এই অধ্যাপক মূল আলোচনায় এআই এর সঠিক এবং দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব সবার সামনে তুলে ধরেন। তিনি এই সময় তাদের তৈরিকৃত এআই টুল; রাইডট (RaiDOT), রেসপনসিবল এআই, ইনসাইটফুল ডাটা, অপারেশনাল ট্রাস্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এআই এর সঠিক ও দায়িত্বশীল ব্যবহার ফলে যেকোন পণ্যের উৎপাদন, গুনগতমান আশাতীতভাবে বৃদ্ধি করা সম্ভব। অন্যদিকে এআই এর অপব্যবহারের ফলে, বিপর্যয়কর পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের আইসিটি সেলের পরিচালক ও সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ড. মোসাদ্দেক হোসেন কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এসিআই, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটি ও ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স লিমিটেড তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের কাজে ‘রাইডট’ ব্যবহারের ফলে কোম্পানীর কার্যক্রমে কি ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন সক্ষম হয়েছে তা অংশগ্রহণকারীদের সামনে তুলে ধরেন। অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন জানান, ইতোমধ্যে আমরা কুমিল্লার চান্দিনায় দেশের প্রথম ‘এআই পাওয়ার্ড ভিলেজ’ (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন গ্রাম) এর কার্যক্রম শুরু করেছি। ধীরে ধীরে আমরা এআই ভিত্তিক আরও কার্যক্রম পরিচালনা করার চেষ্টা করবো।