বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেমন হওয়া উচিত সেই স্বপ্ন ও চিন্তা নিয়ে প্রেনিউর ল্যাব ইয়ুথ অ্যান্ড ইনোভেশন ট্রাস্ট বাস্তবায়ন করছে ‘রিফর্ম বাংলাদেশ’ কর্মসূচি, যার অংশ হিসেবে যুক্ত রয়েছে ‘ফিউচার ফেলোস’ প্রোগ্রাম। এতে ভার্চুয়াল ও ইনপার্সন সেশনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা নীতি সংস্কার ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরছে।
মাঠপর্যায়ের কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় প্রেনিউর ল্যাবের ফিউচার ফেলোস প্রোগ্রাম গত ২৭ এপ্রিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ে একটি কর্মশালা আয়োজন করে, যেখানে বিভিন্ন বিভাগের ৭০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন যুব নীতি বিশেষজ্ঞ এবং ফ্রেডরিখ ন্যুমান ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রোগ্রাম ম্যানেজার ওমর মোস্তাফিজ। তিনি ‘ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গঠন: টেকসই উন্নয়নের জন্য শাসন ও নীতি সংস্কার’ শীর্ষক সেশন পরিচালনা করেন। এতে শিক্ষার্থীরা শাসনব্যবস্থা, টেকসই নীতির গুরুত্ব এবং জাতীয় উন্নয়নে তরুণদের ভূমিকা সম্পর্কে বাস্তব ধারণা লাভ করেন।
প্রেনিউর ল্যাবের প্রকল্প ব্যবস্থাপক সাফীন আলম সীমান্ত ওয়ার্কশপটি সঞ্চালনা করেন এবং অংশগ্রহণকারীদের সামনে প্রেনিউর ল্যাব, আটলাস নেটওয়ার্ক ও ফিউচার ফেলোস প্রোগ্রামের ইতিহাস ও প্রভাব তুলে ধরেন, যা তরুণদের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় আরও গভীরভাবে সম্পৃক্ত হতে অনুপ্রাণিত করে।
কর্মশালা শেষে, অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য ১৪০টি নীতিগত প্রস্তাবনা জমা দেন, যা তাদের পরিবর্তনে প্রতিশ্রুতি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রকাশ।
তরুণদের অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে চালু করা হয়েছে https://reform.preneurlab.org একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে রয়েছে ইয়ুথ ম্যানিফেস্টো। এ প্ল্যাটফর্মে তরুণরা নিজেরা নীতিগত সুপারিশ জমা দিতে পারে, অন্যদের আইডিয়া সমর্থন করতে পারে এবং বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাস্তবিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে।
এই কর্মসূচির আওতায় আরও দুটি ওয়ার্কশপ আগামী দিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে তরুণদের অংশগ্রহণে আরও অনেক নতুন নীতিগত চিন্তা ও প্রস্তাব উঠে আসবে।
‘রিফর্ম বাংলাদেশ ও ফিউচার ফেলোস’ এর যৌথ উদ্যোগ তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত এক নতুন নীতিনির্ধারণ সংস্কৃতি তৈরি করছে, যেখানে তরুণদের কণ্ঠস্বর গুরুত্ব পাচ্ছে, এবং ভবিষ্যতের জন্য তারা হয়ে উঠছে শক্তিশালী পরিবর্তনের বাহক।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কেমন হওয়া উচিত সেই স্বপ্ন ও চিন্তা নিয়ে প্রেনিউর ল্যাব ইয়ুথ অ্যান্ড ইনোভেশন ট্রাস্ট বাস্তবায়ন করছে ‘রিফর্ম বাংলাদেশ’ কর্মসূচি, যার অংশ হিসেবে যুক্ত রয়েছে ‘ফিউচার ফেলোস’ প্রোগ্রাম। এতে ভার্চুয়াল ও ইনপার্সন সেশনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা নীতি সংস্কার ও ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নিয়ে তাদের মতামত তুলে ধরছে।
মাঠপর্যায়ের কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় প্রেনিউর ল্যাবের ফিউচার ফেলোস প্রোগ্রাম গত ২৭ এপ্রিল জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ে একটি কর্মশালা আয়োজন করে, যেখানে বিভিন্ন বিভাগের ৭০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন যুব নীতি বিশেষজ্ঞ এবং ফ্রেডরিখ ন্যুমান ফাউন্ডেশনের সাবেক প্রোগ্রাম ম্যানেজার ওমর মোস্তাফিজ। তিনি ‘ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গঠন: টেকসই উন্নয়নের জন্য শাসন ও নীতি সংস্কার’ শীর্ষক সেশন পরিচালনা করেন। এতে শিক্ষার্থীরা শাসনব্যবস্থা, টেকসই নীতির গুরুত্ব এবং জাতীয় উন্নয়নে তরুণদের ভূমিকা সম্পর্কে বাস্তব ধারণা লাভ করেন।
প্রেনিউর ল্যাবের প্রকল্প ব্যবস্থাপক সাফীন আলম সীমান্ত ওয়ার্কশপটি সঞ্চালনা করেন এবং অংশগ্রহণকারীদের সামনে প্রেনিউর ল্যাব, আটলাস নেটওয়ার্ক ও ফিউচার ফেলোস প্রোগ্রামের ইতিহাস ও প্রভাব তুলে ধরেন, যা তরুণদের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় আরও গভীরভাবে সম্পৃক্ত হতে অনুপ্রাণিত করে।
কর্মশালা শেষে, অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের উন্নয়নের জন্য ১৪০টি নীতিগত প্রস্তাবনা জমা দেন, যা তাদের পরিবর্তনে প্রতিশ্রুতি এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রকাশ।
তরুণদের অংশগ্রহণ আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে চালু করা হয়েছে https://reform.preneurlab.org একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে রয়েছে ইয়ুথ ম্যানিফেস্টো। এ প্ল্যাটফর্মে তরুণরা নিজেরা নীতিগত সুপারিশ জমা দিতে পারে, অন্যদের আইডিয়া সমর্থন করতে পারে এবং বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাস্তবিক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে।
এই কর্মসূচির আওতায় আরও দুটি ওয়ার্কশপ আগামী দিনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে তরুণদের অংশগ্রহণে আরও অনেক নতুন নীতিগত চিন্তা ও প্রস্তাব উঠে আসবে।
‘রিফর্ম বাংলাদেশ ও ফিউচার ফেলোস’ এর যৌথ উদ্যোগ তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত এক নতুন নীতিনির্ধারণ সংস্কৃতি তৈরি করছে, যেখানে তরুণদের কণ্ঠস্বর গুরুত্ব পাচ্ছে, এবং ভবিষ্যতের জন্য তারা হয়ে উঠছে শক্তিশালী পরিবর্তনের বাহক।